নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে আগামী সপ্তাহ থেকে শুরু হচ্ছে বোরো ধান সংগ্রহ। ইতিমধ্যে জেলার ৯টি উপজেলায় ৯৭ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। আবহাওয়া ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহে শতভাগ ধান কাটা শেষ হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে বোরোর আবাদ বেড়েছে। চলতি মৌসুমে ৯২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলার সদর উপজেলায় ৭ হাজার ৯৪০ হেক্টর, কবিরহাটে ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর, কোম্পানীগঞ্জে ৭ হাজার ৪৯০ হেক্টর, সুবর্ণচরে ১৩ হাজার হেক্টর, হাতিয়ায় ১১ হাজার ৫৫০ হেক্টর, বেগমগঞ্জে ১৬ হাজার ৬৬০ হেক্টর, সেনবাগে ৮ হাজার ৮২০ হেক্টর, চাটখিলে ৭ হাজার ৪০০ হেক্টর, সোনাইমুড়ীতে ৯ হাজার ৮৫০ হেক্টরসহ ৯২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে।
এ ছাড়া চলতি মৌসুমে বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন। আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত জেলায় ৪ লাখ ৩১ হাজার ৪৩৮ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭১ হাজার ৬৩৬ মেট্রিক টন বেশি।
কৃষকদের ধান কাটার সুবিধার জন্য জেলার ৪টি উপজেলায় ৭০ ভাগ এবং ৫টি উপজেলায় ৫০ ভাগ সরকারি ভর্তুকি দিয়ে ৬৪টি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
এদিকে সারা দেশে গত ২৮ এপ্রিল ধান সংগ্রহ শুরু হলেও নোয়াখালীতে শতভাগ ধান কাটা এবং না শুকানোয় এখনো তা শুরু করেনি খাদ্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। তবে আগামী সপ্তাহের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ধান সংগ্রহ শুরু করবেন তাঁরা। প্রতি মণ ধান ১ হাজার ৮০ টাকা করে কৃষকপ্রতি সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ও সর্বোচ্চ ৩ টন পর্যন্ত শুকনো ধান সংগ্রহ করা হবে।
জেলা কৃষি প্রকৌশলী শারমিন নাসরিন বলেন, কৃষকদের চাহিদাপত্রের ভিত্তিতে নিজ নিজ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন কৃষকদের সরবরাহ করেন। বোরো মৌসুমে জেলার প্রায় ৩০ ভাগ ধান কাটায় এ মেশিন ব্যবহার করা হয়।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) হুমায়ন কবির বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে জেলার সদর, বেগমগঞ্জ, চাটখিল, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলায় কৃষি নিবন্ধিত অ্যাপের মাধ্যমে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে। এ ছাড়া অন্য উপজেলার কৃষকদের উপজেলা কমিটির তালিকার ভিত্তিতে তা যাচাই-বাছাই করে যাঁদের নাম চূড়ান্ত তালিকায় আসবে, সেসব কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা হবে। তালিকাভুক্ত কৃষকদের বিক্রি করতে আনা ধান কোনো কারণে ভেজা থাকলে তা তাঁদের খরচে মেশিনে শুকিয়ে ক্রয় করা হবে। ধান বিক্রি করতে আসা কোনো কৃষককে ফিরিয়ে দেওয়া হবে না বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
নোয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বোরো মৌসুমের শুরুতে জেলার ১০ হাজার কৃষকের মাঝে উফশী বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৭ হাজার চাষিকে হাইব্রিড বোরো বীজ এবং বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের খেত প্রদর্শনী ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
নোয়াখালীতে আগামী সপ্তাহ থেকে শুরু হচ্ছে বোরো ধান সংগ্রহ। ইতিমধ্যে জেলার ৯টি উপজেলায় ৯৭ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। আবহাওয়া ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহে শতভাগ ধান কাটা শেষ হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে বোরোর আবাদ বেড়েছে। চলতি মৌসুমে ৯২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলার সদর উপজেলায় ৭ হাজার ৯৪০ হেক্টর, কবিরহাটে ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর, কোম্পানীগঞ্জে ৭ হাজার ৪৯০ হেক্টর, সুবর্ণচরে ১৩ হাজার হেক্টর, হাতিয়ায় ১১ হাজার ৫৫০ হেক্টর, বেগমগঞ্জে ১৬ হাজার ৬৬০ হেক্টর, সেনবাগে ৮ হাজার ৮২০ হেক্টর, চাটখিলে ৭ হাজার ৪০০ হেক্টর, সোনাইমুড়ীতে ৯ হাজার ৮৫০ হেক্টরসহ ৯২ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে।
এ ছাড়া চলতি মৌসুমে বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন। আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত জেলায় ৪ লাখ ৩১ হাজার ৪৩৮ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭১ হাজার ৬৩৬ মেট্রিক টন বেশি।
কৃষকদের ধান কাটার সুবিধার জন্য জেলার ৪টি উপজেলায় ৭০ ভাগ এবং ৫টি উপজেলায় ৫০ ভাগ সরকারি ভর্তুকি দিয়ে ৬৪টি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
এদিকে সারা দেশে গত ২৮ এপ্রিল ধান সংগ্রহ শুরু হলেও নোয়াখালীতে শতভাগ ধান কাটা এবং না শুকানোয় এখনো তা শুরু করেনি খাদ্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। তবে আগামী সপ্তাহের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ধান সংগ্রহ শুরু করবেন তাঁরা। প্রতি মণ ধান ১ হাজার ৮০ টাকা করে কৃষকপ্রতি সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ও সর্বোচ্চ ৩ টন পর্যন্ত শুকনো ধান সংগ্রহ করা হবে।
জেলা কৃষি প্রকৌশলী শারমিন নাসরিন বলেন, কৃষকদের চাহিদাপত্রের ভিত্তিতে নিজ নিজ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন কৃষকদের সরবরাহ করেন। বোরো মৌসুমে জেলার প্রায় ৩০ ভাগ ধান কাটায় এ মেশিন ব্যবহার করা হয়।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) হুমায়ন কবির বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে জেলার সদর, বেগমগঞ্জ, চাটখিল, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলায় কৃষি নিবন্ধিত অ্যাপের মাধ্যমে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে। এ ছাড়া অন্য উপজেলার কৃষকদের উপজেলা কমিটির তালিকার ভিত্তিতে তা যাচাই-বাছাই করে যাঁদের নাম চূড়ান্ত তালিকায় আসবে, সেসব কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা হবে। তালিকাভুক্ত কৃষকদের বিক্রি করতে আনা ধান কোনো কারণে ভেজা থাকলে তা তাঁদের খরচে মেশিনে শুকিয়ে ক্রয় করা হবে। ধান বিক্রি করতে আসা কোনো কৃষককে ফিরিয়ে দেওয়া হবে না বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
নোয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বোরো মৌসুমের শুরুতে জেলার ১০ হাজার কৃষকের মাঝে উফশী বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৭ হাজার চাষিকে হাইব্রিড বোরো বীজ এবং বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের খেত প্রদর্শনী ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে