চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাটে টিএসপি ও পটাশ সারের সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারে সার ঘাটতি ও লাগামহীন দামের কারণে ফসল উৎপাদন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
এক দিকে বরাদ্দ কম, অন্যদিকে চাহিদা থাকায় নির্ধারিত দামের প্রায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে এ সার। অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে ইউরিয়া সারও। এতে চলতি মৌসুমে সরিষা, গম, আলু, পেঁয়াজ, রসুনসহ রবি ফসলের আবাদ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় এবার ৫ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে গম, এক হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ ও ৪২০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, আলুসহ শীতকালীন নানা শাকসবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭৫ হেক্টর জমিতে। কৃষকেরা জমিও প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু বীজতলা তৈরি ও ফসল ফলানোর আগ মুহূর্তে তীব্র সার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে উদ্বিগ্ন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, উপজেলায় বিসিআইসি সার ডিলার রয়েছেন সাতজন। আর বিএডিসি ডিলার আছেন ১৪ জন। তার পরও সারের জন্য হাহাকার চলছে। কৃষক পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত খুচরা মূল্য প্রতি বস্তা টিএসপি (৫০ কেজি) এক হাজার ১০০ টাকা (প্রতি কেজি ২২ টাকা), এমওপি (মিউরেট অব পটাশ) ৭৫০ টাকা (১৫ টাকা কেজি) বিক্রয় দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ প্রতি বস্তা টিএসপি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬০০ টাকায়। এমওপি প্রতি বস্তা বিক্রি করা হচ্ছে ৯০০ টাকা দরে।
উপজেলার বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকদের কাছ থেকে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, ডিএপিসহ বিভিন্ন প্রকার সারের দাম বেশি নেওয়া হলেও ডিলার ও সার ব্যবসায়ীরা কোনো রসিদ (ভাউচার) দিচ্ছেন না। এতে বেশি দামে সার বিক্রির বিষয়ে প্রমাণসহ কারও কাছে অভিযোগও দিতে পারছেন না কৃষকেরা।
উপজেলার রাওথা গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম নিজের ৭ বিঘা জমিতে শীতের সবজি ও গম চাষ করেন। তিনি বলেন, সময়মতো সার ও যত্ন না নিলে আগেভাগে ফসল তোলা যায় না। বাজারে ভালো দামও আসে না। সারের দামও অতিরিক্ত আবার পাওয়াও কঠিন। এত খরচ করে কৃষিকাজ করে এখন সংসার চালানো কঠিন হয়ে গেছে।
পৌরসভার সার ব্যবসায়ী ইমদাদুল ইসলাম বলেন, বাজারে টিএসপি ও পটাশ সারের বরাদ্দ কম। আমরা না পেলে কৃষকদের কাছে বিক্রি করব কীভাবে?
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, সরকারিভাবে এবার টিএসপি সারের বরাদ্দ কমিয়ে ডিএপি সারের বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। তাতে সারের সংকট হওয়ার কথা না। কিন্তু কৃষকেরা না বুঝে টিএসপি সারের প্রতি ঝুঁকেছেন। আমরা কৃষকদের টিএসপির বদলে ডিএপি ব্যবহারে উৎসাহিত করছি। নিয়মিত বাজার তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
চারঘাটে টিএসপি ও পটাশ সারের সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারে সার ঘাটতি ও লাগামহীন দামের কারণে ফসল উৎপাদন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
এক দিকে বরাদ্দ কম, অন্যদিকে চাহিদা থাকায় নির্ধারিত দামের প্রায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে এ সার। অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে ইউরিয়া সারও। এতে চলতি মৌসুমে সরিষা, গম, আলু, পেঁয়াজ, রসুনসহ রবি ফসলের আবাদ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় এবার ৫ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে গম, এক হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ ও ৪২০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, আলুসহ শীতকালীন নানা শাকসবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭৫ হেক্টর জমিতে। কৃষকেরা জমিও প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু বীজতলা তৈরি ও ফসল ফলানোর আগ মুহূর্তে তীব্র সার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে উদ্বিগ্ন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, উপজেলায় বিসিআইসি সার ডিলার রয়েছেন সাতজন। আর বিএডিসি ডিলার আছেন ১৪ জন। তার পরও সারের জন্য হাহাকার চলছে। কৃষক পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত খুচরা মূল্য প্রতি বস্তা টিএসপি (৫০ কেজি) এক হাজার ১০০ টাকা (প্রতি কেজি ২২ টাকা), এমওপি (মিউরেট অব পটাশ) ৭৫০ টাকা (১৫ টাকা কেজি) বিক্রয় দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ প্রতি বস্তা টিএসপি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬০০ টাকায়। এমওপি প্রতি বস্তা বিক্রি করা হচ্ছে ৯০০ টাকা দরে।
উপজেলার বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকদের কাছ থেকে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, ডিএপিসহ বিভিন্ন প্রকার সারের দাম বেশি নেওয়া হলেও ডিলার ও সার ব্যবসায়ীরা কোনো রসিদ (ভাউচার) দিচ্ছেন না। এতে বেশি দামে সার বিক্রির বিষয়ে প্রমাণসহ কারও কাছে অভিযোগও দিতে পারছেন না কৃষকেরা।
উপজেলার রাওথা গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম নিজের ৭ বিঘা জমিতে শীতের সবজি ও গম চাষ করেন। তিনি বলেন, সময়মতো সার ও যত্ন না নিলে আগেভাগে ফসল তোলা যায় না। বাজারে ভালো দামও আসে না। সারের দামও অতিরিক্ত আবার পাওয়াও কঠিন। এত খরচ করে কৃষিকাজ করে এখন সংসার চালানো কঠিন হয়ে গেছে।
পৌরসভার সার ব্যবসায়ী ইমদাদুল ইসলাম বলেন, বাজারে টিএসপি ও পটাশ সারের বরাদ্দ কম। আমরা না পেলে কৃষকদের কাছে বিক্রি করব কীভাবে?
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, সরকারিভাবে এবার টিএসপি সারের বরাদ্দ কমিয়ে ডিএপি সারের বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। তাতে সারের সংকট হওয়ার কথা না। কিন্তু কৃষকেরা না বুঝে টিএসপি সারের প্রতি ঝুঁকেছেন। আমরা কৃষকদের টিএসপির বদলে ডিএপি ব্যবহারে উৎসাহিত করছি। নিয়মিত বাজার তদারকি করা হচ্ছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে