মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
বেতন গ্রেড উন্নীতকরণ ও পদোন্নতির দাবিতে মনিরামপুরে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা। গত মঙ্গলবার থেকে সারা দেশের সঙ্গে একযোগে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দপ্তরের কর্মচারীরা এ কর্মবিরতি পালন করছেন।
এদিকে কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন দপ্তর দুটিতে সেবা নিতে দূর-দূরান্ত থেকে আসা লোকজন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা কর্মবিরতি চালিয়ে যাবেন বলে কর্মচারীরা জানিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে আজও পর্যন্ত তাঁদের পদোন্নতি হয়নি। অথচ তাঁদের সঙ্গে যারা এ পদে অন্য দপ্তরে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা অনেকে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী অনুমতি দিলেও অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিচ্ছেন না।
সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দপ্তরের আন্দোলনকারী প্রবীর কুমার চৌধুরী বলেন, ‘অফিস সহকারী হিসেবে ১৭ বছর চাকরি করছি। আমাদের সঙ্গে যারা অন্য দপ্তরে ঢুকেছেন, তাঁদের ৮ বছর পর পদ পরিবর্তন হয়েছে। এখন অনেকে প্রথম শ্রেণিতে পদোন্নতি পেয়েছেন। আমাদের যে পদে যোগদান, সে পদে থেকেই অবসর নিতে হচ্ছে।’
প্রবীর কুমার চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের এ পদ থেকে উন্নীত হয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা হওয়ার সুযোগ আছে, কিন্তু তা হচ্ছে না। একই পদে থেকে আমাদের অনেকে অবসরে গেছেন।’
একই দপ্তরের আন্দোলনকারী সায়রাত সহকারী ফাহিম আল মমিন বলেন, ‘যারা এখন নায়েব হয়েছেন, তাঁদের থেকে আমরা এক গ্রেড আগের ১৬ গ্রেডের বেতনে চাকরিতে যোগ দিয়েছি। আমাদের পদোন্নতি হচ্ছে না, কিন্তু সহকারী তহসিলদার বা তহসিলদার হিসেবে যোগ দিয়ে এখন তাঁরা ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা (নায়েব) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। আমাদের পেছনে ফেলে তাঁরা এখন ১১ ও ১২ গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন।’
সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ইকরাম আলী বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা আন্দোলন করি। প্রধানমন্ত্রী আমাদের পদোন্নতির ব্যাপারে অনুমতি দিয়েছেন। সে অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রস্তাব পাঠিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিচ্ছে না।’
আরেক কর্মচারী ফাতেমা খাতুন বলেন, ‘আমরা অফিসের কোনো কাজ করছি না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
এদিকে গতকাল বুধবার দুপুরে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে গিয়ে সেবা নিতে আসা লোকজনকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এ সময় ঢাকুরিয়া প্রতাপকাঠি এলাকার রামপদ বলেন, ‘নামজারির জন্য আইছি। অফিসের কেউ কোনো কাজ করে দিচ্ছেন না। বলছেন, তাঁরা নাকি কিসের আন্দোলন করছেন।’
রামপদ বলেন, ‘আমার মতো বহু মানুষ সকাল থেকে এসে বসে থাকতেছেন। কাজ না হওয়ায় হতাশ হয়ে সবাইকে ফিরে যেতে হচ্ছে।’
বেতন গ্রেড উন্নীতকরণ ও পদোন্নতির দাবিতে মনিরামপুরে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা। গত মঙ্গলবার থেকে সারা দেশের সঙ্গে একযোগে মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দপ্তরের কর্মচারীরা এ কর্মবিরতি পালন করছেন।
এদিকে কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন দপ্তর দুটিতে সেবা নিতে দূর-দূরান্ত থেকে আসা লোকজন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা কর্মবিরতি চালিয়ে যাবেন বলে কর্মচারীরা জানিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে আজও পর্যন্ত তাঁদের পদোন্নতি হয়নি। অথচ তাঁদের সঙ্গে যারা এ পদে অন্য দপ্তরে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা অনেকে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী অনুমতি দিলেও অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিচ্ছেন না।
সহকারী কমিশনারের (ভূমি) দপ্তরের আন্দোলনকারী প্রবীর কুমার চৌধুরী বলেন, ‘অফিস সহকারী হিসেবে ১৭ বছর চাকরি করছি। আমাদের সঙ্গে যারা অন্য দপ্তরে ঢুকেছেন, তাঁদের ৮ বছর পর পদ পরিবর্তন হয়েছে। এখন অনেকে প্রথম শ্রেণিতে পদোন্নতি পেয়েছেন। আমাদের যে পদে যোগদান, সে পদে থেকেই অবসর নিতে হচ্ছে।’
প্রবীর কুমার চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের এ পদ থেকে উন্নীত হয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা হওয়ার সুযোগ আছে, কিন্তু তা হচ্ছে না। একই পদে থেকে আমাদের অনেকে অবসরে গেছেন।’
একই দপ্তরের আন্দোলনকারী সায়রাত সহকারী ফাহিম আল মমিন বলেন, ‘যারা এখন নায়েব হয়েছেন, তাঁদের থেকে আমরা এক গ্রেড আগের ১৬ গ্রেডের বেতনে চাকরিতে যোগ দিয়েছি। আমাদের পদোন্নতি হচ্ছে না, কিন্তু সহকারী তহসিলদার বা তহসিলদার হিসেবে যোগ দিয়ে এখন তাঁরা ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা (নায়েব) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। আমাদের পেছনে ফেলে তাঁরা এখন ১১ ও ১২ গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন।’
সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ইকরাম আলী বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা আন্দোলন করি। প্রধানমন্ত্রী আমাদের পদোন্নতির ব্যাপারে অনুমতি দিয়েছেন। সে অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রস্তাব পাঠিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিচ্ছে না।’
আরেক কর্মচারী ফাতেমা খাতুন বলেন, ‘আমরা অফিসের কোনো কাজ করছি না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
এদিকে গতকাল বুধবার দুপুরে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে গিয়ে সেবা নিতে আসা লোকজনকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এ সময় ঢাকুরিয়া প্রতাপকাঠি এলাকার রামপদ বলেন, ‘নামজারির জন্য আইছি। অফিসের কেউ কোনো কাজ করে দিচ্ছেন না। বলছেন, তাঁরা নাকি কিসের আন্দোলন করছেন।’
রামপদ বলেন, ‘আমার মতো বহু মানুষ সকাল থেকে এসে বসে থাকতেছেন। কাজ না হওয়ায় হতাশ হয়ে সবাইকে ফিরে যেতে হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে