কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
কলাপাড়ায় মাদ্রাসা কক্ষে রাখা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ভাঙচুরের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার ২০ বছর পর আক্কেলপুর নুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আ. মান্নান শরীফের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে প্রশাসন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব শাহনাজ মিথুন মুন্নী’র নির্দেশে জেলা প্রশাসন এই তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে।
জানা যায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইউসুফ আলী বয়াতী ২০০১ সালে শিক্ষামন্ত্রী বরাবর মাওলানা আ. মান্নান শরীফের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা কক্ষে রাখা বঙ্গবন্ধুর বাঁধাই করা ছবি ভাঙচুরের অভিযোগ দেন। যার অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রী, স্থানীয় সাংসদ, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠানো হয়। লিখিত অভিযোগে, তিনি মাদ্রাসা সুপারকে জামায়াত নেতা, মামলাবাজ উল্লেখ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে মাদ্রাসায় নিয়োগে দুর্নীতি, সরকারি অনুদানের অর্থ আত্মসাতেরও অভিযোগ করেন।
অভিযোগকারী ইউসুফ আলী বয়াতী বলেন, ‘২০০১ সালে মাদ্রাসা সুপার মাওলানা আ. মান্নান শরীফ মাদ্রাসা কক্ষে টানানো বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ভাঙচুর করেন। ২০ বছর পর এই সংক্রান্ত তথ্য শোনা ও সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়ায় তিনি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে তাঁর কাছে ভাঙচুরের কোনো ভিডিও ক্লিপ নেই। সাক্ষ্য প্রমাণ আছে।’
অভিযুক্ত আক্কেলপুর মাদ্রাসা সুপার মান্নান শরীফ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগে যোগদান করার পর বিএনপি নেতা ইউসুফ আলী বয়াতী, রুহুল আমিন আমার বাড়িঘর ভাঙচুর করে। এবার চাকরিচ্যুত করতে এমন স্পর্শকাতর মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘ইউসুফ আলী বয়াতীর সঙ্গে ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে মামলা চলমান। তাঁর বাবা এক সময় নায়েবে মোতোয়াল্লী ছিলেন। তাঁর বাবার মৃত্যুতে তিনি ওই পদে যেতে চান। এতে আপত্তি করায় তিনি ষড়যন্ত্র করছেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত শুরু হয়েছে। বিষয়টি অনেক দিন আগের। স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্ত শেষ করতে একটু সময় লাগবে।’
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আক্কেলপুর নুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরের অভিযোগ তদন্তাধীন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।’
কলাপাড়ায় মাদ্রাসা কক্ষে রাখা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ভাঙচুরের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার ২০ বছর পর আক্কেলপুর নুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আ. মান্নান শরীফের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে প্রশাসন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব শাহনাজ মিথুন মুন্নী’র নির্দেশে জেলা প্রশাসন এই তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে।
জানা যায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইউসুফ আলী বয়াতী ২০০১ সালে শিক্ষামন্ত্রী বরাবর মাওলানা আ. মান্নান শরীফের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা কক্ষে রাখা বঙ্গবন্ধুর বাঁধাই করা ছবি ভাঙচুরের অভিযোগ দেন। যার অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রী, স্থানীয় সাংসদ, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠানো হয়। লিখিত অভিযোগে, তিনি মাদ্রাসা সুপারকে জামায়াত নেতা, মামলাবাজ উল্লেখ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে মাদ্রাসায় নিয়োগে দুর্নীতি, সরকারি অনুদানের অর্থ আত্মসাতেরও অভিযোগ করেন।
অভিযোগকারী ইউসুফ আলী বয়াতী বলেন, ‘২০০১ সালে মাদ্রাসা সুপার মাওলানা আ. মান্নান শরীফ মাদ্রাসা কক্ষে টানানো বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ভাঙচুর করেন। ২০ বছর পর এই সংক্রান্ত তথ্য শোনা ও সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়ায় তিনি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে তাঁর কাছে ভাঙচুরের কোনো ভিডিও ক্লিপ নেই। সাক্ষ্য প্রমাণ আছে।’
অভিযুক্ত আক্কেলপুর মাদ্রাসা সুপার মান্নান শরীফ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগে যোগদান করার পর বিএনপি নেতা ইউসুফ আলী বয়াতী, রুহুল আমিন আমার বাড়িঘর ভাঙচুর করে। এবার চাকরিচ্যুত করতে এমন স্পর্শকাতর মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘ইউসুফ আলী বয়াতীর সঙ্গে ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে মামলা চলমান। তাঁর বাবা এক সময় নায়েবে মোতোয়াল্লী ছিলেন। তাঁর বাবার মৃত্যুতে তিনি ওই পদে যেতে চান। এতে আপত্তি করায় তিনি ষড়যন্ত্র করছেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত শুরু হয়েছে। বিষয়টি অনেক দিন আগের। স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্ত শেষ করতে একটু সময় লাগবে।’
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আক্কেলপুর নুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরের অভিযোগ তদন্তাধীন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে