তারাগঞ্জ প্রতিনিধি
বদরগঞ্জ উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিন ভাই। তাঁরা নিজ নিজ প্রতীক নিয়ে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। সহদোরদের এমন বিরল ভোটযুদ্ধ এলাকায় ভোটারদের মনে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে।
নির্বাচন করা তিন ভাই হলেন একরামুল হক, মোতালেব হোসেন ও শহিদুল হক। শহিদুল আনারস, মোতালেব ঘোড়া ও একরামুল মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে আছেন।
একরামুল তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় ও সাবেক চেয়ারম্যান। শহিদুল তিনজনের মধ্যে ছোট এবং ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান। একরামুল ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। শহিদুল ২০০৩ সাল থেকে এই দায়িত্ব পালন করছেন।
এলাকার লোকজন জানায়, পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এবারই প্রথম চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন তিন ভাই। নির্বাচনী প্রচারে তাঁরা একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। মেঝো ভাই মোতালেব গত নভেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় ডান পা হারিয়েছেন। অসুস্থ অবস্থায় তিনি ভোটারদের কাছে গিয়ে নিজ প্রতীকে ভোট চাচ্ছেন।
স্থানীয় ভোটার সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট আসছে। তিন ভাইই বাড়িত আসি ভোট নিতে আসছেন। একে অপরের দোষ ধরছেন। একটা ভোট ভেবেচিন্তে দিব।’
আরেক ভোটার আশরাফুল ইসলাম বলেন, তিন ভাই এক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী, এটা বিরল ঘটনা। দুই ভাই আগে চেয়ারম্যান নির্বাচিতও হয়েছিলেন। এবারই তাঁরা তিন ভাই ভোটের মাঠে লড়ছেন। পথসভায়, গ্রামে একে অপরের বিরুদ্ধে কথা বলছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রার্থী একরামুল বলেন, ‘আমি আগে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলাম। বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল হকের প্রতি মানুষ ক্ষুব্ধ। আমার প্রতি ভোটারদের আস্থা রয়েছে। তারা বিপুল ভোটে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবে।’
মেজো ভাই মোতালেব অভিযোগ করে বলেন, ‘ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম এলাকায় ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি করেছে। চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়নে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। ভোটারদের অনুরোধে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জয়ী হব ইনশা আল্লাহ।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে শহিদুল বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি যথেষ্ট কাজ করছি। এলাকায় উন্নয়নও করেছি। মানুষ আমাকে ভালোবাসে। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। বড় দুই ভাই ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। ভোটারেরা আমাকে নিরাশ করবেন না।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চতুর্থ ধাপে বদরগঞ্জের ১০ ইউপিতে ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে চেয়ারম্যান পদে ৫১, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪১ ও সাধারণ সদস্য পদে ৩৩৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বদরগঞ্জ উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিন ভাই। তাঁরা নিজ নিজ প্রতীক নিয়ে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। সহদোরদের এমন বিরল ভোটযুদ্ধ এলাকায় ভোটারদের মনে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে।
নির্বাচন করা তিন ভাই হলেন একরামুল হক, মোতালেব হোসেন ও শহিদুল হক। শহিদুল আনারস, মোতালেব ঘোড়া ও একরামুল মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে আছেন।
একরামুল তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় ও সাবেক চেয়ারম্যান। শহিদুল তিনজনের মধ্যে ছোট এবং ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান। একরামুল ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। শহিদুল ২০০৩ সাল থেকে এই দায়িত্ব পালন করছেন।
এলাকার লোকজন জানায়, পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এবারই প্রথম চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন তিন ভাই। নির্বাচনী প্রচারে তাঁরা একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। মেঝো ভাই মোতালেব গত নভেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় ডান পা হারিয়েছেন। অসুস্থ অবস্থায় তিনি ভোটারদের কাছে গিয়ে নিজ প্রতীকে ভোট চাচ্ছেন।
স্থানীয় ভোটার সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট আসছে। তিন ভাইই বাড়িত আসি ভোট নিতে আসছেন। একে অপরের দোষ ধরছেন। একটা ভোট ভেবেচিন্তে দিব।’
আরেক ভোটার আশরাফুল ইসলাম বলেন, তিন ভাই এক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী, এটা বিরল ঘটনা। দুই ভাই আগে চেয়ারম্যান নির্বাচিতও হয়েছিলেন। এবারই তাঁরা তিন ভাই ভোটের মাঠে লড়ছেন। পথসভায়, গ্রামে একে অপরের বিরুদ্ধে কথা বলছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রার্থী একরামুল বলেন, ‘আমি আগে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলাম। বর্তমান চেয়ারম্যান শহিদুল হকের প্রতি মানুষ ক্ষুব্ধ। আমার প্রতি ভোটারদের আস্থা রয়েছে। তারা বিপুল ভোটে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবে।’
মেজো ভাই মোতালেব অভিযোগ করে বলেন, ‘ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম এলাকায় ব্যাপক অনিয়ম, দুর্নীতি করেছে। চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়নে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। ভোটারদের অনুরোধে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জয়ী হব ইনশা আল্লাহ।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে শহিদুল বলেন, ‘মানুষের জন্য আমি যথেষ্ট কাজ করছি। এলাকায় উন্নয়নও করেছি। মানুষ আমাকে ভালোবাসে। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। বড় দুই ভাই ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। ভোটারেরা আমাকে নিরাশ করবেন না।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চতুর্থ ধাপে বদরগঞ্জের ১০ ইউপিতে ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে চেয়ারম্যান পদে ৫১, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪১ ও সাধারণ সদস্য পদে ৩৩৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে