পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ছয়টি নদী মৃতপ্রায়। এ গুলোতে পানি নেই বললেও চলে। নদীগুলো পানি শুকিয়ে মরা খালে পরিণত হওয়ার পথে।
পাটগ্রাম উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীগুলো হলো ধরলা, তিস্তা, সানিয়াজান, শিংগীমারী, চেনাকাটা, শংলী নদী। স্থানীয়দের মতে, একসময়ের খরস্রোতা এসব নদী খনন করে রক্ষা করা না হলে অচিরেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশের দিকে প্রবাহিত নদীগুলোতে ভারতের একের পর এক বাঁধ ও আন্তর্জাতিক নদীশাসন আইন অমান্য করে একতরফা নদীশাসন করায় দেশের এসব নদী হারিয়ে যেতে বসেছে। দীর্ঘদিন থেকে পানি প্রবাহ ঠিকমতো না থাকায় পলি ও বালু পড়ে অধিকাংশ নদী ভরাট হয়ে গেছে। ফলে বর্ষাকালে সামান্য বৃষ্টিতে ও ভারতের ছেড়ে দেওয়া পাহাড়ি ঢলের পানি উপচে পড়ে নদী এলাকা প্লাবিত হয়।
গত বছরের ২০ অক্টোবর বর্ষা মৌসুমে দহগ্রাম ইউনিয়নের ওপর দিয়ে প্রবাহিত সানিয়াজান ও তিস্তা নদীর পানি আকস্মিক বৃদ্ধি পেয়ে কয়েকশ একর ধান খেত, দিঘির মাছ, রাস্তা, সেতুর ব্যাপক ক্ষতি হয়।
স্থানীয়রা জানান, পদ্মা নদীর ওপর ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা নদীর ওপর গজলডোবা ব্যারাজ নির্মাণ করে পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় রংপুর-লালমনিরহাট অঞ্চলের বেশ কিছু নদীর মতো পাটগ্রাম উপজেলার ৬টি নদী মরা খালে পরিণত হওয়ার পথে। এই অবস্থা চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের অধিকাংশ নদী মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে বলে স্থানীয়দের আশঙ্কা।
গজলডোবা ব্যারাজের মাধ্যমে ভারত আন্তর্জাতিক নদী শাসন আইন অমান্য করে একচেটিয়াভাবে তিস্তার পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পাটগ্রাম উপজেলার তিস্তা, ধরলা, সানিয়াজান, শিংগীমারী, চেনাকাটা, শংলী নদীর নাব্যতা হারিয়ে মাইলের পর মাইল বালু চর পড়ে সরু খালে পরিণত হয়েছে। এসব নদীতে মানুষ এখন ইরি-বোরো, ভুট্টা, তামাক, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফসলের চাষাবাদ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অবৈধ দখলদারেরা নদীর তীরের এলাকা দখল করে নিচ্ছে।
ভারত যদি আন্তর্জাতিক নদী শাসন মেনে নদী শাসন ও পানি নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ করত তাহলে বাংলাদেশের দিকে প্রবাহিত নদীগুলোতে পানি প্রবাহ বাড়ত দাবি করে পানি উন্নয়ন বোর্ড লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ‘নদী হারিয়ে যাওয়ার বড় আরেকটি কারণ হলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমনিতেই পানি প্রবাহের উৎস কমে যাওয়া। ভারতেও পানি প্রবাহ কম। যা পানি প্রবাহ আছে তাঁরা (ভারতীয় কর্তৃপক্ষ) আন্তঃনদী সংযোগের মাধ্যমে অন্য জায়গায় নিয়ে তাঁদের চাষাবাদে ব্যবহার করছে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ছয়টি নদী মৃতপ্রায়। এ গুলোতে পানি নেই বললেও চলে। নদীগুলো পানি শুকিয়ে মরা খালে পরিণত হওয়ার পথে।
পাটগ্রাম উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীগুলো হলো ধরলা, তিস্তা, সানিয়াজান, শিংগীমারী, চেনাকাটা, শংলী নদী। স্থানীয়দের মতে, একসময়ের খরস্রোতা এসব নদী খনন করে রক্ষা করা না হলে অচিরেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশের দিকে প্রবাহিত নদীগুলোতে ভারতের একের পর এক বাঁধ ও আন্তর্জাতিক নদীশাসন আইন অমান্য করে একতরফা নদীশাসন করায় দেশের এসব নদী হারিয়ে যেতে বসেছে। দীর্ঘদিন থেকে পানি প্রবাহ ঠিকমতো না থাকায় পলি ও বালু পড়ে অধিকাংশ নদী ভরাট হয়ে গেছে। ফলে বর্ষাকালে সামান্য বৃষ্টিতে ও ভারতের ছেড়ে দেওয়া পাহাড়ি ঢলের পানি উপচে পড়ে নদী এলাকা প্লাবিত হয়।
গত বছরের ২০ অক্টোবর বর্ষা মৌসুমে দহগ্রাম ইউনিয়নের ওপর দিয়ে প্রবাহিত সানিয়াজান ও তিস্তা নদীর পানি আকস্মিক বৃদ্ধি পেয়ে কয়েকশ একর ধান খেত, দিঘির মাছ, রাস্তা, সেতুর ব্যাপক ক্ষতি হয়।
স্থানীয়রা জানান, পদ্মা নদীর ওপর ভারতের ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তা নদীর ওপর গজলডোবা ব্যারাজ নির্মাণ করে পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় রংপুর-লালমনিরহাট অঞ্চলের বেশ কিছু নদীর মতো পাটগ্রাম উপজেলার ৬টি নদী মরা খালে পরিণত হওয়ার পথে। এই অবস্থা চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের অধিকাংশ নদী মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে বলে স্থানীয়দের আশঙ্কা।
গজলডোবা ব্যারাজের মাধ্যমে ভারত আন্তর্জাতিক নদী শাসন আইন অমান্য করে একচেটিয়াভাবে তিস্তার পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পাটগ্রাম উপজেলার তিস্তা, ধরলা, সানিয়াজান, শিংগীমারী, চেনাকাটা, শংলী নদীর নাব্যতা হারিয়ে মাইলের পর মাইল বালু চর পড়ে সরু খালে পরিণত হয়েছে। এসব নদীতে মানুষ এখন ইরি-বোরো, ভুট্টা, তামাক, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফসলের চাষাবাদ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অবৈধ দখলদারেরা নদীর তীরের এলাকা দখল করে নিচ্ছে।
ভারত যদি আন্তর্জাতিক নদী শাসন মেনে নদী শাসন ও পানি নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ করত তাহলে বাংলাদেশের দিকে প্রবাহিত নদীগুলোতে পানি প্রবাহ বাড়ত দাবি করে পানি উন্নয়ন বোর্ড লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ‘নদী হারিয়ে যাওয়ার বড় আরেকটি কারণ হলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমনিতেই পানি প্রবাহের উৎস কমে যাওয়া। ভারতেও পানি প্রবাহ কম। যা পানি প্রবাহ আছে তাঁরা (ভারতীয় কর্তৃপক্ষ) আন্তঃনদী সংযোগের মাধ্যমে অন্য জায়গায় নিয়ে তাঁদের চাষাবাদে ব্যবহার করছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে