নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি দুর্গাপূজা চলাকালে ছয় জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির, বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই ছয় জেলা হচ্ছে কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও রংপুর। এসব জেলার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে তদন্ত করে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অনুপ কুমার সাহা ও মিন্টু চন্দ্র দাশের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ২১ অক্টোবর এ রিট করা হয়।
এসব হামলার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। স্বরাষ্ট্র ও আইনসচিব, সংশ্লিষ্ট ছয় জেলার ডিসি, এসপিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোর্শেদ। আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
শুনানিতে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, ‘এসব হামলার সময় স্থানীয় প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা চেয়েও পায়নি ভুক্তভোগীরা। স্থানীয় প্রশাসন দায়িত্বে অবহেলা দেখিয়েছে। ২০০১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যত হামলা হয়েছে, এর একটিরও বিচার হয়নি। আমরা অনেক ওসিকে বদলি হতে দেখেছি, যা শাস্তি বলা হয়েছে। ঘরে আগুন দেওয়ার পর ক্ষতস্থানে মলম লাগানোর দায়িত্ব সবারই। সংবিধানে দেশের সকল নাগরিকের জীবন, সম্পত্তি, চলাফেরা ও নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানে সবাই সমান।’
অন্যদিকে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘রিট আবেদনে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় রাষ্ট্রের ব্যর্থতা ও স্থানীয় প্রশাসনকে সরাসরি দায়ী করা হয়েছে। আমরা আবেদন থেকে এই শব্দগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানাই। কারণ, হামলার ঘটনায় রাষ্ট্র বসে নেই। মামলা হয়েছে, অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
এ সময় আদালত বলেন, ‘হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাকশন নিয়েছে, মামলা হয়েছে, অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ অবস্থায় আমরা কি রাষ্ট্রকে দায়ী করতে পারি?’ আদালত জ্যোতির্ময় বড়ুয়াকে আবেদন সংশোধন করে দিতে বলেন। সংশোধিত আবেদন দেওয়ার পর আদেশ দেন আদালত।
সম্প্রতি দুর্গাপূজা চলাকালে ছয় জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির, বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই ছয় জেলা হচ্ছে কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও রংপুর। এসব জেলার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে তদন্ত করে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অনুপ কুমার সাহা ও মিন্টু চন্দ্র দাশের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ২১ অক্টোবর এ রিট করা হয়।
এসব হামলার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। স্বরাষ্ট্র ও আইনসচিব, সংশ্লিষ্ট ছয় জেলার ডিসি, এসপিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোর্শেদ। আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
শুনানিতে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, ‘এসব হামলার সময় স্থানীয় প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা চেয়েও পায়নি ভুক্তভোগীরা। স্থানীয় প্রশাসন দায়িত্বে অবহেলা দেখিয়েছে। ২০০১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যত হামলা হয়েছে, এর একটিরও বিচার হয়নি। আমরা অনেক ওসিকে বদলি হতে দেখেছি, যা শাস্তি বলা হয়েছে। ঘরে আগুন দেওয়ার পর ক্ষতস্থানে মলম লাগানোর দায়িত্ব সবারই। সংবিধানে দেশের সকল নাগরিকের জীবন, সম্পত্তি, চলাফেরা ও নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানে সবাই সমান।’
অন্যদিকে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘রিট আবেদনে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় রাষ্ট্রের ব্যর্থতা ও স্থানীয় প্রশাসনকে সরাসরি দায়ী করা হয়েছে। আমরা আবেদন থেকে এই শব্দগুলো প্রত্যাহারের দাবি জানাই। কারণ, হামলার ঘটনায় রাষ্ট্র বসে নেই। মামলা হয়েছে, অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
এ সময় আদালত বলেন, ‘হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাকশন নিয়েছে, মামলা হয়েছে, অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ অবস্থায় আমরা কি রাষ্ট্রকে দায়ী করতে পারি?’ আদালত জ্যোতির্ময় বড়ুয়াকে আবেদন সংশোধন করে দিতে বলেন। সংশোধিত আবেদন দেওয়ার পর আদেশ দেন আদালত।
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১৫ মিনিট আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩৮ মিনিট আগেপ্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগে