মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা জেলার ভায়না মোড়ে ছয় রাস্তার মধ্যে অবস্থিত স্বাধীনতা স্তম্ভটি নতুন নকশায় নির্মাণে কাজ শুরু হয়েছে। নতুন নকশার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভটি নির্মাণ করতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ টাকা। এ লক্ষ্যে ডিসেম্বর মাসের শেষের দিক থেকে পুরোনো নকশাটি ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি চলছে।
পুরোনো নকশার স্তম্ভটি নির্মাণ করা হয় ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন। তখনকার বিএনপির সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল এটি উদ্বোধন করেন। এই স্তম্ভে চারপাশে রয়েছে মাগুরা জেলার বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম। মূলত মাগুরা জেলার ভায়না এলাকা দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলায় এই মোড় দিয়ে যাওয়া যায় বলে এই স্মৃতি স্তম্ভটি অনেকের কাছে পরিচিত।
তবে বর্তমান নকশার পরিবর্তন করতে ২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় উপস্থিতি ছিলেন বর্তমান মাগুরা ১ আসনের সাংসদ সাইফুজ্জামান শিখরসহ জেলা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থেকে নতুন নকশার পক্ষে মতামত ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর প্রেক্ষিতে পুরোনো নকশাটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কণ্ডু জানান, এক বছর আগে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অর্থায়ন করছে জেলা পরিষদ ও সার্বিক প্রচেষ্টায় ১ আসনের সাংসদ সাইফুজ্জামার শিখর। প্রাথমিক ভাবে সব মিলিয়ে ৬০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল। তবে এখন খরচ কিছুটা কম ধরা হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নাম যা আছে এবং বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা সেভাবে রাখা হবে শুধু নকশাটির আধুনিক রূপ দেওয়া হচ্ছে।
মাগুরা জেলার ভায়না মোড়ে ছয় রাস্তার মধ্যে অবস্থিত স্বাধীনতা স্তম্ভটি নতুন নকশায় নির্মাণে কাজ শুরু হয়েছে। নতুন নকশার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভটি নির্মাণ করতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ টাকা। এ লক্ষ্যে ডিসেম্বর মাসের শেষের দিক থেকে পুরোনো নকশাটি ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি চলছে।
পুরোনো নকশার স্তম্ভটি নির্মাণ করা হয় ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন। তখনকার বিএনপির সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল এটি উদ্বোধন করেন। এই স্তম্ভে চারপাশে রয়েছে মাগুরা জেলার বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম। মূলত মাগুরা জেলার ভায়না এলাকা দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলায় এই মোড় দিয়ে যাওয়া যায় বলে এই স্মৃতি স্তম্ভটি অনেকের কাছে পরিচিত।
তবে বর্তমান নকশার পরিবর্তন করতে ২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় উপস্থিতি ছিলেন বর্তমান মাগুরা ১ আসনের সাংসদ সাইফুজ্জামান শিখরসহ জেলা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির বিভিন্ন নেতারা উপস্থিত থেকে নতুন নকশার পক্ষে মতামত ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর প্রেক্ষিতে পুরোনো নকশাটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কণ্ডু জানান, এক বছর আগে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অর্থায়ন করছে জেলা পরিষদ ও সার্বিক প্রচেষ্টায় ১ আসনের সাংসদ সাইফুজ্জামার শিখর। প্রাথমিক ভাবে সব মিলিয়ে ৬০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল। তবে এখন খরচ কিছুটা কম ধরা হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নাম যা আছে এবং বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা সেভাবে রাখা হবে শুধু নকশাটির আধুনিক রূপ দেওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে