রিমন রহমান, রাজশাহী
তানোরে দোকানের জন্য জায়গা বরাদ্দে চলছে টাকার খেলা। উপজেলা সদর, মুণ্ডুমালা পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যবসায়ীদের জায়গা বরাদ্দ দিতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার পুলক কুমার পোদ্দার এই অনিয়মের হোতা। তিনি জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নাম ভাঙিয়ে টাকা তুলছেন।
পুলকের টাকা নেওয়ার একটি ভিডিওচিত্র গত বৃহস্পতিবার রাতে ছড়িয়ে পড়েছে। বিষয়টি নজরে এসেছে ডিসি আবদুল জলিলেরও। তিনি এ নিয়ে গতকাল শুক্রবার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুহাম্মদ শরিফুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন।
ছড়িয়ে পড়া ৩ মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, উপজেলার বিল্লি এলাকার কছিমুদ্দিন নামের এক বৃদ্ধের জমিসংক্রান্ত কাজের জন্য অফিসের পেছনে গিয়ে ১০ হাজার টাকা নেন সার্ভেয়ার পুলক। পরে গাড়িভাড়া চাইলে ১ হাজার টাকা ফেরত দেওয়া হয়। সেখানে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ছিলেন ইব্রাহীম হোসেন নামের এক ব্যক্তি। পুলক নিজের কাজসহ নাজির ও ভূমি কর্মকর্তার কথা উল্লেখ করে টাকা নেন।
ধারণা করা হচ্ছে, ইব্রাহীম কৌশলে এই ভিডিও ধারণ করেন। তবে যোগাযোগ করা হলে ইব্রাহিম বলেন, ‘কছিমুদ্দিন আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুর। তাই ছিলাম। একটা কাজের জন্য সার্ভেয়ার টাকা নিয়েছেন। কে ভিডিও করেছে, তা আমি বলতে পারব না।’ ইব্রাহিম দাবি করেন, তাঁর কাছ থেকেও ৬৫ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলা সদরের গোল্লাপাড়া বাজার, মুণ্ডুমালা পৌর বাজার, ইলামদহি বাজার ও কৃষ্ণপুর বাজারে সরকারি জায়গায় থাকা সব দোকানপাট নোটিশ দিয়ে ভাঙিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। বার্ষিক ইজারার ভিত্তিতে এখন নতুন করে জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এখন যাঁর টাকা আছে, তিনিই পাচ্ছেন জায়গা। টাকা না থাকলে ব্যবসায়ীরাও দোকান পাচ্ছেন না। প্রায় ১ হাজার টাকায় জায়গা বরাদ্দ হওয়ার কথা থাকলেও নেওয়া হচ্ছে সর্বনিম্ন ৩০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত। এভাবে চারটি স্থানের প্রায় ৬০০ দোকানের বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কালিগঞ্জ হাটের জায়গাও বরাদ্দ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
গোল্লাপাড়া বাজারে স্বাধীনতার পর থেকেই মুদিদোকান ছিল স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী ও রাষ্ট্রপতির পদকপ্রাপ্ত ধান গবেষক নূর মোহাম্মদের। নোটিশ করে তাঁর দোকান ভাঙা হয়েছে। কিন্তু নূর মোহাম্মদ এখনো জায়গা বরাদ্দ পাননি। তিনি বলেন, ‘ডিসি, ইউএনও, এসি ল্যান্ডের কথা বলে এক মাধ্যমে সার্ভেয়ার পুলক টাকা চেয়েছিল। আমি টাকা দিতে পারিনি বলে জায়গা পাইনি। এখন দোকানের মালামাল বাড়ি থেকে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
নূর মোহাম্মদ জানান, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক এবং ইউএনওর সঙ্গে দেখা করেছেন। লিখিত আবেদন দিয়েছেন। তাতেও কাজ হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে দোকান না থাকলেও গোল্লাপাড়া বাজারে অনেকে জায়গা বরাদ্দ পেয়েছেন। তাঁদের দেড় থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়েছে। আগে থেকে কারও দোকান থাকলে তাঁকেও সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। অনেকে আবার ঘুষ দিয়েও জায়গা পাননি। বেশি টাকার ঘুষ নিয়ে তাঁর জায়গা অন্যকে দেওয়া হয়েছে। বিমল সরকার নামের কাপড়ের এক দোকানি ৫০ হাজার টাকা দিয়েও জায়গা পাননি।
গোল্লাপাড়া বাজারে মোবাইলের দোকান ছিল গুবিরপাড়া মহল্লার মাহাবুব আলম বকুলের। দোকান ভাঙার পর তিনি ঘুষ দিয়েও জায়গা পাননি। শুক্রবার সকালে মাহাবুব জানান, তিন থেকে চার মাস আগে এক শুক্রবার দুপুরে তিনি এবং প্রশান্ত নামের আরেক ব্যবসায়ী পুলকের সঙ্গে শহরে দেখা করেন। তাঁরা এক মিষ্টির দোকানে বসে পুলককে ৫০ হাজার করে ১ লাখ টাকা দেন। কয়েক ধরনের মিষ্টিও কিনে দেন। কিন্তু তাঁরা এখনো জমি বরাদ্দ পাননি।
মাহাবুব বলেন, ‘বেশি টাকা নিয়ে অন্যজনকে জমি দেওয়া হয়েছে। আমাদের টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি।’
ব্যবসায়ীরা টাকা দিতে না পারায় দোকান না পেলেও জীবনে কোনো দিন ব্যবসা না করেও জায়গা বরাদ্দ পেয়েছেন উপজেলা ফুটবল দলের কোচ আনোয়ার হোসেন, যুবলীগ কর্মী মিঠু, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট ফরমান আলী, ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি আজিজুর রহমানসহ অনেকে।
যোগাযোগ করা হলে গোল্লাপাড়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পাপুল সরকার বলেন, ‘জায়গা বরাদ্দে ব্যাপক দুর্নীতি। এগুলো বলার কারণে ইউএনও আমার ওপর খ্যাপা। ডিসি সাহেবের নাম ভাঙিয়েও টাকা তোলা হয়। এসব দেখার কেউ নাই।’
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে গতকাল সকালে সার্ভেয়ার পুলককে ফোন করা হয়। সাংবাদিক পরিচয় দিলে ‘কিছুক্ষণ পর আমি ফোন করছি’ বলেই তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। দুপুরে নম্বরটিতে আবার কল দেওয়া হলে বন্ধ পাওয়া যায়। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইউএনও পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথকে ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি। আর সহকারী কমিশনার (ভূমি) স্বীকৃতি প্রামাণিক দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল বলেন, ‘ভিডিওটির বিষয়ে জানতে পেরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। তদন্তের পর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নামে সার্ভেয়ার পুলকের টাকা তোলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘কেউ কি নিজের নামে ঘুষ নেয়? এভাবেই তো টাকা নেওয়া হয়।’
তানোরে দোকানের জন্য জায়গা বরাদ্দে চলছে টাকার খেলা। উপজেলা সদর, মুণ্ডুমালা পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যবসায়ীদের জায়গা বরাদ্দ দিতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার পুলক কুমার পোদ্দার এই অনিয়মের হোতা। তিনি জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নাম ভাঙিয়ে টাকা তুলছেন।
পুলকের টাকা নেওয়ার একটি ভিডিওচিত্র গত বৃহস্পতিবার রাতে ছড়িয়ে পড়েছে। বিষয়টি নজরে এসেছে ডিসি আবদুল জলিলেরও। তিনি এ নিয়ে গতকাল শুক্রবার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুহাম্মদ শরিফুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন।
ছড়িয়ে পড়া ৩ মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, উপজেলার বিল্লি এলাকার কছিমুদ্দিন নামের এক বৃদ্ধের জমিসংক্রান্ত কাজের জন্য অফিসের পেছনে গিয়ে ১০ হাজার টাকা নেন সার্ভেয়ার পুলক। পরে গাড়িভাড়া চাইলে ১ হাজার টাকা ফেরত দেওয়া হয়। সেখানে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ছিলেন ইব্রাহীম হোসেন নামের এক ব্যক্তি। পুলক নিজের কাজসহ নাজির ও ভূমি কর্মকর্তার কথা উল্লেখ করে টাকা নেন।
ধারণা করা হচ্ছে, ইব্রাহীম কৌশলে এই ভিডিও ধারণ করেন। তবে যোগাযোগ করা হলে ইব্রাহিম বলেন, ‘কছিমুদ্দিন আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুর। তাই ছিলাম। একটা কাজের জন্য সার্ভেয়ার টাকা নিয়েছেন। কে ভিডিও করেছে, তা আমি বলতে পারব না।’ ইব্রাহিম দাবি করেন, তাঁর কাছ থেকেও ৬৫ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলা সদরের গোল্লাপাড়া বাজার, মুণ্ডুমালা পৌর বাজার, ইলামদহি বাজার ও কৃষ্ণপুর বাজারে সরকারি জায়গায় থাকা সব দোকানপাট নোটিশ দিয়ে ভাঙিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। বার্ষিক ইজারার ভিত্তিতে এখন নতুন করে জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এখন যাঁর টাকা আছে, তিনিই পাচ্ছেন জায়গা। টাকা না থাকলে ব্যবসায়ীরাও দোকান পাচ্ছেন না। প্রায় ১ হাজার টাকায় জায়গা বরাদ্দ হওয়ার কথা থাকলেও নেওয়া হচ্ছে সর্বনিম্ন ৩০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত। এভাবে চারটি স্থানের প্রায় ৬০০ দোকানের বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কালিগঞ্জ হাটের জায়গাও বরাদ্দ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
গোল্লাপাড়া বাজারে স্বাধীনতার পর থেকেই মুদিদোকান ছিল স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী ও রাষ্ট্রপতির পদকপ্রাপ্ত ধান গবেষক নূর মোহাম্মদের। নোটিশ করে তাঁর দোকান ভাঙা হয়েছে। কিন্তু নূর মোহাম্মদ এখনো জায়গা বরাদ্দ পাননি। তিনি বলেন, ‘ডিসি, ইউএনও, এসি ল্যান্ডের কথা বলে এক মাধ্যমে সার্ভেয়ার পুলক টাকা চেয়েছিল। আমি টাকা দিতে পারিনি বলে জায়গা পাইনি। এখন দোকানের মালামাল বাড়ি থেকে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
নূর মোহাম্মদ জানান, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক এবং ইউএনওর সঙ্গে দেখা করেছেন। লিখিত আবেদন দিয়েছেন। তাতেও কাজ হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে দোকান না থাকলেও গোল্লাপাড়া বাজারে অনেকে জায়গা বরাদ্দ পেয়েছেন। তাঁদের দেড় থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়েছে। আগে থেকে কারও দোকান থাকলে তাঁকেও সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। অনেকে আবার ঘুষ দিয়েও জায়গা পাননি। বেশি টাকার ঘুষ নিয়ে তাঁর জায়গা অন্যকে দেওয়া হয়েছে। বিমল সরকার নামের কাপড়ের এক দোকানি ৫০ হাজার টাকা দিয়েও জায়গা পাননি।
গোল্লাপাড়া বাজারে মোবাইলের দোকান ছিল গুবিরপাড়া মহল্লার মাহাবুব আলম বকুলের। দোকান ভাঙার পর তিনি ঘুষ দিয়েও জায়গা পাননি। শুক্রবার সকালে মাহাবুব জানান, তিন থেকে চার মাস আগে এক শুক্রবার দুপুরে তিনি এবং প্রশান্ত নামের আরেক ব্যবসায়ী পুলকের সঙ্গে শহরে দেখা করেন। তাঁরা এক মিষ্টির দোকানে বসে পুলককে ৫০ হাজার করে ১ লাখ টাকা দেন। কয়েক ধরনের মিষ্টিও কিনে দেন। কিন্তু তাঁরা এখনো জমি বরাদ্দ পাননি।
মাহাবুব বলেন, ‘বেশি টাকা নিয়ে অন্যজনকে জমি দেওয়া হয়েছে। আমাদের টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি।’
ব্যবসায়ীরা টাকা দিতে না পারায় দোকান না পেলেও জীবনে কোনো দিন ব্যবসা না করেও জায়গা বরাদ্দ পেয়েছেন উপজেলা ফুটবল দলের কোচ আনোয়ার হোসেন, যুবলীগ কর্মী মিঠু, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট ফরমান আলী, ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি আজিজুর রহমানসহ অনেকে।
যোগাযোগ করা হলে গোল্লাপাড়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পাপুল সরকার বলেন, ‘জায়গা বরাদ্দে ব্যাপক দুর্নীতি। এগুলো বলার কারণে ইউএনও আমার ওপর খ্যাপা। ডিসি সাহেবের নাম ভাঙিয়েও টাকা তোলা হয়। এসব দেখার কেউ নাই।’
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে গতকাল সকালে সার্ভেয়ার পুলককে ফোন করা হয়। সাংবাদিক পরিচয় দিলে ‘কিছুক্ষণ পর আমি ফোন করছি’ বলেই তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। দুপুরে নম্বরটিতে আবার কল দেওয়া হলে বন্ধ পাওয়া যায়। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইউএনও পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথকে ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি। আর সহকারী কমিশনার (ভূমি) স্বীকৃতি প্রামাণিক দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল বলেন, ‘ভিডিওটির বিষয়ে জানতে পেরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। তদন্তের পর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নামে সার্ভেয়ার পুলকের টাকা তোলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘কেউ কি নিজের নামে ঘুষ নেয়? এভাবেই তো টাকা নেওয়া হয়।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে