খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পাহাড়ে এখন পাকা ধানের সুবাস। জুমখেতে এখন পাকা ফসল তোলার ভরা মৌসুম। অনুকূল আবহাওয়া ও নিয়মিত পরিচর্যার কারণে এবার খাগড়াছড়ির জুমে ভালো ফলন হয়েছে।
বছর ঘুরে জুম পাহাড়ে জুমের ফসল তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন জুমিয়ারা। সারা বছরের পরিশ্রম শেষে জুমে ফলানো ফসল ঘরে আসায় পাহাড়ি নারী-পুরুষের মুখে ফুটেছে হাসি। জুমে জুমে এখন চলছে ধান কাটার উৎসব। ধান ছাড়াও বাহারি সবজির চাষ হয়েছে জুমে। জুমচাষের জন্য সার, বীজের পাশাপাশি সরকারিভাবে প্রণোদনা চান জুমিয়ারা।
পাহাড়ি জনগোষ্ঠী সাধারণত পৌষ-মাঘ মাসে এভাবে পাহাড়ের ঢালে জঙ্গল কেটে কয়েক মাস রোদে শুকানোর পর ফাগুন-চৈত্র মাসে আগুনে পুড়িয়ে জুমচাষের খেত প্রস্তুত করে। সেখানে প্রিয় ফলন ধানের পাশাপাশি ভুট্টা, মারফা, বরবটি, চিচিঙ্গা, করলা, বেগুন, মরিচ, তিল, তুলা, ঢ্যাঁড়স, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফসলের বীজ বপন করে থাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছর খাগড়াছড়ি জেলায় ১ হাজার ৯১০ হেক্টর জমিতে জুমচাষ হয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ৯৮৬ মেট্রিক টন।
জুমচাষি যতীন্দ্র ত্রিপুরা, যুদ্ধরায় ত্রিপুরা ও নবীন ত্রিপুরা জানান, এখন চলছে পাকা ধান কাটার ভরা মৌসুম। সকাল থেকে জুমে জুমে ধান কাটছে জুমিয়ারা। ধান কাটা শেষে জুমঘরে তা মাড়াই করা হয়। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার পাহাড়ে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। ধান ছাড়াও জুমে হলুদ, মারফা, আদা, মরিচ, কচু মিষ্টিকুমড়া, তিল, ভুট্টা, বরবটিসহ প্রায় ৪০ জাতের সবজির চাষাবাদ করেছেন। এখন চলছে পাকা ধান মাড়াই, এর পর শুরু হবে তিল, তুলা, আদা, হলুদসহ অন্য ফসল ঘরে তোলার পালা।
তবে জুমে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের পরামর্শ দিয়েছেন খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুন্সী রশিদ আহমেদ। তিনি বলেন, অনেক কৃষক এখনো সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেন। গুটিকয়েক জুমচাষি আধুনিক পদ্ধতিতে জুমচাষের কারণে এমন ফলন পাচ্ছে কৃষক। এ ছাড়া দিনে দিনে পাহাড়ের মাটি ক্ষয় ও উর্বরতা কমে যাওয়ার কারণে জুম পাহাড়ে বাড়ছে সারের ব্যবহার। আগে এক পাহাড়ে দীর্ঘ বছর পরপর জুমচাষ হলেও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং জুম পাহাড়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় এখন একই পাহাড়ে প্রতিবছর জুমচাষ করা হচ্ছে। তবে জুমচাষের আধুনিক পদ্ধতি পাল্টে দিয়েছে চাষাবাদের ধরন। এই পদ্ধতিতে পরিমিত সার ব্যবহার করে প্রতিবছর একই জমিতে বারবার ফসল উৎপাদন করা যাবে।
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পাহাড়ে এখন পাকা ধানের সুবাস। জুমখেতে এখন পাকা ফসল তোলার ভরা মৌসুম। অনুকূল আবহাওয়া ও নিয়মিত পরিচর্যার কারণে এবার খাগড়াছড়ির জুমে ভালো ফলন হয়েছে।
বছর ঘুরে জুম পাহাড়ে জুমের ফসল তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন জুমিয়ারা। সারা বছরের পরিশ্রম শেষে জুমে ফলানো ফসল ঘরে আসায় পাহাড়ি নারী-পুরুষের মুখে ফুটেছে হাসি। জুমে জুমে এখন চলছে ধান কাটার উৎসব। ধান ছাড়াও বাহারি সবজির চাষ হয়েছে জুমে। জুমচাষের জন্য সার, বীজের পাশাপাশি সরকারিভাবে প্রণোদনা চান জুমিয়ারা।
পাহাড়ি জনগোষ্ঠী সাধারণত পৌষ-মাঘ মাসে এভাবে পাহাড়ের ঢালে জঙ্গল কেটে কয়েক মাস রোদে শুকানোর পর ফাগুন-চৈত্র মাসে আগুনে পুড়িয়ে জুমচাষের খেত প্রস্তুত করে। সেখানে প্রিয় ফলন ধানের পাশাপাশি ভুট্টা, মারফা, বরবটি, চিচিঙ্গা, করলা, বেগুন, মরিচ, তিল, তুলা, ঢ্যাঁড়স, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফসলের বীজ বপন করে থাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছর খাগড়াছড়ি জেলায় ১ হাজার ৯১০ হেক্টর জমিতে জুমচাষ হয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ৯৮৬ মেট্রিক টন।
জুমচাষি যতীন্দ্র ত্রিপুরা, যুদ্ধরায় ত্রিপুরা ও নবীন ত্রিপুরা জানান, এখন চলছে পাকা ধান কাটার ভরা মৌসুম। সকাল থেকে জুমে জুমে ধান কাটছে জুমিয়ারা। ধান কাটা শেষে জুমঘরে তা মাড়াই করা হয়। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার পাহাড়ে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। ধান ছাড়াও জুমে হলুদ, মারফা, আদা, মরিচ, কচু মিষ্টিকুমড়া, তিল, ভুট্টা, বরবটিসহ প্রায় ৪০ জাতের সবজির চাষাবাদ করেছেন। এখন চলছে পাকা ধান মাড়াই, এর পর শুরু হবে তিল, তুলা, আদা, হলুদসহ অন্য ফসল ঘরে তোলার পালা।
তবে জুমে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের পরামর্শ দিয়েছেন খাগড়াছড়ি পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুন্সী রশিদ আহমেদ। তিনি বলেন, অনেক কৃষক এখনো সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেন। গুটিকয়েক জুমচাষি আধুনিক পদ্ধতিতে জুমচাষের কারণে এমন ফলন পাচ্ছে কৃষক। এ ছাড়া দিনে দিনে পাহাড়ের মাটি ক্ষয় ও উর্বরতা কমে যাওয়ার কারণে জুম পাহাড়ে বাড়ছে সারের ব্যবহার। আগে এক পাহাড়ে দীর্ঘ বছর পরপর জুমচাষ হলেও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং জুম পাহাড়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় এখন একই পাহাড়ে প্রতিবছর জুমচাষ করা হচ্ছে। তবে জুমচাষের আধুনিক পদ্ধতি পাল্টে দিয়েছে চাষাবাদের ধরন। এই পদ্ধতিতে পরিমিত সার ব্যবহার করে প্রতিবছর একই জমিতে বারবার ফসল উৎপাদন করা যাবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৮ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে