যশোর প্রতিনিধি
বৃহত্তর যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলের চাষিদের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় খেজুর গাছিদের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল রোববার সকালে যশোর সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। কর্মশালায় অংশ নেওয়া প্রত্যেক গাছিকে নগদ ৫৪ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, বৃহত্তর যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. সেলিম হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ হোসেন, জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শামসুল আরেফিন প্রমুখ।
উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘খেজুরের রস উৎপাদনে দেশের শীর্ষ স্থানে রয়েছে যশোর। এখানে প্রায় পাঁচ লাখ খেজুর গাছ রয়েছে। গাছি আছেন কয়েক হাজার। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে গাছে ছা দেওয়া নিয়ে কিছুটা বিপাকে পড়েছেন গাছিরা। তাঁদের সমস্যা নিরসনে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি।’
বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আরও বলেন, ‘আমরা উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তাঁদের কাছ থেকে আমরা গাছ কাটার মেশিন আনার চেষ্টা করছি। সেটি সম্ভব হলে দ্রুত গাছে ছা দেওয়ার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
প্রশিক্ষণে যশোর জেলার ৩০ জন গাছি অংশ নিয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেককে ১০টি করে হাঁড়ি, একটি করে অ্যাপ্রোন, গাছি দা, ব্যাগ এবং নগদ ৫৪ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হবে।
জানা গেছে, এ বছর শীতের আমেজ আসতেই সব এলাকার গাছিরা খেজুর গাছে ছা দিয়েছেন। আগাম রস সংগ্রহের জন্য তাঁরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এবার পাঁচ হাজার টন গুড়ের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহত্তর যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলের চাষিদের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় খেজুর গাছিদের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল রোববার সকালে যশোর সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। কর্মশালায় অংশ নেওয়া প্রত্যেক গাছিকে নগদ ৫৪ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, বৃহত্তর যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. সেলিম হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ হোসেন, জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শামসুল আরেফিন প্রমুখ।
উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘খেজুরের রস উৎপাদনে দেশের শীর্ষ স্থানে রয়েছে যশোর। এখানে প্রায় পাঁচ লাখ খেজুর গাছ রয়েছে। গাছি আছেন কয়েক হাজার। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে গাছে ছা দেওয়া নিয়ে কিছুটা বিপাকে পড়েছেন গাছিরা। তাঁদের সমস্যা নিরসনে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি।’
বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আরও বলেন, ‘আমরা উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তাঁদের কাছ থেকে আমরা গাছ কাটার মেশিন আনার চেষ্টা করছি। সেটি সম্ভব হলে দ্রুত গাছে ছা দেওয়ার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
প্রশিক্ষণে যশোর জেলার ৩০ জন গাছি অংশ নিয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেককে ১০টি করে হাঁড়ি, একটি করে অ্যাপ্রোন, গাছি দা, ব্যাগ এবং নগদ ৫৪ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হবে।
জানা গেছে, এ বছর শীতের আমেজ আসতেই সব এলাকার গাছিরা খেজুর গাছে ছা দিয়েছেন। আগাম রস সংগ্রহের জন্য তাঁরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছেন। এবার পাঁচ হাজার টন গুড়ের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে