মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা জেলায় এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জারি করা মধ্যম ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে রয়েছে। জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখে অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি প্রকাশ পায়। এরপর থেকে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা প্রতিরোধে গণটিকার আয়োজনসহ রাস্তায় বসে টিকা দেওয়া জোরদার করেছে।
তবে জানুয়ারি মাসের মাঝ থেকে ফেব্রুয়ারির শুরু দিকে বেশ কিছু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। যা গত বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বরের তুলনায় বেশি।
মাগুরা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের জুন থেকে আগস্টের শেষ পর্যন্ত মাগুরায় করোনায় আক্রান্ত ছিল ৫৭০ জনের বেশি। যার ভেতরে হাসপাতালে ভর্তি ছিল গড়ে ৩০ জন। এই দুই মাসে শনাক্তের হার ছিল ২০-৩১ শতাংশ।
এরপর সেপ্টেম্বর থেকে করোনার শনাক্তের হার ১০ শতাংশ এর নিচে নেমে অক্টোবর থেকে মাগুরায় কোনো করানো রোগী শনাক্ত হয়নি। প্রায় তিন মাস পর জানুয়ারির ১৬ তারিখ থেকে মাগুরায় হুহু করে করোনা রোগী বাড়তে থাকে।
গত মাসের ১৬ তারিখ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত মাগুরা জেলায় করোনা শনাক্তের হার ছিল ৩০-৪০ শতাংশ। এরপর জানুয়ারির ২১ তারিখ থেকে ফেব্রুয়ারির ২ তারিখ পর্যন্ত করোনা রোগী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১৭ জন।
এর মধ্যে করোনা পজিটিভ নিয়ে একজন মারা গেছেন। মোট মৃত্যু হয়েছে ৯২ জনের। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৩ জন।
তিন সপ্তাহে করোনা রোগী সব থেকে বেশি শনাক্ত হয় ৭০ শতাংশ গত সপ্তাহের ২৭ জানুয়ারি। যেখানে ৬২ জনের মধ্যে ৪৪ জন করোনা পজিটিভ হয়।
এই নিয়ে মাগুরায় মোট করোনা পজিটিভ হয়েছে ৪৪৮৪
তবে করোনার নমুনা নেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সমালোচনা। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ শুক্রবার ও শনিবার যদি করোনা উপসর্গের জন্য নমুনা নেওয়ার ব্যবস্থা করে তবে আমাদের অনেকের জন্য ভালো হয়, বলেন নমুনা দিতে যাওয়া মামুন হোসেন।
তিনি আজকের পত্রিকা জানান, এখন বাড়ি বাড়ি করানোর উপসর্গ চলছে। বেশি করে নমুনা পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। কিন্তু শনিবার ও শুক্রবার বন্ধ থাকায় অনেকে ছুটি থাকলেও সদর হাসপাতালের বুথে আসতে পারে না।
একই কথা জানালেন তৃপ্তি বিশ্বাস। তিনি করোনার এমন সময় কোনো ছুটি কাটানোর বিপক্ষে বললেন। করোনার নমুনা প্রতিদিন নেওয়া হোক সেই দাবি করেন তিনি।
মাগুরা সিভিল সাজন ডা: শহিদুল্লাহ দেওয়ান জানান, এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বেশি জরুরি। অনেক মানুষ এটা মানছে না। তাঁদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে। করোনার টিকা শতভাগের দিকে আমরা যাচ্ছি। টিকা ছাড়া যাকে যেখানে পাচ্ছি সেখানেই টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে গত রোববার থেকে। আশা করি টিকা শতভাগ দিলে সংক্রমণ কমে আসবে।
মাগুরা জেলায় এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জারি করা মধ্যম ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে রয়েছে। জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখে অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি প্রকাশ পায়। এরপর থেকে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা প্রতিরোধে গণটিকার আয়োজনসহ রাস্তায় বসে টিকা দেওয়া জোরদার করেছে।
তবে জানুয়ারি মাসের মাঝ থেকে ফেব্রুয়ারির শুরু দিকে বেশ কিছু মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। যা গত বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বরের তুলনায় বেশি।
মাগুরা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের জুন থেকে আগস্টের শেষ পর্যন্ত মাগুরায় করোনায় আক্রান্ত ছিল ৫৭০ জনের বেশি। যার ভেতরে হাসপাতালে ভর্তি ছিল গড়ে ৩০ জন। এই দুই মাসে শনাক্তের হার ছিল ২০-৩১ শতাংশ।
এরপর সেপ্টেম্বর থেকে করোনার শনাক্তের হার ১০ শতাংশ এর নিচে নেমে অক্টোবর থেকে মাগুরায় কোনো করানো রোগী শনাক্ত হয়নি। প্রায় তিন মাস পর জানুয়ারির ১৬ তারিখ থেকে মাগুরায় হুহু করে করোনা রোগী বাড়তে থাকে।
গত মাসের ১৬ তারিখ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত মাগুরা জেলায় করোনা শনাক্তের হার ছিল ৩০-৪০ শতাংশ। এরপর জানুয়ারির ২১ তারিখ থেকে ফেব্রুয়ারির ২ তারিখ পর্যন্ত করোনা রোগী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১৭ জন।
এর মধ্যে করোনা পজিটিভ নিয়ে একজন মারা গেছেন। মোট মৃত্যু হয়েছে ৯২ জনের। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৩ জন।
তিন সপ্তাহে করোনা রোগী সব থেকে বেশি শনাক্ত হয় ৭০ শতাংশ গত সপ্তাহের ২৭ জানুয়ারি। যেখানে ৬২ জনের মধ্যে ৪৪ জন করোনা পজিটিভ হয়।
এই নিয়ে মাগুরায় মোট করোনা পজিটিভ হয়েছে ৪৪৮৪
তবে করোনার নমুনা নেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সমালোচনা। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ শুক্রবার ও শনিবার যদি করোনা উপসর্গের জন্য নমুনা নেওয়ার ব্যবস্থা করে তবে আমাদের অনেকের জন্য ভালো হয়, বলেন নমুনা দিতে যাওয়া মামুন হোসেন।
তিনি আজকের পত্রিকা জানান, এখন বাড়ি বাড়ি করানোর উপসর্গ চলছে। বেশি করে নমুনা পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। কিন্তু শনিবার ও শুক্রবার বন্ধ থাকায় অনেকে ছুটি থাকলেও সদর হাসপাতালের বুথে আসতে পারে না।
একই কথা জানালেন তৃপ্তি বিশ্বাস। তিনি করোনার এমন সময় কোনো ছুটি কাটানোর বিপক্ষে বললেন। করোনার নমুনা প্রতিদিন নেওয়া হোক সেই দাবি করেন তিনি।
মাগুরা সিভিল সাজন ডা: শহিদুল্লাহ দেওয়ান জানান, এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বেশি জরুরি। অনেক মানুষ এটা মানছে না। তাঁদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে। করোনার টিকা শতভাগের দিকে আমরা যাচ্ছি। টিকা ছাড়া যাকে যেখানে পাচ্ছি সেখানেই টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে গত রোববার থেকে। আশা করি টিকা শতভাগ দিলে সংক্রমণ কমে আসবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে