মারুফ ইসলাম, ঢাকা
নতুন করে বলার কিছু নেই। ইতিমধ্যে হয়তো অনেকে দেখেই ফেলেছেন ছবিটা। আড়ম্বরহীন সামান্য এক গ্রুপ ছবি। তবু তা কেবলই ‘ছবি’ নয়—এর বাইরে যেন অনেক কিছু। বিশ্বকাপফেরত মরক্কোর ফুটবলারদের সঙ্গে তাঁদের মায়েদের সেই ছবি ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় হয়েছে ভাইরাল!
ভাইরাল সেই ছবির গল্পের শুরু কাতার বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পরে। মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ ঘোষণা করলেন, কাতারে সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপ ফুটবলে অসামান্য নৈপুণ্য দেখানো মরক্কোর খেলোয়াড়দের রাজপ্রাসাদে ডেকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। বক্তব্য এটুকুর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে তো কথাই ছিল না। কিন্তু বাদশা যখন বললেন, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ফুটবলারদের মায়েদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে, তখন তা আর সামান্য ঘোষণা থাকে না, হয়ে ওঠে অসামান্য এক গল্প।
পরে সেই গল্প আর গল্পের ছবিই ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। একটি গ্রুপ ছবি, যেখানে বাদশা ষষ্ঠ মোহাম্মদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন বিশ্বকাপফেরত খেলোয়াড়েরা, আর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন তাঁদের মায়েরা।
ছবিটি তোলা হয়েছে ২০ ডিসেম্বর, মরক্কোর রাজধানী রাবাতে ষষ্ঠ মোহাম্মদের রাজপ্রাসাদে জাতীয় দলের ফুটবলার ও তাঁদের মায়েদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানে বাদশা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ক্রাউন প্রিন্স মওলা হাসান ও প্রিন্স মওলা রচিদ।
প্রথমবারের মতো আরব-আফ্রিকার দেশ হিসেবে এবার বিশ্বকাপ ফুটবলে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে মরক্কো। দেশটির জাতীয় ফুটবল দল সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছে। বেলজিয়াম, স্পেন ও পর্তুগালের মতো ফুটবল মহারথীদের হারিয়ে দলটি এত দূর এসেছিল। তাঁদের এ ইতিহাস গড়ার পেছনে খেলোয়াড়দের মায়েদের অসামান্য ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ। তিনি বলেছেন, ‘মাঠে এবং মাঠের বাইরে ছেলেদের জন্য মায়েরা “চিয়ারলিডার” হিসেবে কাজ করেছেন।’
বাদশা খুব একটা ভুল বলেননি। পর্তুগালের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক জয়ের পর সোফিয়ান বোফালের মা তাঁর ছেলের সঙ্গে মাঠেই নেচেছেন। সেই দৃশ্য বিশ্ববাসী দেখেছে। এ ছাড়া মরক্কোর প্রতিটি ম্যাচেই স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন ফুটবলারদের মায়েরা। প্রতিটি জয়ের পরে তাঁরা দৌড়ে মাঠে গিয়ে ছেলেকে জড়িয়ে ধরেছেন, একসঙ্গে নেচেছেন। এর আগে আর কোনো বিশ্বকাপের আয়োজনে খেলোয়াড়ের মায়েরা এতটা আলোড়ন তুলতে পারেননি।
সেই মায়েদের রাজপ্রাসাদে ডেকে যখন দেশের বাদশা রাজকীয় সংবর্ধনা দেন এবং একসঙ্গে ছবি তোলেন, তখন তা আর কেবল ছবি থাকে না, হয়ে ওঠে অসামান্য এক ইতিহাসের স্মারক।
তথ্যসূত্র: আরব নিউজ ও দ্য স্ট্যান্ডার্ড
নতুন করে বলার কিছু নেই। ইতিমধ্যে হয়তো অনেকে দেখেই ফেলেছেন ছবিটা। আড়ম্বরহীন সামান্য এক গ্রুপ ছবি। তবু তা কেবলই ‘ছবি’ নয়—এর বাইরে যেন অনেক কিছু। বিশ্বকাপফেরত মরক্কোর ফুটবলারদের সঙ্গে তাঁদের মায়েদের সেই ছবি ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় হয়েছে ভাইরাল!
ভাইরাল সেই ছবির গল্পের শুরু কাতার বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পরে। মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ ঘোষণা করলেন, কাতারে সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপ ফুটবলে অসামান্য নৈপুণ্য দেখানো মরক্কোর খেলোয়াড়দের রাজপ্রাসাদে ডেকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। বক্তব্য এটুকুর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে তো কথাই ছিল না। কিন্তু বাদশা যখন বললেন, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ফুটবলারদের মায়েদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে, তখন তা আর সামান্য ঘোষণা থাকে না, হয়ে ওঠে অসামান্য এক গল্প।
পরে সেই গল্প আর গল্পের ছবিই ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। একটি গ্রুপ ছবি, যেখানে বাদশা ষষ্ঠ মোহাম্মদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন বিশ্বকাপফেরত খেলোয়াড়েরা, আর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন তাঁদের মায়েরা।
ছবিটি তোলা হয়েছে ২০ ডিসেম্বর, মরক্কোর রাজধানী রাবাতে ষষ্ঠ মোহাম্মদের রাজপ্রাসাদে জাতীয় দলের ফুটবলার ও তাঁদের মায়েদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানে বাদশা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ক্রাউন প্রিন্স মওলা হাসান ও প্রিন্স মওলা রচিদ।
প্রথমবারের মতো আরব-আফ্রিকার দেশ হিসেবে এবার বিশ্বকাপ ফুটবলে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে মরক্কো। দেশটির জাতীয় ফুটবল দল সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছে। বেলজিয়াম, স্পেন ও পর্তুগালের মতো ফুটবল মহারথীদের হারিয়ে দলটি এত দূর এসেছিল। তাঁদের এ ইতিহাস গড়ার পেছনে খেলোয়াড়দের মায়েদের অসামান্য ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ। তিনি বলেছেন, ‘মাঠে এবং মাঠের বাইরে ছেলেদের জন্য মায়েরা “চিয়ারলিডার” হিসেবে কাজ করেছেন।’
বাদশা খুব একটা ভুল বলেননি। পর্তুগালের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক জয়ের পর সোফিয়ান বোফালের মা তাঁর ছেলের সঙ্গে মাঠেই নেচেছেন। সেই দৃশ্য বিশ্ববাসী দেখেছে। এ ছাড়া মরক্কোর প্রতিটি ম্যাচেই স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন ফুটবলারদের মায়েরা। প্রতিটি জয়ের পরে তাঁরা দৌড়ে মাঠে গিয়ে ছেলেকে জড়িয়ে ধরেছেন, একসঙ্গে নেচেছেন। এর আগে আর কোনো বিশ্বকাপের আয়োজনে খেলোয়াড়ের মায়েরা এতটা আলোড়ন তুলতে পারেননি।
সেই মায়েদের রাজপ্রাসাদে ডেকে যখন দেশের বাদশা রাজকীয় সংবর্ধনা দেন এবং একসঙ্গে ছবি তোলেন, তখন তা আর কেবল ছবি থাকে না, হয়ে ওঠে অসামান্য এক ইতিহাসের স্মারক।
তথ্যসূত্র: আরব নিউজ ও দ্য স্ট্যান্ডার্ড
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে