ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রনের জন্য দেশব্যাপী বেশ কয়েকটি বিধিনিষেধ পালন শুরু হয়েছে। ১৫ তারিখ থেকে যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা টিকা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে মাগুরা জেলা টিকার আওতায় সব থেকে বেশি শিক্ষার্থীকে এনেছে। মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে মাগুরা জেলা এই টিকা কার্যক্রমে সারা দেশের জেলা গুলোর মধ্যে প্রথম রয়েছে। মাগুরা জেলা প্রশাসক ড. আশরাফূর আলম গত শুক্রবার রাতে তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ তথ্য পোস্ট করেন।
তবে বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ এবং মাদ্রাসা থেকে জানা গেছে এখনো অনেক শিক্ষার্থী টিকা নিতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে সেই সব স্কুলের প্রধানেরা জানিয়েছেন, গ্রামের স্কুলের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদটি ডিজিটাল নয়। ফলে টিকা দিতে গেলে জন্মনিবন্ধন সংখ্যাটি কম্পিউটারে দেখাচ্ছেনা। এ জন্য অনেকে টিকা নিতে পারেনি। বিষয়টি তাঁরা সিভিল সাজন কার্যালয়ে এবং শিক্ষা অফিসে জানিয়েছে।
তবে বেশি সমস্যা দেখা গেছে কওমী মাদ্রাসা স্তরে। সেখানে কোনো শিক্ষার্থীর নির্দিষ্ট বয়স উল্লেখ নেই। যেহেতু তাঁদের ভর্তির কোনো নির্দিষ্ট বয়স লাগে না তাই তাদের ১২ থেকে ১৮ বছর নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে গেছে। ফলে তারা টিকা নিতে পারছে না।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, কওমী মাদ্রাসা দেন নিয়ে একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৭ বছর কিংবা ৩০ বছরের শিক্ষার্থীও রয়েছে। যার ফলে কাকে টিকা দেওয়া হবে সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সরকারি নির্শনার মোতাবেক ১২ থেকে ১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের টিকায় আওতায় আনতে আমরা ইতিমধ্যে মাগুরা জেলায় প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আসতে পেরেছি। আমাদের ইচ্ছা মাগুরা জেলার ১০ লাখ ৮৫ হাজার জনসংখ্যার শূন্য থেকে ১২ বছরের নিচে বাদে মোট ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে হবে। বাকিদের টিকা না দেওয়ার পর্যন্ত দেখভাল করতে হবে। কারণ টিকা ছাড়া যারা থাকবে তাদের কারণে যারা টিকা নিয়েছে তারা ঝুকিতে থাকবে।
তিনি আর বলেন, সম্প্রতি শেষে হওয়া এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের টিকার প্রথম ডোজ এ পর দ্বিতীয় ডোজ শুরু হয়েছে। মাগুরা সদর হাসপাতালের তৃতীয় তলায় তারা টিকা নিচ্ছে।
মাগুরা জেলা শিক্ষকতা আলমগীর কবীর জানান, মাগুরায় জেলায় মাধ্যমিক স্কুল, মাদ্রাসা, কারিগরি সহ কলেজ পর্য়ে ২৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠানে করোনার টিকা কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে। এ পর্যন্ত ৯২১৮৮ জন শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা গেছে। যা সারা দেশে জেলা পর্যায়ে প্রথম বলে আমরা জানতে পেরেছি।
কওমী মাদ্রাসার টিকা নিতে সমস্যা কথা জিগ্যেস করলে তিনি বলেন, তাদের শিক্ষা পদ্ধতিতে বয়সের কোনো নিদিষ্টতা নেই। তাই সরকারি হিসেব বয়সের যে বিষয়টি টিকা নিতে লাগকে তা নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে গেছে। তবে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ এ নিয়ে সভা করছে। একটা উপায় বের হবেই।
করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রনের জন্য দেশব্যাপী বেশ কয়েকটি বিধিনিষেধ পালন শুরু হয়েছে। ১৫ তারিখ থেকে যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা টিকা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে মাগুরা জেলা টিকার আওতায় সব থেকে বেশি শিক্ষার্থীকে এনেছে। মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে বলা হচ্ছে মাগুরা জেলা এই টিকা কার্যক্রমে সারা দেশের জেলা গুলোর মধ্যে প্রথম রয়েছে। মাগুরা জেলা প্রশাসক ড. আশরাফূর আলম গত শুক্রবার রাতে তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ তথ্য পোস্ট করেন।
তবে বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ এবং মাদ্রাসা থেকে জানা গেছে এখনো অনেক শিক্ষার্থী টিকা নিতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে সেই সব স্কুলের প্রধানেরা জানিয়েছেন, গ্রামের স্কুলের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদটি ডিজিটাল নয়। ফলে টিকা দিতে গেলে জন্মনিবন্ধন সংখ্যাটি কম্পিউটারে দেখাচ্ছেনা। এ জন্য অনেকে টিকা নিতে পারেনি। বিষয়টি তাঁরা সিভিল সাজন কার্যালয়ে এবং শিক্ষা অফিসে জানিয়েছে।
তবে বেশি সমস্যা দেখা গেছে কওমী মাদ্রাসা স্তরে। সেখানে কোনো শিক্ষার্থীর নির্দিষ্ট বয়স উল্লেখ নেই। যেহেতু তাঁদের ভর্তির কোনো নির্দিষ্ট বয়স লাগে না তাই তাদের ১২ থেকে ১৮ বছর নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে গেছে। ফলে তারা টিকা নিতে পারছে না।
এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, কওমী মাদ্রাসা দেন নিয়ে একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৭ বছর কিংবা ৩০ বছরের শিক্ষার্থীও রয়েছে। যার ফলে কাকে টিকা দেওয়া হবে সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সরকারি নির্শনার মোতাবেক ১২ থেকে ১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের টিকায় আওতায় আনতে আমরা ইতিমধ্যে মাগুরা জেলায় প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আসতে পেরেছি। আমাদের ইচ্ছা মাগুরা জেলার ১০ লাখ ৮৫ হাজার জনসংখ্যার শূন্য থেকে ১২ বছরের নিচে বাদে মোট ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে হবে। বাকিদের টিকা না দেওয়ার পর্যন্ত দেখভাল করতে হবে। কারণ টিকা ছাড়া যারা থাকবে তাদের কারণে যারা টিকা নিয়েছে তারা ঝুকিতে থাকবে।
তিনি আর বলেন, সম্প্রতি শেষে হওয়া এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের টিকার প্রথম ডোজ এ পর দ্বিতীয় ডোজ শুরু হয়েছে। মাগুরা সদর হাসপাতালের তৃতীয় তলায় তারা টিকা নিচ্ছে।
মাগুরা জেলা শিক্ষকতা আলমগীর কবীর জানান, মাগুরায় জেলায় মাধ্যমিক স্কুল, মাদ্রাসা, কারিগরি সহ কলেজ পর্য়ে ২৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠানে করোনার টিকা কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে। এ পর্যন্ত ৯২১৮৮ জন শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা গেছে। যা সারা দেশে জেলা পর্যায়ে প্রথম বলে আমরা জানতে পেরেছি।
কওমী মাদ্রাসার টিকা নিতে সমস্যা কথা জিগ্যেস করলে তিনি বলেন, তাদের শিক্ষা পদ্ধতিতে বয়সের কোনো নিদিষ্টতা নেই। তাই সরকারি হিসেব বয়সের যে বিষয়টি টিকা নিতে লাগকে তা নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে গেছে। তবে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ এ নিয়ে সভা করছে। একটা উপায় বের হবেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে