নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে জেলা পর্যায়ে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে ৪ দিনব্যাপী এই ক্যাম্পেইন।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা সুলতানা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিরীণ আকতার।
এতে স্বাগত বক্তব্য দেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান। উপস্থিত ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাবুল চন্দ্র নাথ, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া, স্বাস্থ্য শিক্ষাবিদ প্রবীর মিত্র, স্বাস্থ্য পরিদর্শক অলক দাশগুপ্তসহ স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন স্তরে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় পুষ্টি সেবা এ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর অপুষ্টি, রাতকানা রোগ প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। সেই সঙ্গে হাম, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়াজনিত মৃত্যুর হার হ্রাসসহ সকল ধরনের মৃত্যুর হার কমায়। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ভরা পেটে খাওয়ালে ভালো।
হাসান শাহরিয়ার কবীর আরও বলেন, কোনো শিশু যাতে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়া থেকে বাদ না পড়ে সে লক্ষ্যে জেলার প্রত্যেক উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ে জনগণকে অবহিত করা হয়েছে। পাশাপাশি মসজিদ, হাটবাজার, বাস স্ট্যান্ড, নৌ-ঘাটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানেও প্রচার চালানো হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান, জনপ্রতিনিধি, আনসার-ভিডিপি ও এনজিও সংস্থাগুলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের কাজে নিয়োজিত রয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলার ২০০ ইউনিয়নের ৬০০ ওয়ার্ড রয়েছে। এ সবে ১৫টি স্থায়ী কেন্দ্র, ১৫টি ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র ও ৪ হাজার ৮০০ অস্থায়ী কেন্দ্রে মোট ৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭২ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলায় ৬-১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ১৯০ জন শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আই. ইউ) ও ১২-৫৯ মাস বয়সী ৭ লাখ ৪ হাজার ৮৮২ জন শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আই. ইউ) খাওয়ানো হবে।
চট্টগ্রামে জেলা পর্যায়ে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে ৪ দিনব্যাপী এই ক্যাম্পেইন।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা সুলতানা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিরীণ আকতার।
এতে স্বাগত বক্তব্য দেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান। উপস্থিত ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাবুল চন্দ্র নাথ, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া, স্বাস্থ্য শিক্ষাবিদ প্রবীর মিত্র, স্বাস্থ্য পরিদর্শক অলক দাশগুপ্তসহ স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন স্তরে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় পুষ্টি সেবা এ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর অপুষ্টি, রাতকানা রোগ প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। সেই সঙ্গে হাম, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়াজনিত মৃত্যুর হার হ্রাসসহ সকল ধরনের মৃত্যুর হার কমায়। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ভরা পেটে খাওয়ালে ভালো।
হাসান শাহরিয়ার কবীর আরও বলেন, কোনো শিশু যাতে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়া থেকে বাদ না পড়ে সে লক্ষ্যে জেলার প্রত্যেক উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ে জনগণকে অবহিত করা হয়েছে। পাশাপাশি মসজিদ, হাটবাজার, বাস স্ট্যান্ড, নৌ-ঘাটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানেও প্রচার চালানো হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান, জনপ্রতিনিধি, আনসার-ভিডিপি ও এনজিও সংস্থাগুলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের কাজে নিয়োজিত রয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলার ২০০ ইউনিয়নের ৬০০ ওয়ার্ড রয়েছে। এ সবে ১৫টি স্থায়ী কেন্দ্র, ১৫টি ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র ও ৪ হাজার ৮০০ অস্থায়ী কেন্দ্রে মোট ৭ লাখ ৯৫ হাজার ৭২ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জেলায় ৬-১১ মাস বয়সী ৯০ হাজার ১৯০ জন শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আই. ইউ) ও ১২-৫৯ মাস বয়সী ৭ লাখ ৪ হাজার ৮৮২ জন শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আই. ইউ) খাওয়ানো হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে