সমির মল্লিক, খাগড়াছড়ি
ভৌগোলিক কারণে একসময় পার্বত্য চট্টগ্রামে জেলা প্রশাসকেরা ব্যবহার করতেন পোষ্য হাতি। নব্বইয়ের দশকে খাগড়াছড়ির তৎকালীন জেলা প্রশাসক খোরশেদ আনসার খান ‘ফুলকলি’ (হাতি) পিঠে চড়ে প্রত্যন্ত এলাকায় যাতায়াত করতেন। ‘ফুলকলির’ মৃত্যুর পর তিনি পরম মমতায় এটিকে সমাধিস্থ করেন। সংরক্ষণের অভাবে এত দিন তা লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিল।
সেই ফুলকলির স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে হাতি ব্যবহারের ঐতিহ্য পর্যটক ও স্থানীয়দের কাছে তুলে ধরতে ফুলকলির সমাধিসৌধ গড়ে তোলা হয়েছে। ফুলকলির মৃত্যুর প্রায় ৩০ বছর পর তার সমাধি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন।
জেলা শহরের প্রবেশমুখে স্থাপিত এই ফুলকলির সমাধি চলতি মাস থেকে উম্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে জনসাধারণের জন্য। এরপর থেকে পর্যটকেরা প্রতিদিনই ভিড় করছেন এখানে। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলী ও ফুলকলির ইতিহাস জানতে অনেক পর্যটকই ফুলকলির সমাধি দেখতে যাচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাইরের পর্যটকদেরও টানছে ফুলকলির সমাধি।
বর্তমানে ফুলকলির কবরটি নান্দনিকভাবে সংরক্ষণের পর অনেক দর্শনার্থী ফুলকলির কবর দেখতে আসছেন। কাচে ঘেরা সমাধিটি বাইরে থেকেও অনেকটা দেখা যায়। সমাধিতে ফুলকলির ইতিহাসও লেখা আছে। পর্যটকরা এটি পড়ে ধারণা নিতে পারছেন। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীর কারণে মুগ্ধ হবেন দর্শনার্থীরা।
ফুলকলির কবর দেখতে আসা দর্শনার্থী চয়ন চৌধুরী বলেন, ‘সব সময় ঐতিহ্য বলতে আমরা বস্তুগত বিষয়কে বুঝি। কিন্তু মানুষের যে প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা বা আবেগ, সেই আবেগটাকে ধরে রাখা এবং সংরক্ষণ করা, সেটা ফুলকলির সমাধিতে করা হয়েছে। ফুলকলির সমাধি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। যাঁরা এর সঙ্গে যুক্ত, আমি তাঁদের ধন্যবাদ দিতে চাই।’
আরেক দর্শনার্থী সুস্মিতা দে বলেন, ‘আমি এখানে এসে ফুলকলির ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেরেছি। খুবই ভালো লাগছে যে, হাতির প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে সমাধিকে এত সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খাগড়াছড়িতে যারা বেড়াতে আসবে, তাদের একবার হলেও ফুলকলির সমাধি ঘুরে যাওয়া দরকার।’
প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস ফুলকলি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন। তিনি বলেন, ‘ফুলকলির’ মৃত্যুর পর সমাধি সংরক্ষণের অভাবে এত দিন লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিল। সেই ফুলকলির স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে হাতি ব্যবহারের ঐতিহ্য পর্যটক ও স্থানীয়দের কাছে তুলে ধরতে ‘ফুলকলির সমাধিসৌধ’ গড়ে তোলা হয়েছে।
ভৌগোলিক কারণে একসময় পার্বত্য চট্টগ্রামে জেলা প্রশাসকেরা ব্যবহার করতেন পোষ্য হাতি। নব্বইয়ের দশকে খাগড়াছড়ির তৎকালীন জেলা প্রশাসক খোরশেদ আনসার খান ‘ফুলকলি’ (হাতি) পিঠে চড়ে প্রত্যন্ত এলাকায় যাতায়াত করতেন। ‘ফুলকলির’ মৃত্যুর পর তিনি পরম মমতায় এটিকে সমাধিস্থ করেন। সংরক্ষণের অভাবে এত দিন তা লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিল।
সেই ফুলকলির স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে হাতি ব্যবহারের ঐতিহ্য পর্যটক ও স্থানীয়দের কাছে তুলে ধরতে ফুলকলির সমাধিসৌধ গড়ে তোলা হয়েছে। ফুলকলির মৃত্যুর প্রায় ৩০ বছর পর তার সমাধি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন।
জেলা শহরের প্রবেশমুখে স্থাপিত এই ফুলকলির সমাধি চলতি মাস থেকে উম্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে জনসাধারণের জন্য। এরপর থেকে পর্যটকেরা প্রতিদিনই ভিড় করছেন এখানে। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলী ও ফুলকলির ইতিহাস জানতে অনেক পর্যটকই ফুলকলির সমাধি দেখতে যাচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাইরের পর্যটকদেরও টানছে ফুলকলির সমাধি।
বর্তমানে ফুলকলির কবরটি নান্দনিকভাবে সংরক্ষণের পর অনেক দর্শনার্থী ফুলকলির কবর দেখতে আসছেন। কাচে ঘেরা সমাধিটি বাইরে থেকেও অনেকটা দেখা যায়। সমাধিতে ফুলকলির ইতিহাসও লেখা আছে। পর্যটকরা এটি পড়ে ধারণা নিতে পারছেন। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীর কারণে মুগ্ধ হবেন দর্শনার্থীরা।
ফুলকলির কবর দেখতে আসা দর্শনার্থী চয়ন চৌধুরী বলেন, ‘সব সময় ঐতিহ্য বলতে আমরা বস্তুগত বিষয়কে বুঝি। কিন্তু মানুষের যে প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা বা আবেগ, সেই আবেগটাকে ধরে রাখা এবং সংরক্ষণ করা, সেটা ফুলকলির সমাধিতে করা হয়েছে। ফুলকলির সমাধি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। যাঁরা এর সঙ্গে যুক্ত, আমি তাঁদের ধন্যবাদ দিতে চাই।’
আরেক দর্শনার্থী সুস্মিতা দে বলেন, ‘আমি এখানে এসে ফুলকলির ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেরেছি। খুবই ভালো লাগছে যে, হাতির প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে সমাধিকে এত সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খাগড়াছড়িতে যারা বেড়াতে আসবে, তাদের একবার হলেও ফুলকলির সমাধি ঘুরে যাওয়া দরকার।’
প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস ফুলকলি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন। তিনি বলেন, ‘ফুলকলির’ মৃত্যুর পর সমাধি সংরক্ষণের অভাবে এত দিন লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিল। সেই ফুলকলির স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে হাতি ব্যবহারের ঐতিহ্য পর্যটক ও স্থানীয়দের কাছে তুলে ধরতে ‘ফুলকলির সমাধিসৌধ’ গড়ে তোলা হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৮ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে