ধনবাড়ী প্রতিনিধি
ধনবাড়ীতে নতুন ধানের গন্ধে ম-ম করছে মাঠ, বাড়িঘরসহ চারদিক। ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকের মধ্যে উন্নত জাতের ধান চাষে আগ্রহ বেড়েছে। আগাম জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। বর্তমানে উপজেলায় পুরোদমে চলছে আমন ধান কাটা ও মাড়াই। এরই মধ্যে বোরো আবাদের জন্য বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, উপজেলায় পুরোদমে চলছে ধান কাটা, মাড়াই ও সংগ্রহের কাজ। আমনের মৌসুমে আগাম জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান বেশি চাষ করা হয়। এতে বেশি ফলন পাওয়ায় কৃষকেরা বেজায় খুশি। তাই তাঁরা ইতিমধ্যে নতুন করে মাঠ তৈরিতেও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
বোরো ধান চাষ করে আরও বেশি লাভবান হওয়ার জন্য উচ্চফলনশীল জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করছেন। বীজতলা তৈরির জন্য জমি প্রস্তুত করাও শুরু হয়েছে। উপজেলার বীজের দোকানগুলোতে বেড়েছে কৃষকদের উন্নত ফলনশীল জাতের বোরো ধানের বীজ কেনার হিড়িক।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার উচ্চ ফলনশীল জাতের আমন ধান চাষ করে কৃষকেরা লাভবান হয়েছেন। ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির মধ্যে সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ হয়। উপজেলার কৃষকেরা বেশি ফলনের আশায় উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান বীজ বপন করছেন। বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে সাড়ে ১০ হাজার হেক্টর।
চাষিরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলার তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। জানুয়ারির মধ্যে জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ শেষ হবে।
বলিভদ্র ইউনিয়নে কৃষক সুরুজ মিয়া ও ধোপাখালী ইউনিয়নের কৃষক নাসির হোসেন বলেন, ‘বোরো আবাদের জন্য বীজতলা তৈরি করেছি। বেশি ফলন পাওয়ার জন্য উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ বপন করব। এতে করে কম সময়ে বেশি ফলন পাওয়া যায়। দুই ফসলের জমিতে তিন ফসল আবাদ করা যায়।’
পাইস্কা ইউনিয়নের কৃষক নূর নবী বলেন, উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান চাষ করে কৃষকেরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। এ জন্য ধান চাষে কৃষকের আগ্রহ বেড়েছে। এ ছাড়া উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ধান চাষের জন্য কর্মরত ব্যক্তিরা বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারিভাবে কৃষকদের প্রণোদনাও দেওয়া হচ্ছে।
কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান চাষ করে লাভবান হওয়ায় ধান চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। আমরা মাঠে গিয়ে বীজতলা তৈরিসহ ধান চাষের জন্য নানা পরামর্শ দিচ্ছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং রোগবালাই কম হলে ভালো ফলন পাবেন বলে আশা করি।’
ধনবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে বোরো ধান চাষের জন্য কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করছেন। কৃষকদের আমরা নানাভাবে পরামর্শ দিচ্ছি। যদি কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে বোরো আবাদে বাম্পার ফলন হবে আশা করছি।’
ধনবাড়ীতে নতুন ধানের গন্ধে ম-ম করছে মাঠ, বাড়িঘরসহ চারদিক। ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকের মধ্যে উন্নত জাতের ধান চাষে আগ্রহ বেড়েছে। আগাম জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। বর্তমানে উপজেলায় পুরোদমে চলছে আমন ধান কাটা ও মাড়াই। এরই মধ্যে বোরো আবাদের জন্য বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, উপজেলায় পুরোদমে চলছে ধান কাটা, মাড়াই ও সংগ্রহের কাজ। আমনের মৌসুমে আগাম জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান বেশি চাষ করা হয়। এতে বেশি ফলন পাওয়ায় কৃষকেরা বেজায় খুশি। তাই তাঁরা ইতিমধ্যে নতুন করে মাঠ তৈরিতেও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
বোরো ধান চাষ করে আরও বেশি লাভবান হওয়ার জন্য উচ্চফলনশীল জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করছেন। বীজতলা তৈরির জন্য জমি প্রস্তুত করাও শুরু হয়েছে। উপজেলার বীজের দোকানগুলোতে বেড়েছে কৃষকদের উন্নত ফলনশীল জাতের বোরো ধানের বীজ কেনার হিড়িক।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার উচ্চ ফলনশীল জাতের আমন ধান চাষ করে কৃষকেরা লাভবান হয়েছেন। ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির মধ্যে সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ হয়। উপজেলার কৃষকেরা বেশি ফলনের আশায় উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান বীজ বপন করছেন। বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে সাড়ে ১০ হাজার হেক্টর।
চাষিরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বীজতলার তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। জানুয়ারির মধ্যে জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ শেষ হবে।
বলিভদ্র ইউনিয়নে কৃষক সুরুজ মিয়া ও ধোপাখালী ইউনিয়নের কৃষক নাসির হোসেন বলেন, ‘বোরো আবাদের জন্য বীজতলা তৈরি করেছি। বেশি ফলন পাওয়ার জন্য উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ বপন করব। এতে করে কম সময়ে বেশি ফলন পাওয়া যায়। দুই ফসলের জমিতে তিন ফসল আবাদ করা যায়।’
পাইস্কা ইউনিয়নের কৃষক নূর নবী বলেন, উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান চাষ করে কৃষকেরা বেশি লাভবান হচ্ছেন। এ জন্য ধান চাষে কৃষকের আগ্রহ বেড়েছে। এ ছাড়া উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ধান চাষের জন্য কর্মরত ব্যক্তিরা বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। সরকারিভাবে কৃষকদের প্রণোদনাও দেওয়া হচ্ছে।
কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান চাষ করে লাভবান হওয়ায় ধান চাষে কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। আমরা মাঠে গিয়ে বীজতলা তৈরিসহ ধান চাষের জন্য নানা পরামর্শ দিচ্ছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং রোগবালাই কম হলে ভালো ফলন পাবেন বলে আশা করি।’
ধনবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে বোরো ধান চাষের জন্য কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করছেন। কৃষকদের আমরা নানাভাবে পরামর্শ দিচ্ছি। যদি কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে বোরো আবাদে বাম্পার ফলন হবে আশা করছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে