তারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা
বরগুনার পাথরঘাটায় রাস্তার দুই পাশের গাছ কেটে নিতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করছে অসাধু একটি চক্র। তাজা গাছ কেটে আইনের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পেতে নতুন ও ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে তারা। এ জন্য তাজা গাছ কাটা সম্ভব না হলেও প্রথমে গাছের ছাল বা বাকল তুলে ফেলা হয়। তাতে গাছটি একসময় মারা গেলে পরে তা কেটে নিয়ে যাওয়া হয়।
পাথরঘাটা বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আমড়াতলা এলাকায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, প্রায় এক কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে শতাধিক গাছের ছাল বা বাকল মাটি থেকে তিন-চার হাত পরিমাণ তুলে রাখা। এতে তাজা গাছগুলো শুকিয়ে মরে গেছে। কেউ কেউ সেই গাছ কেটে রান্নার লাকড়ি হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, পাথরঘাটা-বরিশাল আঞ্চলিক সড়কের কাকচিড়া অংশের সড়কে পাশে থাকা গাছগুলোর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর গণনার তালিকায় নেই। এ সুযোগে বাকল তুলে গাছগুলো অপরিণত বয়সে মেরে ফেলার পাশাপাশি অন্যান্য গাছও কেটে নিতে সহজ হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, গাছগুলো সড়ক ও জনপথের সড়কের পাশে অবস্থিত। এগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত নয়।
অপরদিকে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, উপজেলা বনায়ন কমিটির সঙ্গে চুক্তি করে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এ গাছগুলো লাগানো হয়েছে। এগুলো বন বিভাগের আওতায় না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সংকল্প ট্রাস্ট পাথরঘাটা নতুন বাজার ব্রিজ থেকে কাকচিড়া সড়কের ১৭ কিলোমিটার জুড়ে প্রায় দশ হাজার বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপণ করেছে। প্রকল্প শেষ হওয়ার পরে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর গাছগুলো বুঝে নেওয়ার জন্য বারবার আবেদনও করেছিলেন।
এ বিষয়ে সংকল্প ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক মির্জা শহিদুল ইসলাম খালেদ বলেন, ‘রাস্তার দুধারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যবর্ধনের পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায় আমরা গাছের চারা রোপণ করেছিলাম। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র গাছগুলোকে মেরে ফেলার জন্য গাছের বাকল তুলে ফেলেছে। ফলে কয়েক শতাধিক গাছ মরে শুকনো কাঠ হয়ে গেছে। বিষয়টি সর্বশেষ গত বছর পর্যন্ত কয়েকবার বনায়ন কমিটির সভাপতি পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে বুঝে নিতে বলা হয়েছে।’
পাথরঘাটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি অবহিত হয়েছি। তবে রাস্তার ধারের গাছের বাকল তুলে গাছ মেরে ফেলা দণ্ডনীয় অপরাধ। শিগগিরই সরেজমিনে পরিদর্শন করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার পাথরঘাটায় রাস্তার দুই পাশের গাছ কেটে নিতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করছে অসাধু একটি চক্র। তাজা গাছ কেটে আইনের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পেতে নতুন ও ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে তারা। এ জন্য তাজা গাছ কাটা সম্ভব না হলেও প্রথমে গাছের ছাল বা বাকল তুলে ফেলা হয়। তাতে গাছটি একসময় মারা গেলে পরে তা কেটে নিয়ে যাওয়া হয়।
পাথরঘাটা বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আমড়াতলা এলাকায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, প্রায় এক কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে শতাধিক গাছের ছাল বা বাকল মাটি থেকে তিন-চার হাত পরিমাণ তুলে রাখা। এতে তাজা গাছগুলো শুকিয়ে মরে গেছে। কেউ কেউ সেই গাছ কেটে রান্নার লাকড়ি হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, পাথরঘাটা-বরিশাল আঞ্চলিক সড়কের কাকচিড়া অংশের সড়কে পাশে থাকা গাছগুলোর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর গণনার তালিকায় নেই। এ সুযোগে বাকল তুলে গাছগুলো অপরিণত বয়সে মেরে ফেলার পাশাপাশি অন্যান্য গাছও কেটে নিতে সহজ হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, গাছগুলো সড়ক ও জনপথের সড়কের পাশে অবস্থিত। এগুলো এলজিইডির আওতাভুক্ত নয়।
অপরদিকে বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, উপজেলা বনায়ন কমিটির সঙ্গে চুক্তি করে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এ গাছগুলো লাগানো হয়েছে। এগুলো বন বিভাগের আওতায় না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সংকল্প ট্রাস্ট পাথরঘাটা নতুন বাজার ব্রিজ থেকে কাকচিড়া সড়কের ১৭ কিলোমিটার জুড়ে প্রায় দশ হাজার বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপণ করেছে। প্রকল্প শেষ হওয়ার পরে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর গাছগুলো বুঝে নেওয়ার জন্য বারবার আবেদনও করেছিলেন।
এ বিষয়ে সংকল্প ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক মির্জা শহিদুল ইসলাম খালেদ বলেন, ‘রাস্তার দুধারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যবর্ধনের পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায় আমরা গাছের চারা রোপণ করেছিলাম। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র গাছগুলোকে মেরে ফেলার জন্য গাছের বাকল তুলে ফেলেছে। ফলে কয়েক শতাধিক গাছ মরে শুকনো কাঠ হয়ে গেছে। বিষয়টি সর্বশেষ গত বছর পর্যন্ত কয়েকবার বনায়ন কমিটির সভাপতি পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে বুঝে নিতে বলা হয়েছে।’
পাথরঘাটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিষয়টি অবহিত হয়েছি। তবে রাস্তার ধারের গাছের বাকল তুলে গাছ মেরে ফেলা দণ্ডনীয় অপরাধ। শিগগিরই সরেজমিনে পরিদর্শন করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে