মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশে ফেলা হচ্ছে কুমারখালী পৌরসভার বর্জ্য। দুর্গন্ধে নাক চেপে রাস্তা পার হতে হচ্ছে পথচারীদের। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় সড়কের পাশেই ফেলা হচ্ছে। তবে সমস্যা সমাধানে মেগা পরিকল্পনা করা হচ্ছে। শিগগিরই তা বাস্তবায়ন করা হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে প্রায় এক কিলোমিটার পশ্চিমে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের দুপাশে ফেলা হচ্ছে পৌরসভাসহ আশপাশ এলাকার বর্জ্য। বর্জ্যের মধ্যে রয়েছে পলিথিন, প্লাস্টিক, খাবার, বাসাবাড়ির ময়লা আবর্জনা। দুর্গন্ধে পথচারীরা নাক–মুখ চেপে চলাচল করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পথচারীরা বলেন, কুমারখালী একটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা। একটি সাংস্কৃতিক জনপদ। সেখানে বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট স্থান না থাকা দুঃখজনক ঘটনা। অনেক আগেই পৌর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি নিয়ে ভাবার দরকার ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কলেজছাত্র বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। পথচারীরা অতিষ্ঠ ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে।’
আব্দুল বারী নামের এক ভ্যানচালক বলেন, ‘গন্ধে সড়ক দিয়ে হাঁটা যায় না। নাক মুখ চেপে চলাচল করতে হয়। অনেকে বমি করে ফেলে। অসুস্থ হয়ে যায়।’
কুমারখালী পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে ১৮৬৯ সালে গঠিত হয় কুমারখালী পৌরসভা। পৌরসভায় বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। এই জনসংখ্যার বর্জ্য রাখার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। ফলে পৌর কর্তৃপক্ষ বর্জ্যগুলো আঞ্চলিক মহাসড়কের দুপাশে ফেলে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এমজিএসপি নামের একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জমি কিনে বর্জ্য ফেলা হবে। এবং বর্জ্যগুলো ডাম্পিং করে জৈবসারে পরিণত করা হবে।
বর্জ্যের কারণে জনগণের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে কুমারখালী পৌরসভার প্যানেল মেয়র এস এম রফিক বলেন, ‘পৌরসভায় বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। এ কারণে সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে। এতে জনগণের দুর্ভোগ হচ্ছে। এর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
প্যানেল মেয়র আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে সমস্যা সমাধানে মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট জায়গা কেনা হবে বর্জ্য ফেলার জন্য। সেখানে বর্জ্যগুলো ডাম্পিং করে জৈবসারে রূপান্তরিত করা হবে। আশা করছি, আগামী বছরের জুন–জুলাই মাসেই প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। জনগণ ফল পাবেন।’
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশে ফেলা হচ্ছে কুমারখালী পৌরসভার বর্জ্য। দুর্গন্ধে নাক চেপে রাস্তা পার হতে হচ্ছে পথচারীদের। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় সড়কের পাশেই ফেলা হচ্ছে। তবে সমস্যা সমাধানে মেগা পরিকল্পনা করা হচ্ছে। শিগগিরই তা বাস্তবায়ন করা হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে প্রায় এক কিলোমিটার পশ্চিমে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের দুপাশে ফেলা হচ্ছে পৌরসভাসহ আশপাশ এলাকার বর্জ্য। বর্জ্যের মধ্যে রয়েছে পলিথিন, প্লাস্টিক, খাবার, বাসাবাড়ির ময়লা আবর্জনা। দুর্গন্ধে পথচারীরা নাক–মুখ চেপে চলাচল করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পথচারীরা বলেন, কুমারখালী একটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা। একটি সাংস্কৃতিক জনপদ। সেখানে বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট স্থান না থাকা দুঃখজনক ঘটনা। অনেক আগেই পৌর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি নিয়ে ভাবার দরকার ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কলেজছাত্র বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে যত্রতত্র বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। পথচারীরা অতিষ্ঠ ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে।’
আব্দুল বারী নামের এক ভ্যানচালক বলেন, ‘গন্ধে সড়ক দিয়ে হাঁটা যায় না। নাক মুখ চেপে চলাচল করতে হয়। অনেকে বমি করে ফেলে। অসুস্থ হয়ে যায়।’
কুমারখালী পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে ১৮৬৯ সালে গঠিত হয় কুমারখালী পৌরসভা। পৌরসভায় বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। এই জনসংখ্যার বর্জ্য রাখার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। ফলে পৌর কর্তৃপক্ষ বর্জ্যগুলো আঞ্চলিক মহাসড়কের দুপাশে ফেলে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এমজিএসপি নামের একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জমি কিনে বর্জ্য ফেলা হবে। এবং বর্জ্যগুলো ডাম্পিং করে জৈবসারে পরিণত করা হবে।
বর্জ্যের কারণে জনগণের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে কুমারখালী পৌরসভার প্যানেল মেয়র এস এম রফিক বলেন, ‘পৌরসভায় বর্জ্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। এ কারণে সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে। এতে জনগণের দুর্ভোগ হচ্ছে। এর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
প্যানেল মেয়র আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে সমস্যা সমাধানে মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট জায়গা কেনা হবে বর্জ্য ফেলার জন্য। সেখানে বর্জ্যগুলো ডাম্পিং করে জৈবসারে রূপান্তরিত করা হবে। আশা করছি, আগামী বছরের জুন–জুলাই মাসেই প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। জনগণ ফল পাবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে