রাজশাহী প্রতিনিধি
সোহেল রানার ছোট মামা পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে রাজশাহী আসবেন। তাই অনলাইনেই ট্রেনের চারটি টিকিট কেটেছিলেন ভাগনে সোহেল। তিনি এই টিকিট প্রিন্ট করাতে দুবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তবু টিকিটগুলো ফেরত দেননি। কিন্তু গন্তব্যে রওনার দিন গতকাল মঙ্গলবার জানা গেছে, টিকিটগুলো রিফান্ড হয়ে গেছে।
এটা রেলের কেউ না করলে অন্য কেউ করতে পারবে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সোহেল।
সোহেলের মামা নাদিম জানিয়েছেন, ট্রেনে তিনি আরও কয়েকজনের টিকিট নিয়ে এ ধরনের সমস্যা দেখেছেন। তাঁরা কেউ টিকিট ফেরত দেননি। কিন্তু ফেরত হয়ে গেছে।
সোহেল রানার বাড়ি রাজশাহীতে। তিনি বলেন, তাঁর মামার পরিবারের জন্য তিনি গতকালের ঢাকা-রাজশাহী বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ‘গ’ বগির ৩৯, ৪১, ৪৩ ও ৫১ নম্বর আসনের টিকিট কেটেছিলেন। ২ হাজার ৯০০ টাকায় ৪ ফেব্রুয়ারি সকালে তিনি এসি কোচের এসব টিকিট কাটেন। ৫ ফেব্রুয়ারি সোহেল তাঁর এক কর্মচারীকে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের কাউন্টারে টিকিট প্রিন্ট করতে পাঠান। কিন্তু তখন টিকিট প্রিন্ট হচ্ছিল না। তাই পরদিন ডাকা হয়। পরদিন আবার গেলেও টিকিট প্রিন্ট হয়নি। এরপর গতকাল দুপুরে তাঁর মামা মো. নাদিম বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে রাজশাহী আসার জন্য কমলাপুর স্টেশন যান।
নাদিম কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁদের টিকিটগুলো রিফান্ড করে নেওয়া হয়েছে। তখন পরিচিত এক রেল কর্মকর্তা নাদিমের পরিবারকে ওই ট্রেনে রাজশাহী আসার সুযোগ করে দেন। নাদিম ট্রেনে উঠে দেখেন, ৩৯, ৪১, ৪৩ ও ৫১ নম্বর আসনে অন্য যাত্রীরা বসে আছেন। তাঁরা কাউন্টার থেকে স্বাভাবিকভাবেই টিকিট কেটেছেন।
সোহেল রানা বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট নিয়ে কালোবাজারি হয়। কিন্তু এ ধরনের সমস্যা আগে কখনো দেখিনি।’
ট্রেন থেকেই নাদিম জানান, শুধু তাঁদের টিকিটের ক্ষেত্রেই এমন ঘটনা নয়, আরও কয়েকজনের সঙ্গেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনে তিনি এ রকম আরও চারজনকে দেখেছেন।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (সিসিএম) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ ভূঞা বলেন, এ রকম ঘটনা তিনিও কখনো শোনেননি। তিনি এই প্রতিবেদকের কাছ থেকে আসন নম্বরগুলো নেন। জানান, টিকিট ছাড়া রিফান্ড করা যায় না। চলন্ত ট্রেনেই তিনি লোক পাঠিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।
পশ্চিম রেলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদারও বলেছেন, এ ধরনের ঘটনা তিনি আগে শোনেননি। তিনি বলেন, ‘আমি প্রকৌশল বিভাগের লোক। এ ধরনের ঘটনা নিয়ে আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তা-ও যাত্রীর টিকিট কীভাবে রিফান্ড হলো, সেটা আমি দেখার চেষ্টা করব।’
আরও পড়ুন:
সোহেল রানার ছোট মামা পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে রাজশাহী আসবেন। তাই অনলাইনেই ট্রেনের চারটি টিকিট কেটেছিলেন ভাগনে সোহেল। তিনি এই টিকিট প্রিন্ট করাতে দুবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তবু টিকিটগুলো ফেরত দেননি। কিন্তু গন্তব্যে রওনার দিন গতকাল মঙ্গলবার জানা গেছে, টিকিটগুলো রিফান্ড হয়ে গেছে।
এটা রেলের কেউ না করলে অন্য কেউ করতে পারবে না বলে অভিযোগ তুলেছেন সোহেল।
সোহেলের মামা নাদিম জানিয়েছেন, ট্রেনে তিনি আরও কয়েকজনের টিকিট নিয়ে এ ধরনের সমস্যা দেখেছেন। তাঁরা কেউ টিকিট ফেরত দেননি। কিন্তু ফেরত হয়ে গেছে।
সোহেল রানার বাড়ি রাজশাহীতে। তিনি বলেন, তাঁর মামার পরিবারের জন্য তিনি গতকালের ঢাকা-রাজশাহী বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ‘গ’ বগির ৩৯, ৪১, ৪৩ ও ৫১ নম্বর আসনের টিকিট কেটেছিলেন। ২ হাজার ৯০০ টাকায় ৪ ফেব্রুয়ারি সকালে তিনি এসি কোচের এসব টিকিট কাটেন। ৫ ফেব্রুয়ারি সোহেল তাঁর এক কর্মচারীকে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের কাউন্টারে টিকিট প্রিন্ট করতে পাঠান। কিন্তু তখন টিকিট প্রিন্ট হচ্ছিল না। তাই পরদিন ডাকা হয়। পরদিন আবার গেলেও টিকিট প্রিন্ট হয়নি। এরপর গতকাল দুপুরে তাঁর মামা মো. নাদিম বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে রাজশাহী আসার জন্য কমলাপুর স্টেশন যান।
নাদিম কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁদের টিকিটগুলো রিফান্ড করে নেওয়া হয়েছে। তখন পরিচিত এক রেল কর্মকর্তা নাদিমের পরিবারকে ওই ট্রেনে রাজশাহী আসার সুযোগ করে দেন। নাদিম ট্রেনে উঠে দেখেন, ৩৯, ৪১, ৪৩ ও ৫১ নম্বর আসনে অন্য যাত্রীরা বসে আছেন। তাঁরা কাউন্টার থেকে স্বাভাবিকভাবেই টিকিট কেটেছেন।
সোহেল রানা বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট নিয়ে কালোবাজারি হয়। কিন্তু এ ধরনের সমস্যা আগে কখনো দেখিনি।’
ট্রেন থেকেই নাদিম জানান, শুধু তাঁদের টিকিটের ক্ষেত্রেই এমন ঘটনা নয়, আরও কয়েকজনের সঙ্গেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনে তিনি এ রকম আরও চারজনকে দেখেছেন।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (সিসিএম) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ ভূঞা বলেন, এ রকম ঘটনা তিনিও কখনো শোনেননি। তিনি এই প্রতিবেদকের কাছ থেকে আসন নম্বরগুলো নেন। জানান, টিকিট ছাড়া রিফান্ড করা যায় না। চলন্ত ট্রেনেই তিনি লোক পাঠিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।
পশ্চিম রেলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদারও বলেছেন, এ ধরনের ঘটনা তিনি আগে শোনেননি। তিনি বলেন, ‘আমি প্রকৌশল বিভাগের লোক। এ ধরনের ঘটনা নিয়ে আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তা-ও যাত্রীর টিকিট কীভাবে রিফান্ড হলো, সেটা আমি দেখার চেষ্টা করব।’
আরও পড়ুন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে