রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীর ৭৩ শতাংশ মানুষ করোনার এক ডোজ করে টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকার সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ মানুষ এক ডোজ করে টিকা নিয়েছেন। আর ৯ উপজেলার মধ্যে সর্বনিম্ন চারঘাটের ৬৩ শতাংশ মানুষ এক ডোজ টিকা নিয়েছেন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ১২ বছরের ঊর্ধ্বে টিকা নেওয়ার মতো মানুষের সংখ্যা ৩০ লাখ ৭০ হাজার ১৩ জন। এর মধ্যে ২২ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৫ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। প্রথম ডোজ গ্রহণের গড় হার ৭২ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৬ হাজার ৭৪৯ জন। দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের গড় হার ৫৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৭৮ হাজার ৩৮২ জন। বুস্টার ডোজের গড় হার ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকার সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ মানুষ প্রথম ডোজ টিকা নিয়ে ফেলেছেন। শহরের ১২ বছরের বেশি বয়সী বাসিন্দা ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৫৭৩ জন। এর মধ্যে ৫ লাখ ১১ হাজার ২৭২ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৮২ জন। গড়ে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ৮৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৪১ হাজার ৪৫৪ জন। বুস্টার ডোজের গড় হার ৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এ এফ এম আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, বলা যায় রাজশাহী শহরের ১২ বছরের বেশি বয়সী প্রায় সব মানুষই প্রথম ডোজ টিকা পেয়েছেন। অল্প কিছু মানুষ বাকি থাকতে পারেন। যারা বাকি আছে তাদের বেশির ভাগই ১২ বছরের নিচের শিশু। ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে শহরে টিকা নেওয়ার হার বেশি হলেও গ্রামে তুলনামূলক কম। জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে কম প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন চারঘাট উপজেলার মানুষ। এখানে ১২ বছরের ঊর্ধ্বে ২ লাখ ৪৩ হাজার ৮৯৪ জন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৯৭৫ জন। গড় হার ৬১ দশমিক ৯০ শতাংশ। এখানে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৮৯ জন। দ্বিতীয় ডোজের গড় হার ৫২ দশমিক ৫২ শতাংশ।
অন্য উপজেলাগুলোতে প্রথম ডোজ গ্রহণের হার ৬৪ থেকে ৭৪ শতাংশ। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫৪ থেকে ৬০ শতাংশ। বুস্টার ডোজের হার ১ থেকে ২ শতাংশের ভেতরে। রাজশাহীর কয়েকটি টিকাকেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার জন্য এখন আর তেমন কেউ আসছেন না। বেশির ভাগই আসছেন দ্বিতীয় ডোজের জন্য। আর যাঁদের কাছে এসএমএস যাচ্ছে তাঁরা আসছেন বুস্টার ডোজ গ্রহণের জন্য। তবে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন স্কুলে টিকা কার্যক্রম চলছে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘আমরা আর প্রথম ডোজের জন্য গণটিকা কার্যক্রম চালাব না। এখন ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি কারও যদি নিবন্ধন করা থাকে তবে তাঁকেও প্রথম ডোজ দেওয়া হচ্ছে। তবে ইউনিয়ন পর্যায়ে আর গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হবে না।’
রাজশাহীর ৭৩ শতাংশ মানুষ করোনার এক ডোজ করে টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকার সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ মানুষ এক ডোজ করে টিকা নিয়েছেন। আর ৯ উপজেলার মধ্যে সর্বনিম্ন চারঘাটের ৬৩ শতাংশ মানুষ এক ডোজ টিকা নিয়েছেন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ১২ বছরের ঊর্ধ্বে টিকা নেওয়ার মতো মানুষের সংখ্যা ৩০ লাখ ৭০ হাজার ১৩ জন। এর মধ্যে ২২ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৫ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। প্রথম ডোজ গ্রহণের গড় হার ৭২ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
এ ছাড়া দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৬ হাজার ৭৪৯ জন। দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের গড় হার ৫৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৭৮ হাজার ৩৮২ জন। বুস্টার ডোজের গড় হার ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকার সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ মানুষ প্রথম ডোজ টিকা নিয়ে ফেলেছেন। শহরের ১২ বছরের বেশি বয়সী বাসিন্দা ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৫৭৩ জন। এর মধ্যে ৫ লাখ ১১ হাজার ২৭২ জন প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৮২ জন। গড়ে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ৮৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৪১ হাজার ৪৫৪ জন। বুস্টার ডোজের গড় হার ৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এ এফ এম আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, বলা যায় রাজশাহী শহরের ১২ বছরের বেশি বয়সী প্রায় সব মানুষই প্রথম ডোজ টিকা পেয়েছেন। অল্প কিছু মানুষ বাকি থাকতে পারেন। যারা বাকি আছে তাদের বেশির ভাগই ১২ বছরের নিচের শিশু। ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে শহরে টিকা নেওয়ার হার বেশি হলেও গ্রামে তুলনামূলক কম। জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে কম প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন চারঘাট উপজেলার মানুষ। এখানে ১২ বছরের ঊর্ধ্বে ২ লাখ ৪৩ হাজার ৮৯৪ জন। তাঁদের মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৯৭৫ জন। গড় হার ৬১ দশমিক ৯০ শতাংশ। এখানে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৮৯ জন। দ্বিতীয় ডোজের গড় হার ৫২ দশমিক ৫২ শতাংশ।
অন্য উপজেলাগুলোতে প্রথম ডোজ গ্রহণের হার ৬৪ থেকে ৭৪ শতাংশ। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫৪ থেকে ৬০ শতাংশ। বুস্টার ডোজের হার ১ থেকে ২ শতাংশের ভেতরে। রাজশাহীর কয়েকটি টিকাকেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার জন্য এখন আর তেমন কেউ আসছেন না। বেশির ভাগই আসছেন দ্বিতীয় ডোজের জন্য। আর যাঁদের কাছে এসএমএস যাচ্ছে তাঁরা আসছেন বুস্টার ডোজ গ্রহণের জন্য। তবে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন স্কুলে টিকা কার্যক্রম চলছে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘আমরা আর প্রথম ডোজের জন্য গণটিকা কার্যক্রম চালাব না। এখন ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি কারও যদি নিবন্ধন করা থাকে তবে তাঁকেও প্রথম ডোজ দেওয়া হচ্ছে। তবে ইউনিয়ন পর্যায়ে আর গণটিকা কার্যক্রম পরিচালিত হবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে