পলাশ (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর পলাশে তিনটি সিনেমা হলের দুটিই বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় ১৬ বছর আগে। একটি সিনেমা হল থাকলেও তা চলছে না ঠিকমতো। স্থানীয় সিনেমাপ্রেমী মানুষ বলছেন, অশ্লীলতার কারণে অনেকেই এখন আর হলে সিনেমা দেখতে যান না। এদিকে হলের মালিকেরা বলছেন, সিনেমা হলে আর কোলাহল নেই। ইন্টারনেটে বিভিন্ন মাধ্যমে দর্শকেরা সহজে সিনেমা দেখছেন। আমাদের দেশে বেড়েছে ভারতীয় সিরিয়ালের প্রভাব। তাই তাঁদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
জানা গেছে, একসময় উপজেলার বিএডিসি এলাকায় রাজ সিনেমা হল, পলাশ ওয়াপদা এলাকার জলসা সিনেমা হল ও ঘোড়াশালের সোহাগ সিনেমা হল ছিল সিনেমাপ্রেমীদের পদচারণে মুখর। সিনেমা দেখতে শুধু স্থানীয়রাই নয়, আশপাশের উপজেলা থেকেও দর্শক আসতেন। প্রায় ১৬ বছর আগে লোকসানে পড়ে ও মালিকানা দ্বন্দ্বে বন্ধ হয়ে যায় রাজ ও জলসা সিনেমা হল।
সরেজমিন দেখা যায়, রাজ সিনেমা হলে এখন প্লাস্টিক কারখানা গড়ে উঠেছে। জলসা সিনেমা হল ভেঙে গড়ে উঠেছে গাড়ির গ্যারেজ। দর্শকসংকটে সোহাগ সিনেমা হলের প্রদর্শনী চলছে খুঁড়িয়ে। অথচ একসময় লম্বা লাইন ধরে এসব সিনেমা হলের কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতেন দর্শক। টিকিট না পেয়ে অনেকেই আবার ব্ল্যাকেও টিকিট কিনতেন।
পলাশ একটি শিল্প এলাকা। এখানে ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, দুটি সার কারখানা, জুট মিল, প্রাণ ফুড ফ্যাক্টরি, সিমেন্ট কারখানাসহ ছোট-বড় শতাধিক কলকারখানা রয়েছে। আর এসব কারখানায় প্রায় ২৬ হাজার মানুষ কাজ করেন। অথচ এখানে বিনোদনের কোনো ব্যবস্থাই নেই।
জনতা জুট মিলের শ্রমিক আমির হোসেন বলেন, এখানকার রাজ ও জলসা সিনেমা হলে একসময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ পরিবার নিয়ে বাংলা সিনেমা দেখতে ভিড় জমাতেন। সেই সময়কার পুত্রবধূ, অশিক্ষিত, ভাত দে সিনেমাগুলো ছিল পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে দেখার মতো ছবি। এখন তেমন সিনেমাও নেই, হলও নেই।
পলাশ গড়পাড়া এলাকার সিএনজিচালক কুদ্দুস বলেন, এখনকার সিনেমাগুলোতে অশালীনতা বেড়ে গেছে। তাই হলে দর্শক কমে গেছে।
সিনেমা হল নিয়ে নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কী না জানতে চাইলে, সোহাগ সিনেমা হলের ম্যানেজার মো. জসিম মিয়া বলেন, আসলে চলচ্চিত্রে ব্যবসা আর নাই। সাধারণ দর্শক এখন আর হলের বড় পর্দায় ছবি দেখতে আগ্রহী না। কারণ ইউটিউব, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম থেকে ডাউনলোড করে মোবাইল ফোনে সহজে দর্শকেরা নতুন সিনেমা দেখছেন। তা ছাড়া আমাদের দেশে ভারতীয় সিরিয়ালের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন। এদিকে সিনেমা হলগুলো দর্শকের অভাবে এবং লোকসানের মুখে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
নরসিংদীর পলাশে তিনটি সিনেমা হলের দুটিই বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় ১৬ বছর আগে। একটি সিনেমা হল থাকলেও তা চলছে না ঠিকমতো। স্থানীয় সিনেমাপ্রেমী মানুষ বলছেন, অশ্লীলতার কারণে অনেকেই এখন আর হলে সিনেমা দেখতে যান না। এদিকে হলের মালিকেরা বলছেন, সিনেমা হলে আর কোলাহল নেই। ইন্টারনেটে বিভিন্ন মাধ্যমে দর্শকেরা সহজে সিনেমা দেখছেন। আমাদের দেশে বেড়েছে ভারতীয় সিরিয়ালের প্রভাব। তাই তাঁদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
জানা গেছে, একসময় উপজেলার বিএডিসি এলাকায় রাজ সিনেমা হল, পলাশ ওয়াপদা এলাকার জলসা সিনেমা হল ও ঘোড়াশালের সোহাগ সিনেমা হল ছিল সিনেমাপ্রেমীদের পদচারণে মুখর। সিনেমা দেখতে শুধু স্থানীয়রাই নয়, আশপাশের উপজেলা থেকেও দর্শক আসতেন। প্রায় ১৬ বছর আগে লোকসানে পড়ে ও মালিকানা দ্বন্দ্বে বন্ধ হয়ে যায় রাজ ও জলসা সিনেমা হল।
সরেজমিন দেখা যায়, রাজ সিনেমা হলে এখন প্লাস্টিক কারখানা গড়ে উঠেছে। জলসা সিনেমা হল ভেঙে গড়ে উঠেছে গাড়ির গ্যারেজ। দর্শকসংকটে সোহাগ সিনেমা হলের প্রদর্শনী চলছে খুঁড়িয়ে। অথচ একসময় লম্বা লাইন ধরে এসব সিনেমা হলের কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতেন দর্শক। টিকিট না পেয়ে অনেকেই আবার ব্ল্যাকেও টিকিট কিনতেন।
পলাশ একটি শিল্প এলাকা। এখানে ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, দুটি সার কারখানা, জুট মিল, প্রাণ ফুড ফ্যাক্টরি, সিমেন্ট কারখানাসহ ছোট-বড় শতাধিক কলকারখানা রয়েছে। আর এসব কারখানায় প্রায় ২৬ হাজার মানুষ কাজ করেন। অথচ এখানে বিনোদনের কোনো ব্যবস্থাই নেই।
জনতা জুট মিলের শ্রমিক আমির হোসেন বলেন, এখানকার রাজ ও জলসা সিনেমা হলে একসময় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ পরিবার নিয়ে বাংলা সিনেমা দেখতে ভিড় জমাতেন। সেই সময়কার পুত্রবধূ, অশিক্ষিত, ভাত দে সিনেমাগুলো ছিল পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে দেখার মতো ছবি। এখন তেমন সিনেমাও নেই, হলও নেই।
পলাশ গড়পাড়া এলাকার সিএনজিচালক কুদ্দুস বলেন, এখনকার সিনেমাগুলোতে অশালীনতা বেড়ে গেছে। তাই হলে দর্শক কমে গেছে।
সিনেমা হল নিয়ে নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কী না জানতে চাইলে, সোহাগ সিনেমা হলের ম্যানেজার মো. জসিম মিয়া বলেন, আসলে চলচ্চিত্রে ব্যবসা আর নাই। সাধারণ দর্শক এখন আর হলের বড় পর্দায় ছবি দেখতে আগ্রহী না। কারণ ইউটিউব, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম থেকে ডাউনলোড করে মোবাইল ফোনে সহজে দর্শকেরা নতুন সিনেমা দেখছেন। তা ছাড়া আমাদের দেশে ভারতীয় সিরিয়ালের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন। এদিকে সিনেমা হলগুলো দর্শকের অভাবে এবং লোকসানের মুখে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে