দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
নির্মাণকাজ শেষ করার ১০ দিনের মাথায় ধসে পড়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফসল রক্ষা বাঁধ। সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নে খাসিয়ামারা নদীর তীরবর্তী এ বাঁধটি ধসে যায়। তবে গতকাল শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত করা হয়েছে।
পাউবো সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে খাসিয়ামারা নদীর ডানতীরে ৩০৩ মিটার ফসলরক্ষা বাঁধের মেরামত শুরু করে পাউবো। বাঁধটি ২৮ নম্বর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) অন্তর্ভুক্ত। এর ব্যয় ধরা হয় ১৯ দশমিক ৪৯ লাখ টাকা। গত ২০ মার্চ বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়।
গত বৃহস্পতিবার বাঁধে গিয়ে দেখা যায়, রাবার ড্যামের পশ্চিম পাশ থেকে হয়ে বাঁধটির কাজ শেষ হয়েছে টিলাগাঁও গ্রাম পর্যন্ত। টিলাগাঁওয়ের অংশে প্রায় ১৮ মিটার ফসলরক্ষা বাঁধ খাসিয়ামারা নদীতে ধসে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও কৃষকেরা জানান, খাসিয়ামারা নদীর ডানতীরের ২৮ নম্বর পিআইসির কাজ হচ্ছে সুরমা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের টিলাগাঁও গ্রামে। অথচ এই পিআইসি সভাপতি, সদস্যসচিব ও সদস্যদের সবাই বহিরাগত। স্থানীয় একজন কৃষককেও রাখা হয়নি। যাঁদের রাখা হয়েছে, তাঁরা অন্য ওয়ার্ডের শান্তিপুর, গিরিশনগর, আজবপুর, খৈয়াজুরি গ্রামের বাসিন্দা।
এই ফসলরক্ষা বাঁধের আওতায় ২৮ নম্বর পিআইসির কারোরই জমি নেই। ফলে দায়সারাভাবে মাটি ফেলে বাঁধের কাজ করা হয়েছে।
২৮ নম্বর পিআইসির সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন ফরাজী বলেন, ‘স্থানীয় কৃষকদের নিয়েই বাঁধের কাজ করা হয়েছে। বাঁধের কাজ শেষে ঘাস লাগানো হয়েছে। বাঁধটি নদীর পার্শ্ববর্তী হওয়ায় স্রোতে ও বৃষ্টির পানিতে সামান্য অংশ দেবে গেছে। দেবে যাওয়া অংশের মেরামত করা হচ্ছে।’
সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জামাল উদ্দিন বলেন, দায়সারা কাজের কারণে এখন পুরো বাঁধ ধসের মুখে। বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সুরমা ইউনিয়ন কমিটির আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রত্যেকটি পিআইসির বাঁধের বেহাল অবস্থা। দায়সারাভাবে যে কাজ করেছে, তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। এবার কৃষকের ফসলহানি ঘটলে দুর্নীতিবাজ পাউবো, প্রশাসন ও তাদের স্থানীয় সিন্ডিকেট কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বাপাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী আবু সায়েম শাফিউল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘যাঁদের পিআইসিতে রাখা হয়েছে, সবার জমি আছে হাওরে। গণশুনানির মাধ্যমেই তাঁদের পিআইসিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাঁধের সামান্য অংশ দেবে যাওয়ার খবর পেয়ে ওই অংশ মেরামতের নির্দেশ দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ জানান, শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত করা হয়েছে।
নির্মাণকাজ শেষ করার ১০ দিনের মাথায় ধসে পড়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফসল রক্ষা বাঁধ। সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নে খাসিয়ামারা নদীর তীরবর্তী এ বাঁধটি ধসে যায়। তবে গতকাল শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত করা হয়েছে।
পাউবো সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে খাসিয়ামারা নদীর ডানতীরে ৩০৩ মিটার ফসলরক্ষা বাঁধের মেরামত শুরু করে পাউবো। বাঁধটি ২৮ নম্বর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) অন্তর্ভুক্ত। এর ব্যয় ধরা হয় ১৯ দশমিক ৪৯ লাখ টাকা। গত ২০ মার্চ বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়।
গত বৃহস্পতিবার বাঁধে গিয়ে দেখা যায়, রাবার ড্যামের পশ্চিম পাশ থেকে হয়ে বাঁধটির কাজ শেষ হয়েছে টিলাগাঁও গ্রাম পর্যন্ত। টিলাগাঁওয়ের অংশে প্রায় ১৮ মিটার ফসলরক্ষা বাঁধ খাসিয়ামারা নদীতে ধসে পড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও কৃষকেরা জানান, খাসিয়ামারা নদীর ডানতীরের ২৮ নম্বর পিআইসির কাজ হচ্ছে সুরমা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের টিলাগাঁও গ্রামে। অথচ এই পিআইসি সভাপতি, সদস্যসচিব ও সদস্যদের সবাই বহিরাগত। স্থানীয় একজন কৃষককেও রাখা হয়নি। যাঁদের রাখা হয়েছে, তাঁরা অন্য ওয়ার্ডের শান্তিপুর, গিরিশনগর, আজবপুর, খৈয়াজুরি গ্রামের বাসিন্দা।
এই ফসলরক্ষা বাঁধের আওতায় ২৮ নম্বর পিআইসির কারোরই জমি নেই। ফলে দায়সারাভাবে মাটি ফেলে বাঁধের কাজ করা হয়েছে।
২৮ নম্বর পিআইসির সভাপতি মো. মোশারফ হোসেন ফরাজী বলেন, ‘স্থানীয় কৃষকদের নিয়েই বাঁধের কাজ করা হয়েছে। বাঁধের কাজ শেষে ঘাস লাগানো হয়েছে। বাঁধটি নদীর পার্শ্ববর্তী হওয়ায় স্রোতে ও বৃষ্টির পানিতে সামান্য অংশ দেবে গেছে। দেবে যাওয়া অংশের মেরামত করা হচ্ছে।’
সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জামাল উদ্দিন বলেন, দায়সারা কাজের কারণে এখন পুরো বাঁধ ধসের মুখে। বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সুরমা ইউনিয়ন কমিটির আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রত্যেকটি পিআইসির বাঁধের বেহাল অবস্থা। দায়সারাভাবে যে কাজ করেছে, তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। এবার কৃষকের ফসলহানি ঘটলে দুর্নীতিবাজ পাউবো, প্রশাসন ও তাদের স্থানীয় সিন্ডিকেট কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বাপাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী আবু সায়েম শাফিউল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘যাঁদের পিআইসিতে রাখা হয়েছে, সবার জমি আছে হাওরে। গণশুনানির মাধ্যমেই তাঁদের পিআইসিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাঁধের সামান্য অংশ দেবে যাওয়ার খবর পেয়ে ওই অংশ মেরামতের নির্দেশ দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ জানান, শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত করা হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে