কাজল সরকার, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৮৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। তবে টিকা গ্রহণ না করায় প্রায় ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী ক্লাসে ফিরতে পারছে না।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় থেকে জানা যায়, জেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪০ জন শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। গত ১১ ডিসেম্বর এই টিকা দেওয়া কার্যক্রম শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। টিকা দেওয়ার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে শিক্ষা বিভাগ।
৯টি উপজেলায় এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৪ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে পেরেছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগ। এর সংখ্যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার ৮৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ। বাকি ২৩ হাজার ৪৬ জন এখনো টিকার জন্য অপেক্ষমাণ। যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১৪ শতাংশ।
১৬ জানুয়ারি থেকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হবে। তবে যারা টিকার প্রথম ডোজ নিতে পারেনি সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
তবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। জেলায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী প্রথম ডোজ নিয়েছে ১০ হাজার ২৯৪ জন। এর মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ হাজার ২৪৮ জন।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল্লাহ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে নিয়মিত টিকা দেওয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। তবে কিছু শিক্ষার্থী টিকা নেয়নি, এখন তাদের খুঁজে বের করে টিকা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া শনিবার থেকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু করা হবে।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যে সকল শিক্ষার্থীরা টিকার আওতায় আসেনি সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁদের বিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
হবিগঞ্জে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৮৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। তবে টিকা গ্রহণ না করায় প্রায় ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী ক্লাসে ফিরতে পারছে না।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় থেকে জানা যায়, জেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪০ জন শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। গত ১১ ডিসেম্বর এই টিকা দেওয়া কার্যক্রম শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। টিকা দেওয়ার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে শিক্ষা বিভাগ।
৯টি উপজেলায় এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৫১ হাজার ৩৫৪ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে পেরেছে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিভাগ। এর সংখ্যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার ৮৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ। বাকি ২৩ হাজার ৪৬ জন এখনো টিকার জন্য অপেক্ষমাণ। যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১৪ শতাংশ।
১৬ জানুয়ারি থেকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হবে। তবে যারা টিকার প্রথম ডোজ নিতে পারেনি সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
তবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। জেলায় এইচএসসি পরীক্ষার্থী প্রথম ডোজ নিয়েছে ১০ হাজার ২৯৪ জন। এর মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ হাজার ২৪৮ জন।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল্লাহ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে নিয়মিত টিকা দেওয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। তবে কিছু শিক্ষার্থী টিকা নেয়নি, এখন তাদের খুঁজে বের করে টিকা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া শনিবার থেকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু করা হবে।’
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যে সকল শিক্ষার্থীরা টিকার আওতায় আসেনি সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁদের বিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১২ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে