সখীপুর প্রতিনিধি
ঘুরে ঘুরে হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি করাই তাঁর কাজ। কিন্তু বিজয়ের মাস ডিসেম্বর এলেই বিক্রি করেন জাতীয় পতাকা। মহান মুক্তিযুদ্ধ, শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকেই সারা ডিসেম্বরে জাতীয় পতাকা বিক্রি করেন শাহজাহান মোল্লা। নতুন প্রজন্মের হাতে পতাকা তুলে দিতেই টাঙ্গাইলের সর্বত্রই ফেরি করে তিনি বিক্রি করেন পতাকা।
গত শুক্রবার সকালে সখীপুর প্রেসক্লাবের সামনে কথা হয় পতাকার ফেরিওয়ালা শাহজাহান মোল্লার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শুধু ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যেই পতাকা বিক্রি করি না। ভালোবাসি বলেই রাস্তায় পতাকা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তি থেকে পতাকার ফেরিওয়ালা হয়েছি।’
সরু বাঁশে ছোট-বড় পতাকা বেঁধে বিজয়ের মাস ডিসেম্বর জাতীয় পতাকা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন দেশের নানা প্রান্তে। সারা দিন হেঁটে জেলা-উপজেলা শহরে পতাকা বিক্রি করেন তিনি। পতাকা তুলে দেন স্বাধীন দেশের নতুন প্রজন্মের হাতে। শাহজাহান মোল্লা মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পশ্চিম কাকৈর গ্রামের আবদুল মজিদ মোল্লার ছেলে। ফেরি করেই তাঁর সংসার চলে। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের বাবা তিনি। মেয়েদের বিবাহ দিয়েছেন। বড় ছেলে সংসার দেখাশোনা করেন। ছোট ছেলে পড়াশোনা করেন। ১২ বছর ধরেই তাঁর পেশা মূলত ফেরিওয়ালা। ১২ মাসই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফেরি করে বিক্রি করেন হাঁড়ি-পাতিল। এক সপ্তাহ আগে তিনি টাঙ্গাইলে এসেছেন। টাঙ্গাইলের উপজেলা বাজারগুলোতে বিক্রি করেন পতাকা।
শাহজাহান মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাসের ২৫ দিনই বাড়ির বাইরে থাকি। সিলভার ও স্টিলের হাঁড়ি-পাতিল ফেরি করি। ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকে বিজয় দিবস পর্যন্ত পতাকা বিক্রি করি।’
শাহজাহানের কাছে পাওয়া যায় বিভিন্ন আকারের পতাকা। বড় আকারের পতাকার দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। মাঝারি ১০০ টাকা, ছোট আকারের পতাকার দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকা। মাথায় বাঁধার জন্য ফিতাযুক্ত পতাকার দাম ১৫ টাকা, আর রাবারের ফিতা ২০, লাঠিতে বাঁধায় জন্য পতাকার দাম ১০ টাকা। প্রতিদিন গড়ে তিনি ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার পতাকা বিক্রি করেন। বিজয় দিবস যত কাছে আসে, বিক্রি ততই বাড়ে। বিজয় দিবসে পতাকা বিক্রি করে ৭ থেকে ১০ হাজার টাকা লাভ হয় বলে তিনি জানান।
শাহজাহান মোল্লা বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে বাংলার বীর সন্তানেরা আমাদের একটা স্বাধীন দেশ উপহার দিয়ে গেছেন। উপহার দিয়েছেন সুন্দর একটি পতাকা। তাঁদের দেওয়া লাল-সবুজ পতাকা বুকে ধারণ করে রেখেছি। সবার কাছে বিজয়ের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছি পতাকার মধ্য দিয়ে।’
ক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘১০ টাকা দিয়ে একটা পতাকা কিনেছি। বিজয়ের মাস চলছে, তাই দেশের পতাকা গাড়িতে টানিয়ে রাখব।’
মুদি দোকানদার আশরাফুল ইসলাম জানান, আগের পতাকাটি পুরোনো হয়ে গেছে। বিজয় দিবসে সবাই দোকানেই পতাকা টাঙায়।
ঘুরে ঘুরে হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি করাই তাঁর কাজ। কিন্তু বিজয়ের মাস ডিসেম্বর এলেই বিক্রি করেন জাতীয় পতাকা। মহান মুক্তিযুদ্ধ, শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকেই সারা ডিসেম্বরে জাতীয় পতাকা বিক্রি করেন শাহজাহান মোল্লা। নতুন প্রজন্মের হাতে পতাকা তুলে দিতেই টাঙ্গাইলের সর্বত্রই ফেরি করে তিনি বিক্রি করেন পতাকা।
গত শুক্রবার সকালে সখীপুর প্রেসক্লাবের সামনে কথা হয় পতাকার ফেরিওয়ালা শাহজাহান মোল্লার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শুধু ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যেই পতাকা বিক্রি করি না। ভালোবাসি বলেই রাস্তায় পতাকা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তি থেকে পতাকার ফেরিওয়ালা হয়েছি।’
সরু বাঁশে ছোট-বড় পতাকা বেঁধে বিজয়ের মাস ডিসেম্বর জাতীয় পতাকা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন দেশের নানা প্রান্তে। সারা দিন হেঁটে জেলা-উপজেলা শহরে পতাকা বিক্রি করেন তিনি। পতাকা তুলে দেন স্বাধীন দেশের নতুন প্রজন্মের হাতে। শাহজাহান মোল্লা মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পশ্চিম কাকৈর গ্রামের আবদুল মজিদ মোল্লার ছেলে। ফেরি করেই তাঁর সংসার চলে। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের বাবা তিনি। মেয়েদের বিবাহ দিয়েছেন। বড় ছেলে সংসার দেখাশোনা করেন। ছোট ছেলে পড়াশোনা করেন। ১২ বছর ধরেই তাঁর পেশা মূলত ফেরিওয়ালা। ১২ মাসই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফেরি করে বিক্রি করেন হাঁড়ি-পাতিল। এক সপ্তাহ আগে তিনি টাঙ্গাইলে এসেছেন। টাঙ্গাইলের উপজেলা বাজারগুলোতে বিক্রি করেন পতাকা।
শাহজাহান মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাসের ২৫ দিনই বাড়ির বাইরে থাকি। সিলভার ও স্টিলের হাঁড়ি-পাতিল ফেরি করি। ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকে বিজয় দিবস পর্যন্ত পতাকা বিক্রি করি।’
শাহজাহানের কাছে পাওয়া যায় বিভিন্ন আকারের পতাকা। বড় আকারের পতাকার দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। মাঝারি ১০০ টাকা, ছোট আকারের পতাকার দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকা। মাথায় বাঁধার জন্য ফিতাযুক্ত পতাকার দাম ১৫ টাকা, আর রাবারের ফিতা ২০, লাঠিতে বাঁধায় জন্য পতাকার দাম ১০ টাকা। প্রতিদিন গড়ে তিনি ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার পতাকা বিক্রি করেন। বিজয় দিবস যত কাছে আসে, বিক্রি ততই বাড়ে। বিজয় দিবসে পতাকা বিক্রি করে ৭ থেকে ১০ হাজার টাকা লাভ হয় বলে তিনি জানান।
শাহজাহান মোল্লা বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে বাংলার বীর সন্তানেরা আমাদের একটা স্বাধীন দেশ উপহার দিয়ে গেছেন। উপহার দিয়েছেন সুন্দর একটি পতাকা। তাঁদের দেওয়া লাল-সবুজ পতাকা বুকে ধারণ করে রেখেছি। সবার কাছে বিজয়ের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছি পতাকার মধ্য দিয়ে।’
ক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘১০ টাকা দিয়ে একটা পতাকা কিনেছি। বিজয়ের মাস চলছে, তাই দেশের পতাকা গাড়িতে টানিয়ে রাখব।’
মুদি দোকানদার আশরাফুল ইসলাম জানান, আগের পতাকাটি পুরোনো হয়ে গেছে। বিজয় দিবসে সবাই দোকানেই পতাকা টাঙায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে