মো. জাকিরুল ইসলাম, হালুয়াঘাট
নদী থেকে উত্তোলিত বালু নেওয়া হচ্ছে ডাম্প ট্রাকে। সেই বালু উড়ে বাতাসের সঙ্গে মিশে সড়কজুড়ে ধুলোর মেঘ তৈরি করছে। কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে খোলা অবস্থায় চলছে বালুবাহী ট্রাক, ডাম্প ট্রাক ও ট্রাক্টর। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কে চলাচল করা যাত্রী ও পথচারীদের। শুষ্ক মৌসুমে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সাধারণ মানুষের এমন দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে হালুয়াঘাটের বিভিন্ন সড়কে। এ ছাড়া বেপরোয়া গতির এসব যানবাহনের কারণে ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। সড়ক ভরে উঠছে খানাখন্দে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বালু ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে কংস নদ থেকে বালু উত্তোলন করে হালুয়াঘাটসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি উপজেলায় সরবরাহ করছেন। এসব বালু বহন করার সময় ওপরে দেওয়া হচ্ছে না কোনো আবরণ। এসব যানবাহন উপজেলার বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কে পরিবহন করা হয়। সড়কগুলো হালকা যান চলাচলের জন্য নির্মিত হলেও এ ধরনের যানবাহন চলাচল করায় ভেঙে খানাখন্দে ভরে যাচ্ছে।
উপজেলার উপজেলার শাকুয়াই ও বিলডোরা সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, কংস নদী থেকে ড্রেজিং করে এবং বিভিন্ন খাল থেকে উত্তোলিত বালু ট্রাকে করে চালকেরা ওই সড়ক দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন সম্পূর্ণ খোলা অবস্থায়। বালু ঢাকার জন্য ব্যবহার করা হয়নি ত্রিপল। ফলে চলন্ত গাড়ি থেকে বালু উড়ে বাতাসে মিশে যাচ্ছে। ফলে সড়কে থাকা যাত্রী ও পথচারীরা পড়ছেন বিপত্তিতে। চোখে-মুখে ঢুকে যাচ্ছে বালু।
ওই সড়কে পথচারী কাজল ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘এই যে ট্রাক্টরগুলো দেখছেন, প্রতিদিন এভাবে যায়। সড়কের পাশে দাঁড়িয়েও থাকতে পারি না। চোখ-মুখ অন্ধকার হয়ে যায় বালুতে। কারে কি বলব ভাই।’
বিলডোরাগামী এক মোটরসাইকেল আরোহী বলেন, ‘ভাই চোখ-মুখ ধুলায় ভরে যায়, কিন্তু কিছু করার থাকে না। এক দিকে বাতাস আর বেপরোয়া গতির গাড়িতে দুর্ভোগের শেষ নেই। প্রশাসনের পদক্ষেপ কামনা করছি।’
অটোচালক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘এ সড়কে গাড়ি চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। কিছুদিন ধরে সড়কে বালুবাহী গাড়ির বেপরোয়া গতি আর বালু উড়ে চোখে-মুখে পড়ছে। এতে যাত্রী ও আমাদের অনেক সমস্যা হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘এখন বিদ্যালয় খুলেছে। এই শুষ্ক মৌসুমে বালুবাহী যানবাহনগুলোয় বালু বহন করার সময় ঢাকনা না দিলে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগে বাড়বে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন ফকির বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে এভাবে বালু বহন করা হলে মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকে না। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘খোলা অবস্থায় বালু পরিবহন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। উপজেলা সদরে ইতিমধ্যে কয়েকজনকে বালু ঢেকে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে শহরের বাইরের বিষয়ে জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নদী থেকে উত্তোলিত বালু নেওয়া হচ্ছে ডাম্প ট্রাকে। সেই বালু উড়ে বাতাসের সঙ্গে মিশে সড়কজুড়ে ধুলোর মেঘ তৈরি করছে। কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে খোলা অবস্থায় চলছে বালুবাহী ট্রাক, ডাম্প ট্রাক ও ট্রাক্টর। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কে চলাচল করা যাত্রী ও পথচারীদের। শুষ্ক মৌসুমে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সাধারণ মানুষের এমন দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে হালুয়াঘাটের বিভিন্ন সড়কে। এ ছাড়া বেপরোয়া গতির এসব যানবাহনের কারণে ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। সড়ক ভরে উঠছে খানাখন্দে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বালু ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে কংস নদ থেকে বালু উত্তোলন করে হালুয়াঘাটসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি উপজেলায় সরবরাহ করছেন। এসব বালু বহন করার সময় ওপরে দেওয়া হচ্ছে না কোনো আবরণ। এসব যানবাহন উপজেলার বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কে পরিবহন করা হয়। সড়কগুলো হালকা যান চলাচলের জন্য নির্মিত হলেও এ ধরনের যানবাহন চলাচল করায় ভেঙে খানাখন্দে ভরে যাচ্ছে।
উপজেলার উপজেলার শাকুয়াই ও বিলডোরা সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, কংস নদী থেকে ড্রেজিং করে এবং বিভিন্ন খাল থেকে উত্তোলিত বালু ট্রাকে করে চালকেরা ওই সড়ক দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন সম্পূর্ণ খোলা অবস্থায়। বালু ঢাকার জন্য ব্যবহার করা হয়নি ত্রিপল। ফলে চলন্ত গাড়ি থেকে বালু উড়ে বাতাসে মিশে যাচ্ছে। ফলে সড়কে থাকা যাত্রী ও পথচারীরা পড়ছেন বিপত্তিতে। চোখে-মুখে ঢুকে যাচ্ছে বালু।
ওই সড়কে পথচারী কাজল ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘এই যে ট্রাক্টরগুলো দেখছেন, প্রতিদিন এভাবে যায়। সড়কের পাশে দাঁড়িয়েও থাকতে পারি না। চোখ-মুখ অন্ধকার হয়ে যায় বালুতে। কারে কি বলব ভাই।’
বিলডোরাগামী এক মোটরসাইকেল আরোহী বলেন, ‘ভাই চোখ-মুখ ধুলায় ভরে যায়, কিন্তু কিছু করার থাকে না। এক দিকে বাতাস আর বেপরোয়া গতির গাড়িতে দুর্ভোগের শেষ নেই। প্রশাসনের পদক্ষেপ কামনা করছি।’
অটোচালক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘এ সড়কে গাড়ি চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। কিছুদিন ধরে সড়কে বালুবাহী গাড়ির বেপরোয়া গতি আর বালু উড়ে চোখে-মুখে পড়ছে। এতে যাত্রী ও আমাদের অনেক সমস্যা হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘এখন বিদ্যালয় খুলেছে। এই শুষ্ক মৌসুমে বালুবাহী যানবাহনগুলোয় বালু বহন করার সময় ঢাকনা না দিলে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগে বাড়বে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন ফকির বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে এভাবে বালু বহন করা হলে মানুষের দুর্ভোগের শেষ থাকে না। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘খোলা অবস্থায় বালু পরিবহন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। উপজেলা সদরে ইতিমধ্যে কয়েকজনকে বালু ঢেকে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে শহরের বাইরের বিষয়ে জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে