রানা আব্বাস ও লাইছ ত্বোহা
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ড সিরিজে প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি পেয়েছেন বলেই নয়; ইনিংসটাই ছিল এমন, যেভাবে খেলতে চেয়েছেন সেভাবেই পেরেছেন...।
নাজমুল হোসেন শান্ত: প্রথম সেঞ্চুরি অনেক স্পেশাল। হ্যাঁ, পুরো ম্যাচে যেভাবে ব্যাটিং করতে চেয়েছি, সেভাবেই করেছি। ব্যাটিং ভালো হচ্ছে। আরও ভালো করার সুযোগ আছে। আশা করি, সামনে সুযোগ হলে আরও ভালোভাবে দলের জন্য প্রতি ম্যাচে অবদান রাখতে পারব।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরু থেকে এমন ছন্দে থাকতে পারলে গত সাত বছরে নিশ্চয়ই আপনার পরিসংখ্যান আরও উজ্জ্বল হতো। এটা নিয়ে কি আফসোস হয়?
শান্ত: ২০১৭ সালে আমার আন্তর্জাতিক অভিষেক। প্রথম ৩ বছরে মাত্র ৩ টেস্ট খেলেছি। ওয়ানডেও তখন অনেক খেলেছি, সেটা নয়। গত এক-দেড় বছরে টানা খেলছি। শুরুর কয়েক বছরে ১, ২, ৩টা ম্যাচ খেলেছি। বাদ পড়েছি। আবার এসেছি। এটা নিয়ে কোনো আফসোস নেই। হ্যাঁ, ওই জায়গায় পারফর্ম করতে পারলে অবশ্যই ভালো হতো। আরও কিছু বেশি রান করতাম। ঠিক আছে, এখন যেভাবে হচ্ছে, আরও উন্নতি করতে পারলে, যেভাবে খেলতে চাই, সেই লক্ষ্যটা পূরণ হবে। যেটা চলে গেছে, সেটা নিয়ে খুব একটা ভাবছি না।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারের একেবারে শুরু আর এখন যে অবস্থায় আছেন, একটা পার্থক্য স্পষ্ট। মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভালো অবস্থানে থাকা নাকি টেকনিকে বিশেষ উন্নতি—কোথায় নিজেকে বেশি পরিবর্তন করেছেন?
শান্ত: আমার মনে হয় দুটোই। টেকনিক্যাল বিষয় তো আছেই। সঙ্গে সঙ্গে মানসিক ব্যাপারও আছে। আমার মনে হয় ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ঠিকঠাক কঠোর পরিশ্রম করি আমি। চেষ্টা করি যে আমার টেকনিক বা অনুশীলনের প্যাটার্নে কীভাবে আরও উন্নতি করা যায়, টেকনিকে আরও ভালো করা যায়, আরও ভালো চিন্তাভাবনা কীভাবে করা যায়—এসব নিয়ে কাজ করি সব সময়। আল্লাহর রহমতে এখন ভালো হচ্ছে। সামনে আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: বলছিলেন, পেছনে তাকাতে চান না। যদি জানতে চাই, আগামী ৪-৫ বছরে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
শান্ত: বর্তমানে থাকার চেষ্টা করছি। ভবিষ্যৎ নিয়ে কখনো চিন্তা করিনি। সামনে যেটা আছে, সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিচ্ছি।
প্রশ্ন: সামনে বলতে এ বছরটা বিশ্বকাপের বছর। ভারতে অনেকটা চেনা কন্ডিশনে এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে নিয়ে কি বড় আশা করা যায়?
শান্ত: অবশ্যই, আমরা দল হিসেবে খুব ভালো অবস্থায় আছি। সিনিয়র ও তরুণদের মিশেল খুবই ভালো। গত কয়েকটি সিরিজে আমরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলছি। যদি এটা ধরে রাখতে পারি, দল হিসেবে খেলতে পারি, বিশ্বকাপেও ভালো করা সম্ভব। এখনো সময় আছে। তার আগে বেশ কিছু ম্যাচ আছে। এই ম্যাচগুলো ভালোভাবে শেষ করে যদি বিশ্বকাপে যেতে পারি, আমাদের দল আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারবে।
প্রশ্ন: সাদা বলে তিন নম্বর পজিশনে নিয়মিত ব্যাটিং করছেন। ওয়ানডেতে মাঝে এই পজিশনে সবচেয়ে সফল হয়েছেন সাকিব আল হাসান। হাথুরুসিংহে আসার পর আপনি এখানে খেলে ধারাবাহিক সফল হচ্ছেন। তিন নম্বর পজিশনটা আপনার কাছে তাহলে চাপ নয়, বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠেছে?
শান্ত: প্রতিটি ম্যাচই আসলে চ্যালেঞ্জিং। চাপ থাকবেই। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা পজিশন। প্রতিটি পজিশনই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্য ওটাই থাকে, কীভাবে দলের হয়ে ভালো করা যায়। পরিস্থিতি অনুযায়ী যেভাবে খেলার দরকার, সেভাবেই চেষ্টা করি। নতুন কোনো কিছুই না বা কোন পজিশনে খেলছি—ব্যাপারটা হলো, নিজের কাজটা করার চেষ্টা করি, সে পজিশনই যেটাই হোক।
প্রশ্ন: ওপেনাররা যখন দ্রুত ফিরে যান, তখন নিশ্চয়ই তিনে একটু চাপ অনুভব করেন?
শান্ত: না, তখনো চাপ মনে হয় না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের টপ অর্ডার আগের চেয়ে অনেক পোক্ত হয়েছে। এখানে লিটন দাস আর আপনার দারুণ ছন্দে থাকার একটা প্রভাব তো বলাই যায়?
শান্ত: টপ অর্ডার ব্যাটারদের চ্যালেঞ্জ বেশি থাকে। এখানে ভালো শুরু দিতে পারলে পরের ব্যাটারদের কাজ কিছুটা সহজ হয়। এটা ধরে রাখতে পারলে দলের জন্যই ভালো। বাড়তি কোনো চাপ নিয়ে কেউই ব্যাটিং করছি না। সামনে এটাই লক্ষ্য থাকবে কীভাবে দলকে ভালো শুরু এনে দিতে পারি।
প্রশ্ন: গত কয়েকটি সিরিজে চন্ডিকা হাথুরুসিংহ যে প্রোগ্রামিংটা করেছেন, তার ফলে এখন যে ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ, আপনারা কোন প্রক্রিয়ায় সেটা ঠিকঠাক প্রয়োগ করছেন?
শান্ত: তিনি এই পরিকল্পনা করেছেন আসার পরই, চেয়েছেন আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলি। খেলোয়াড়েরা সবাই এটাতে একমত ছিলাম। আসলে আক্রমণাত্মক বলতে এমন নয় যে প্রতি বলে চার-ছয় মারতে ব্যাটিং করি। পরিস্থিতি যে রকম বা উইকেটে যত রান ডিমান্ড করে, সে অনুযায়ী ব্যাটিং করি। এখানে হয়তো অনেকেই মনে করতে পারেন, আক্রমণাত্মক মানে প্রতি বলে চার-ছয় মারার চিন্তাভাবনা থাকে আমাদের, ব্যাপারটা এ রকম নয়। আমরা প্রতি ম্যাচে ৪০০-৫০০ রান করতে চাই, এ রকমও না। বিষয়টা হলো পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদের যে রকম ব্যাটিং-বোলিং করা দরকার, সে রকমই চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: একটা সময় বাংলাদেশ স্নায়ুক্ষয়ী ম্যাচ শেষ মুহূর্তে হেরে যেত। সর্বশেষ আয়ারল্যান্ড সিরিজ দেখে মনে হলো, এখন বাংলাদেশ এ ম্যাচগুলো জিততে শিখছে। এটা নিয়ে কোচ ও টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে আপনাদের কী বার্তা ছিল?
শান্ত: আমরা কখনো আউটকাম (ফল) নিয়ে চিন্তা করিনি। লক্ষ্য যা-ই হোক বা আমরা যত রানই করি, ওটা কীভাবে করতে হবে, একটা সঠিক পরিকল্পনা করেই আমরা এখন ব্যাটিং করি। বোলিংয়েও থাকে সঠিক পরিকল্পনা। পরিস্থিতি যে রকমই থাকুক, সবার মধ্যে বিশ্বাস থাকে—এখান থেকে ম্যাচ জিততে পারব। ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করেছি। এভাবে বেশ কয়েকটা ম্যাচ জিতেছি। আশা করছি সামনে এভাবে আরও ম্যাচ জেতা সম্ভব।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারে একটা স্বপ্নের কথা বলুন, যেটা মনে লালন করছেন অনেক দিন ধরে।
শান্ত: বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতবে, এটাই আমার স্বপ্ন। এবং ওই বিশ্বকাপের দলে একজন সদস্য হতে চাই। আর চাই, তাতে আমার অবদান যেন বেশি থাকে।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ড সিরিজে প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি পেয়েছেন বলেই নয়; ইনিংসটাই ছিল এমন, যেভাবে খেলতে চেয়েছেন সেভাবেই পেরেছেন...।
নাজমুল হোসেন শান্ত: প্রথম সেঞ্চুরি অনেক স্পেশাল। হ্যাঁ, পুরো ম্যাচে যেভাবে ব্যাটিং করতে চেয়েছি, সেভাবেই করেছি। ব্যাটিং ভালো হচ্ছে। আরও ভালো করার সুযোগ আছে। আশা করি, সামনে সুযোগ হলে আরও ভালোভাবে দলের জন্য প্রতি ম্যাচে অবদান রাখতে পারব।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরু থেকে এমন ছন্দে থাকতে পারলে গত সাত বছরে নিশ্চয়ই আপনার পরিসংখ্যান আরও উজ্জ্বল হতো। এটা নিয়ে কি আফসোস হয়?
শান্ত: ২০১৭ সালে আমার আন্তর্জাতিক অভিষেক। প্রথম ৩ বছরে মাত্র ৩ টেস্ট খেলেছি। ওয়ানডেও তখন অনেক খেলেছি, সেটা নয়। গত এক-দেড় বছরে টানা খেলছি। শুরুর কয়েক বছরে ১, ২, ৩টা ম্যাচ খেলেছি। বাদ পড়েছি। আবার এসেছি। এটা নিয়ে কোনো আফসোস নেই। হ্যাঁ, ওই জায়গায় পারফর্ম করতে পারলে অবশ্যই ভালো হতো। আরও কিছু বেশি রান করতাম। ঠিক আছে, এখন যেভাবে হচ্ছে, আরও উন্নতি করতে পারলে, যেভাবে খেলতে চাই, সেই লক্ষ্যটা পূরণ হবে। যেটা চলে গেছে, সেটা নিয়ে খুব একটা ভাবছি না।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারের একেবারে শুরু আর এখন যে অবস্থায় আছেন, একটা পার্থক্য স্পষ্ট। মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভালো অবস্থানে থাকা নাকি টেকনিকে বিশেষ উন্নতি—কোথায় নিজেকে বেশি পরিবর্তন করেছেন?
শান্ত: আমার মনে হয় দুটোই। টেকনিক্যাল বিষয় তো আছেই। সঙ্গে সঙ্গে মানসিক ব্যাপারও আছে। আমার মনে হয় ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ঠিকঠাক কঠোর পরিশ্রম করি আমি। চেষ্টা করি যে আমার টেকনিক বা অনুশীলনের প্যাটার্নে কীভাবে আরও উন্নতি করা যায়, টেকনিকে আরও ভালো করা যায়, আরও ভালো চিন্তাভাবনা কীভাবে করা যায়—এসব নিয়ে কাজ করি সব সময়। আল্লাহর রহমতে এখন ভালো হচ্ছে। সামনে আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: বলছিলেন, পেছনে তাকাতে চান না। যদি জানতে চাই, আগামী ৪-৫ বছরে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
শান্ত: বর্তমানে থাকার চেষ্টা করছি। ভবিষ্যৎ নিয়ে কখনো চিন্তা করিনি। সামনে যেটা আছে, সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিচ্ছি।
প্রশ্ন: সামনে বলতে এ বছরটা বিশ্বকাপের বছর। ভারতে অনেকটা চেনা কন্ডিশনে এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে নিয়ে কি বড় আশা করা যায়?
শান্ত: অবশ্যই, আমরা দল হিসেবে খুব ভালো অবস্থায় আছি। সিনিয়র ও তরুণদের মিশেল খুবই ভালো। গত কয়েকটি সিরিজে আমরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলছি। যদি এটা ধরে রাখতে পারি, দল হিসেবে খেলতে পারি, বিশ্বকাপেও ভালো করা সম্ভব। এখনো সময় আছে। তার আগে বেশ কিছু ম্যাচ আছে। এই ম্যাচগুলো ভালোভাবে শেষ করে যদি বিশ্বকাপে যেতে পারি, আমাদের দল আরও ভালো অবস্থানে থাকতে পারবে।
প্রশ্ন: সাদা বলে তিন নম্বর পজিশনে নিয়মিত ব্যাটিং করছেন। ওয়ানডেতে মাঝে এই পজিশনে সবচেয়ে সফল হয়েছেন সাকিব আল হাসান। হাথুরুসিংহে আসার পর আপনি এখানে খেলে ধারাবাহিক সফল হচ্ছেন। তিন নম্বর পজিশনটা আপনার কাছে তাহলে চাপ নয়, বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠেছে?
শান্ত: প্রতিটি ম্যাচই আসলে চ্যালেঞ্জিং। চাপ থাকবেই। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা পজিশন। প্রতিটি পজিশনই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্য ওটাই থাকে, কীভাবে দলের হয়ে ভালো করা যায়। পরিস্থিতি অনুযায়ী যেভাবে খেলার দরকার, সেভাবেই চেষ্টা করি। নতুন কোনো কিছুই না বা কোন পজিশনে খেলছি—ব্যাপারটা হলো, নিজের কাজটা করার চেষ্টা করি, সে পজিশনই যেটাই হোক।
প্রশ্ন: ওপেনাররা যখন দ্রুত ফিরে যান, তখন নিশ্চয়ই তিনে একটু চাপ অনুভব করেন?
শান্ত: না, তখনো চাপ মনে হয় না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের টপ অর্ডার আগের চেয়ে অনেক পোক্ত হয়েছে। এখানে লিটন দাস আর আপনার দারুণ ছন্দে থাকার একটা প্রভাব তো বলাই যায়?
শান্ত: টপ অর্ডার ব্যাটারদের চ্যালেঞ্জ বেশি থাকে। এখানে ভালো শুরু দিতে পারলে পরের ব্যাটারদের কাজ কিছুটা সহজ হয়। এটা ধরে রাখতে পারলে দলের জন্যই ভালো। বাড়তি কোনো চাপ নিয়ে কেউই ব্যাটিং করছি না। সামনে এটাই লক্ষ্য থাকবে কীভাবে দলকে ভালো শুরু এনে দিতে পারি।
প্রশ্ন: গত কয়েকটি সিরিজে চন্ডিকা হাথুরুসিংহ যে প্রোগ্রামিংটা করেছেন, তার ফলে এখন যে ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ, আপনারা কোন প্রক্রিয়ায় সেটা ঠিকঠাক প্রয়োগ করছেন?
শান্ত: তিনি এই পরিকল্পনা করেছেন আসার পরই, চেয়েছেন আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলি। খেলোয়াড়েরা সবাই এটাতে একমত ছিলাম। আসলে আক্রমণাত্মক বলতে এমন নয় যে প্রতি বলে চার-ছয় মারতে ব্যাটিং করি। পরিস্থিতি যে রকম বা উইকেটে যত রান ডিমান্ড করে, সে অনুযায়ী ব্যাটিং করি। এখানে হয়তো অনেকেই মনে করতে পারেন, আক্রমণাত্মক মানে প্রতি বলে চার-ছয় মারার চিন্তাভাবনা থাকে আমাদের, ব্যাপারটা এ রকম নয়। আমরা প্রতি ম্যাচে ৪০০-৫০০ রান করতে চাই, এ রকমও না। বিষয়টা হলো পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদের যে রকম ব্যাটিং-বোলিং করা দরকার, সে রকমই চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: একটা সময় বাংলাদেশ স্নায়ুক্ষয়ী ম্যাচ শেষ মুহূর্তে হেরে যেত। সর্বশেষ আয়ারল্যান্ড সিরিজ দেখে মনে হলো, এখন বাংলাদেশ এ ম্যাচগুলো জিততে শিখছে। এটা নিয়ে কোচ ও টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে আপনাদের কী বার্তা ছিল?
শান্ত: আমরা কখনো আউটকাম (ফল) নিয়ে চিন্তা করিনি। লক্ষ্য যা-ই হোক বা আমরা যত রানই করি, ওটা কীভাবে করতে হবে, একটা সঠিক পরিকল্পনা করেই আমরা এখন ব্যাটিং করি। বোলিংয়েও থাকে সঠিক পরিকল্পনা। পরিস্থিতি যে রকমই থাকুক, সবার মধ্যে বিশ্বাস থাকে—এখান থেকে ম্যাচ জিততে পারব। ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করেছি। এভাবে বেশ কয়েকটা ম্যাচ জিতেছি। আশা করছি সামনে এভাবে আরও ম্যাচ জেতা সম্ভব।
প্রশ্ন: ক্যারিয়ারে একটা স্বপ্নের কথা বলুন, যেটা মনে লালন করছেন অনেক দিন ধরে।
শান্ত: বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতবে, এটাই আমার স্বপ্ন। এবং ওই বিশ্বকাপের দলে একজন সদস্য হতে চাই। আর চাই, তাতে আমার অবদান যেন বেশি থাকে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে