মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মির্জাগঞ্জ উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে আগামী পরশু রোববার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করেছেন। এতে দেখা যায়, ছয়টি ইউনিয়নে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ৩৩টি ভোট কেন্দ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র রয়েছে ২৮ টি।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, মাধবখালী ইউপিতে ১০টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে। ১০টি ভোটকেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রগুলো হলো–সন্তোষপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রামপুর সিদ্দিকিয়া ফাজিল মাদ্রাসা, রামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাঁঠালতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাধবখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় টিনশেড, চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন, পূর্ব বাজিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাজিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও শ্রীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
মির্জাগঞ্জ ইউপিতে রয়েছে ১০টি ভোট কেন্দ্র। এদের মধ্যে ৩টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৭টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হলো–ভাজনা কদমতলা নুরানি আলিম মাদ্রাসা, মধ্য আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব ঘটকের আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলাগাছিয়া আছমতিয়া এন্তেজিয়া দাখিল মাদ্রাসা, সুন্দ্রা কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আন্দুয়া কে এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ভিকাখালি ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
এদিকে আমড়াগাছিয়া ইউপিতে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে ৫টি ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে ৬ টি। এর মধ্যে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হলো–শ্রীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ময়দা ছালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসা, ছোট ছৈলাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঝাটিবুনিয়া ম/ই মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মধ্য ঝাটিবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
দেউলী সুবিদখালী ইউপিতে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১টি ও ঝুঁকিপূর্ণ ১১ টি। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রটি হলো–দক্ষিণ মেন্দিয়াবাদ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নে ১০টি কেন্দ্রের ১টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ৯টি ঝুঁকিপূর্ণ। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রটি হলো–কিসমত খাটাশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের ৯টি কেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। সেই ভোট কেন্দ্রগুলো হলো–তারাবুনিয়া হাবিবিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, করমজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুলতানাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মধ্য চালিতাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভয়াং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধ্য বাসন্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর মজিদবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজিদবাড়িয়া আউলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুদবারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহাদত হোসেন বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন গ্রহণে সকল প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। ৬টি ইউপিতে ৩৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ২৮টি ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র রয়েছে।
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মির্জাগঞ্জ উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে আগামী পরশু রোববার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করেছেন। এতে দেখা যায়, ছয়টি ইউনিয়নে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ৩৩টি ভোট কেন্দ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র রয়েছে ২৮ টি।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, মাধবখালী ইউপিতে ১০টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে। ১০টি ভোটকেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রগুলো হলো–সন্তোষপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রামপুর সিদ্দিকিয়া ফাজিল মাদ্রাসা, রামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাঁঠালতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাধবখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় টিনশেড, চৈতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন, পূর্ব বাজিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাজিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও শ্রীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
মির্জাগঞ্জ ইউপিতে রয়েছে ১০টি ভোট কেন্দ্র। এদের মধ্যে ৩টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৭টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হলো–ভাজনা কদমতলা নুরানি আলিম মাদ্রাসা, মধ্য আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব ঘটকের আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলাগাছিয়া আছমতিয়া এন্তেজিয়া দাখিল মাদ্রাসা, সুন্দ্রা কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আন্দুয়া কে এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ভিকাখালি ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
এদিকে আমড়াগাছিয়া ইউপিতে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে ৫টি ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে ৬ টি। এর মধ্যে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হলো–শ্রীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ময়দা ছালেহিয়া দাখিল মাদ্রাসা, ছোট ছৈলাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঝাটিবুনিয়া ম/ই মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মধ্য ঝাটিবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
দেউলী সুবিদখালী ইউপিতে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১টি ও ঝুঁকিপূর্ণ ১১ টি। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রটি হলো–দক্ষিণ মেন্দিয়াবাদ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নে ১০টি কেন্দ্রের ১টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ৯টি ঝুঁকিপূর্ণ। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রটি হলো–কিসমত খাটাশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের ৯টি কেন্দ্রই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ। সেই ভোট কেন্দ্রগুলো হলো–তারাবুনিয়া হাবিবিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, করমজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুলতানাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মধ্য চালিতাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভয়াং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধ্য বাসন্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর মজিদবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজিদবাড়িয়া আউলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুদবারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহাদত হোসেন বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন গ্রহণে সকল প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। ৬টি ইউপিতে ৩৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ২৮টি ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র রয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে