নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের মাধ্যমে গত ৭ আগস্ট শুরু হয়েছিল বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন। সপ্তাহব্যাপী সেই ক্যাম্পেইনে প্রায় অর্ধকোটি মানুষকে দেওয়া হয়েছিল টিকা। এবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনকে ঘিরে একইভাবে পৌনে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে আবারও সামনে এসেছে টিকা পাওয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের ভোগান্তির বিষয়টি।
ইতিমধ্যে দেশের সব বিভাগীয় নগরী, জেলা ও উপজেলায় বরাদ্দ অনুযায়ী টিকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অফিসে গিয়ে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে টিকা পাঠানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রাইভেট কারে ও কাভার্ড ভ্যানে পাঠানো হচ্ছে টিকা, সিরিঞ্জসহ অন্যান্য চিকিৎসাসামগ্রী। এ সময় একজন বললেন, ‘ঢাকার বাইরে টিকাগুলো নেওয়া হচ্ছে। আশা করা যায় সময়মতো পৌঁছাতে পারব।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সারা দেশে প্রায় ৪ হাজার ৬০০ ইউনিয়নে এবং ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভার ৪৪৩টি ওয়ার্ডে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। যেখানে ৬ হাজার টিকাকেন্দ্রের ১৬ হাজার ১৮৩টি বুথ থাকবে। এর মধ্যে প্রতিটি ইউনিয়ন ও সিটি করপোরেশনে তিনটি এবং পৌরসভায় থাকবে একটি করে বুথ।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে করোনা-ভাইরাস প্রতিরোধী টিকা দেওয়ার অংশ হিসেবে আজ সারা দেশে চলবে এই টিকাদান। তবে এসএমএস ছাড়া কেউ টিকা পাবেন না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কর্মসূচি শুরুর আগেই বিপুলসংখ্যক টিকাপ্রত্যাশীকে এসএমএস পাঠানোর কথা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, ‘এই ক্যাম্পেইনে আগে থেকে নির্ধারিত জনগোষ্ঠীকে এসএমএসের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। ২৫ বছর থেকে নেওয়া যাবে টিকা, আগের ন্যায় অগ্রাধিকার পাবেন চল্লিশোর্ধ্ব বয়সী। এ ছাড়া শারীরিক প্রতিবন্ধী ও নারীদেরও অগ্রাধিকার তালিকায় বিবেচনায় রাখা হচ্ছে। এবারের ক্যাম্পেইনে গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েরা টিকা পাবেন না।’ তিনি বলেন, ‘এটি আসলে গণটিকা নয়, প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন।’
এর আগে ৭ আগস্ট শুরু হওয়া গণটিকায় প্রায় ৪৮ লাখ টিকা দেওয়া হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের মাধ্যমে দেওয়া হয় এই টিকা।
গণটিকা হলেও সে সময় টিকা নিতে আসা মানুষেরা একে গণভোগান্তি বলে অভিযোগ করেছিলেন। এবারও সেই শঙ্কা কাজ করছে। খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, এবার যেহেতু নির্দিষ্ট ব্যক্তি এবং টিকা ফুরিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত দেওয়া হবে, তাই বিশৃঙ্খলা হওয়ার শঙ্কা তেমনটা নেই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী বলেন, প্রতিটি ইউনিয়নে ১৫০ জন ও পৌরসভায় ১৫টি ওয়ার্ডে ৫০০ জন করে মোট ৭৬ হাজার ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এসএমএসের পাশাপাশি নিবন্ধনকারীরা কার্ড নিয়ে এলেই টিকা পাবেন।
এর আগে রোববার জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে গেলেই টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এখন সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রী না জেনে এটা বলেছেন। আর টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর কথা বলেছেন। যাঁদের বয়স ৬০ বছরের ওপরে। এটা সবার জন্য নয়।
তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের মাধ্যমে গত ৭ আগস্ট শুরু হয়েছিল বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন। সপ্তাহব্যাপী সেই ক্যাম্পেইনে প্রায় অর্ধকোটি মানুষকে দেওয়া হয়েছিল টিকা। এবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনকে ঘিরে একইভাবে পৌনে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে আবারও সামনে এসেছে টিকা পাওয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের ভোগান্তির বিষয়টি।
ইতিমধ্যে দেশের সব বিভাগীয় নগরী, জেলা ও উপজেলায় বরাদ্দ অনুযায়ী টিকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অফিসে গিয়ে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে টিকা পাঠানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রাইভেট কারে ও কাভার্ড ভ্যানে পাঠানো হচ্ছে টিকা, সিরিঞ্জসহ অন্যান্য চিকিৎসাসামগ্রী। এ সময় একজন বললেন, ‘ঢাকার বাইরে টিকাগুলো নেওয়া হচ্ছে। আশা করা যায় সময়মতো পৌঁছাতে পারব।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সারা দেশে প্রায় ৪ হাজার ৬০০ ইউনিয়নে এবং ১ হাজার ৫৪টি পৌরসভার ৪৪৩টি ওয়ার্ডে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। যেখানে ৬ হাজার টিকাকেন্দ্রের ১৬ হাজার ১৮৩টি বুথ থাকবে। এর মধ্যে প্রতিটি ইউনিয়ন ও সিটি করপোরেশনে তিনটি এবং পৌরসভায় থাকবে একটি করে বুথ।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে করোনা-ভাইরাস প্রতিরোধী টিকা দেওয়ার অংশ হিসেবে আজ সারা দেশে চলবে এই টিকাদান। তবে এসএমএস ছাড়া কেউ টিকা পাবেন না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কর্মসূচি শুরুর আগেই বিপুলসংখ্যক টিকাপ্রত্যাশীকে এসএমএস পাঠানোর কথা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, ‘এই ক্যাম্পেইনে আগে থেকে নির্ধারিত জনগোষ্ঠীকে এসএমএসের মাধ্যমে টিকা দেওয়া হবে। ২৫ বছর থেকে নেওয়া যাবে টিকা, আগের ন্যায় অগ্রাধিকার পাবেন চল্লিশোর্ধ্ব বয়সী। এ ছাড়া শারীরিক প্রতিবন্ধী ও নারীদেরও অগ্রাধিকার তালিকায় বিবেচনায় রাখা হচ্ছে। এবারের ক্যাম্পেইনে গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েরা টিকা পাবেন না।’ তিনি বলেন, ‘এটি আসলে গণটিকা নয়, প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন।’
এর আগে ৭ আগস্ট শুরু হওয়া গণটিকায় প্রায় ৪৮ লাখ টিকা দেওয়া হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের মাধ্যমে দেওয়া হয় এই টিকা।
গণটিকা হলেও সে সময় টিকা নিতে আসা মানুষেরা একে গণভোগান্তি বলে অভিযোগ করেছিলেন। এবারও সেই শঙ্কা কাজ করছে। খুলনা সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, এবার যেহেতু নির্দিষ্ট ব্যক্তি এবং টিকা ফুরিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত দেওয়া হবে, তাই বিশৃঙ্খলা হওয়ার শঙ্কা তেমনটা নেই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী বলেন, প্রতিটি ইউনিয়নে ১৫০ জন ও পৌরসভায় ১৫টি ওয়ার্ডে ৫০০ জন করে মোট ৭৬ হাজার ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এসএমএসের পাশাপাশি নিবন্ধনকারীরা কার্ড নিয়ে এলেই টিকা পাবেন।
এর আগে রোববার জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে গেলেই টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এখন সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রী না জেনে এটা বলেছেন। আর টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর কথা বলেছেন। যাঁদের বয়স ৬০ বছরের ওপরে। এটা সবার জন্য নয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৮ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে