সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোটগ্রহণ আগামীকাল রোববার। ইতিমধ্যে নির্বাচনী সরঞ্জামাদি উপজেলা নির্বাচন অফিসে আনা হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এসব পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। উপজেলার ৯টি ইউপির শতাধিক ভোটকেন্দ্রে নারী-পুরুষ ভোটাররা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট কেন্দ্রে দিতে চান।
প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। শৃঙ্খলা রক্ষায় মাঠে থাকবেন র্যাব, বিজিবি, পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যরা। থাকবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও।
নৌকার প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থীরা অভিযোগ করেন, নির্বাচন করতে প্রভাবিত করতে নানা রকম হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। একাধিক ইউপিতে এক ভোট পেলেও নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হবেন বলে এলাকায় প্রচার চালানো হচ্ছে। তাতে ভোটাররা কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহী হচ্ছেন বলে অনেকের অভিযোগ।
ইকবাল হোসেন নামের এক ভোটার বলেন, ‘জীবনে প্রথম ভোট দেব। যাতে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিতে পারি যেন সেই পরিবেশ বজায় থাকে। এ বিষয়ে সে প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।’
লাঙল প্রতীকের প্রার্থী আবু তাহের প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, নির্বাচনের দিন যদি মানুষ ভোট দিতে না পারে, তাহলে এখনই বলে দিক। ভোট পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নাই। প্রশাসনকে তিনি কথার সঙ্গে কাজের মিল রাখার অনুরোধ করেন।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘ওপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট যেন না হয়। ভোটের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে আর ভেতরে সিল মারবে এমন প্রস্তুতি নেওয়ার কথা শুনতে পাচ্ছি। প্রশাসন যাতে এ বিষয়ে সজাগ থাকে, সে আহ্বান জানাচ্ছি।’
হাতপাখার প্রার্থী ফখরুদ্দিন রাজী জানান, তাঁর প্রস্তাবকারীর বাড়িতে নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা হামলা চালিয়েছে। তাঁর নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্নভাবে বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়। ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন কিনা তাঁর কাছে এ প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছে।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সামছুল আরেফিন বলেন, ‘শুনছি বাইরে থেকে লোকজন আসবে নৌকায় ভোট নিতে। বহিরাগতদের বরদাশত করা হবে না। তারা গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার আগেই প্রশাসন থেকে বহিরাগতদের ঠেকাতে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাইনুল হক জানান, সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবেন। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম পলাশ বলেন, ‘জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়ের ভোটের দিন উপজেলায় অবস্থান করার কথা রয়েছে। আশা করি, প্রার্থীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সুন্দরভাবে ভোট সম্পন্ন হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জহিরুল হায়াত জানান, প্রশাসনিক সকল প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বদা মাঠে থাকবে প্রশাসন। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোটগ্রহণ আগামীকাল রোববার। ইতিমধ্যে নির্বাচনী সরঞ্জামাদি উপজেলা নির্বাচন অফিসে আনা হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এসব পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। উপজেলার ৯টি ইউপির শতাধিক ভোটকেন্দ্রে নারী-পুরুষ ভোটাররা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট কেন্দ্রে দিতে চান।
প্রশাসনের পক্ষ থেকেও সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। শৃঙ্খলা রক্ষায় মাঠে থাকবেন র্যাব, বিজিবি, পুলিশ, আনসার বাহিনীর সদস্যরা। থাকবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও।
নৌকার প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থীরা অভিযোগ করেন, নির্বাচন করতে প্রভাবিত করতে নানা রকম হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। একাধিক ইউপিতে এক ভোট পেলেও নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হবেন বলে এলাকায় প্রচার চালানো হচ্ছে। তাতে ভোটাররা কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহী হচ্ছেন বলে অনেকের অভিযোগ।
ইকবাল হোসেন নামের এক ভোটার বলেন, ‘জীবনে প্রথম ভোট দেব। যাতে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিতে পারি যেন সেই পরিবেশ বজায় থাকে। এ বিষয়ে সে প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।’
লাঙল প্রতীকের প্রার্থী আবু তাহের প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, নির্বাচনের দিন যদি মানুষ ভোট দিতে না পারে, তাহলে এখনই বলে দিক। ভোট পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নাই। প্রশাসনকে তিনি কথার সঙ্গে কাজের মিল রাখার অনুরোধ করেন।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘ওপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট যেন না হয়। ভোটের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে আর ভেতরে সিল মারবে এমন প্রস্তুতি নেওয়ার কথা শুনতে পাচ্ছি। প্রশাসন যাতে এ বিষয়ে সজাগ থাকে, সে আহ্বান জানাচ্ছি।’
হাতপাখার প্রার্থী ফখরুদ্দিন রাজী জানান, তাঁর প্রস্তাবকারীর বাড়িতে নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা হামলা চালিয়েছে। তাঁর নির্বাচনী প্রচারে বিভিন্নভাবে বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়। ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন কিনা তাঁর কাছে এ প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছে।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সামছুল আরেফিন বলেন, ‘শুনছি বাইরে থেকে লোকজন আসবে নৌকায় ভোট নিতে। বহিরাগতদের বরদাশত করা হবে না। তারা গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার আগেই প্রশাসন থেকে বহিরাগতদের ঠেকাতে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাইনুল হক জানান, সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবেন। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম পলাশ বলেন, ‘জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়ের ভোটের দিন উপজেলায় অবস্থান করার কথা রয়েছে। আশা করি, প্রার্থীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সুন্দরভাবে ভোট সম্পন্ন হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জহিরুল হায়াত জানান, প্রশাসনিক সকল প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সর্বদা মাঠে থাকবে প্রশাসন। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে