জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাট সদর উপজেলাসহ পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুরের বিভিন্ন জনবহুল স্থান এবং প্রধান সড়কে কচি তালশাঁসের কদর বেড়েছে। আম, কাঁঠাল ও লিচুর এ ভরা মৌসুমে বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে তালশাঁস। তাই বিভিন্ন বয়সী মানুষ তালশাঁস খাওয়ার জন্য ভিড় করছেন।
জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন জনবহুল স্থান এবং প্রধান সড়কে দেখা গেছে, শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, রিকশাচালকসহ সব শ্রেণি-পেশার লোকজন মৌসুমি ফল তালশাঁস কিনতে ভিড় করছেন।
জেলার সদর উপজেলার তেঘরবিসা চারমাথা এলাকার মৌসুমি তালশাঁস বিক্রেতা আব্দুস সালাম মুসা জানান, ২৫ বছর ধরে তিনি প্রতিবছর গরমের মৌসুমে কচি তালশাঁস বিক্রি করে আসছেন। প্রতিবছর এ সময়ে এক মাস ধরে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০টি তাল কেটে শাঁস বিক্রি করেন। কোনো তালে তিনটি, কোনো তালে দুটি আবার কোনো তালে একটি করে শাঁস থাকে। তবে তিনটি তালের কচি শাঁস ১০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন তিনি ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার শাঁস বিক্রি করতে পারেন। প্রতিদিন তাঁর লাভ থাকে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
আব্দুস সালাম মুসা আরও জানান, জেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে তিনি গাছ চুক্তিতে তাল ক্রয় করেন। প্রতিটি গাছে ২০০ থেকে ৫০০টি তাল থাকে। প্রতি গাছের তাল ১৫০ থেকে ৬০০ টাকায় ক্রয় করেন।
জয়পুরহাট জেলা শহরের শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা রিপন রহমান বলেন, ‘তালের কচি শাঁস আমার পরিবারের সবাই খেতে খুব পছন্দ করে। তাই স্ত্রী-সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে ৫০ টাকার তালশাঁস কিনলাম। প্রতিবারের মতো এবার গরমেও তালের শাঁস কিনব।’
সদর উপজেলার পুরানা পৈল থেকে জেলা শহরে তালশাঁস কিনতে আসা সুলতানা বেগম বলেন, ‘এই গরমে কচি তালের শাঁস খেতে ভালো লাগে। ৩০টা তালশাঁস ১০০ টাকায় কিনলাম। বাচ্চারাও খুব পছন্দ করে।’
জয়পুরহাট সদর উপজেলাসহ পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুরের বিভিন্ন জনবহুল স্থান এবং প্রধান সড়কে কচি তালশাঁসের কদর বেড়েছে। আম, কাঁঠাল ও লিচুর এ ভরা মৌসুমে বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে তালশাঁস। তাই বিভিন্ন বয়সী মানুষ তালশাঁস খাওয়ার জন্য ভিড় করছেন।
জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন জনবহুল স্থান এবং প্রধান সড়কে দেখা গেছে, শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, রিকশাচালকসহ সব শ্রেণি-পেশার লোকজন মৌসুমি ফল তালশাঁস কিনতে ভিড় করছেন।
জেলার সদর উপজেলার তেঘরবিসা চারমাথা এলাকার মৌসুমি তালশাঁস বিক্রেতা আব্দুস সালাম মুসা জানান, ২৫ বছর ধরে তিনি প্রতিবছর গরমের মৌসুমে কচি তালশাঁস বিক্রি করে আসছেন। প্রতিবছর এ সময়ে এক মাস ধরে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০টি তাল কেটে শাঁস বিক্রি করেন। কোনো তালে তিনটি, কোনো তালে দুটি আবার কোনো তালে একটি করে শাঁস থাকে। তবে তিনটি তালের কচি শাঁস ১০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন তিনি ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার শাঁস বিক্রি করতে পারেন। প্রতিদিন তাঁর লাভ থাকে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
আব্দুস সালাম মুসা আরও জানান, জেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে তিনি গাছ চুক্তিতে তাল ক্রয় করেন। প্রতিটি গাছে ২০০ থেকে ৫০০টি তাল থাকে। প্রতি গাছের তাল ১৫০ থেকে ৬০০ টাকায় ক্রয় করেন।
জয়পুরহাট জেলা শহরের শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা রিপন রহমান বলেন, ‘তালের কচি শাঁস আমার পরিবারের সবাই খেতে খুব পছন্দ করে। তাই স্ত্রী-সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে ৫০ টাকার তালশাঁস কিনলাম। প্রতিবারের মতো এবার গরমেও তালের শাঁস কিনব।’
সদর উপজেলার পুরানা পৈল থেকে জেলা শহরে তালশাঁস কিনতে আসা সুলতানা বেগম বলেন, ‘এই গরমে কচি তালের শাঁস খেতে ভালো লাগে। ৩০টা তালশাঁস ১০০ টাকায় কিনলাম। বাচ্চারাও খুব পছন্দ করে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে