সিলেট প্রতিনিধি
কংক্রিট-সিমেন্টের তৈরি একটি সেতু। অপরিকল্পিতভাবে নদীর মধ্যখানে নির্মাণের ফলে একপাশে হেলে পড়েছে সেতুটি। সেতুর দুই প্রান্তকে সংযুক্ত করতে তৈরি করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এই বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হন জনসাধারণ। এক সেতু পার হতে গিয়ে দুই পাশের দুটি বাঁশের সাঁকো পার হতে হচ্ছে তাঁদের। এই অপরিকল্পিত সেতুর কারণে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন সিলেটের ওসমানীনগর ও হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ১০ গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ওসমানীনগর উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা ধরেই ইসলামপুর ও নবীগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর গ্রামের মধ্যবর্তী স্থান দিয়েই প্রবাহিত কালনী নদী। দুই উপজেলার সীমানা অনেকটাই কালনী নদী ভাগ করে দিয়েছে।
তবে, সেতুটি দুই উপজেলার জনসাধারণের যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যম হিসেবে নির্মিত হলেও সেটি এখন স্থানীয়দের গলার কাঁটা। ফলে দুই উপজেলার শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও রোগীসহ ১৫ হাজারের বেশি মানুষ দুর্ভোগের মধ্য দিয়েই চলাচল করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিএনপি সরকারের আমলে দুই উপজেলার সংযোগ সড়কের কালনী নদীর ওপর অপরিকল্পিতভাবে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। প্রয়োজনের তুলনায় ছোট সেতুটি নির্মাণ ও দুই পাশে মাটি ভরাট করা হয়নি। যার ফলে নদীর মধ্যখানে নির্মিত সেতুটি পানির প্রভাবে এক পাশে হেলে পড়ে।
দীর্ঘদিন অকেজো অবস্থায় থাকার পর বিকল্প রাস্তা না থাকায় বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করে জরাজীর্ণ ওই সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন দুই উপজেলার বাসিন্দারা।
জানা যায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে দক্ষিণ কালনিচর গ্রামের হাকীম মাওলানা আনছার আহমদ সিদ্দেকী ও শাহাজান আলী এলাকাবাসীর পক্ষে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবরে লিখিত আবেদন করেন। আবেদনে ওসমানীনগর উপজেলার দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর সেতু পর্যন্ত দুই কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণের দাবি জানান। কিন্তু এই আবেদনে কোনো কাজ হচ্ছে না। পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের চাহিদাপত্র অনুযায়ী রাস্তা পাকাকরণ ও কালনী নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণে গ্রামবাসীর পক্ষে হাকিম মাওলানা আনছার আহমদ সিদ্দিকী আবেদন করলেও কাগজ চালাচালিতে তা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আসার পর ফাইলবন্দী হয়ে আছে।
গ্রামবাসী জানান, দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী হওয়ায় অবহেলিত এই এলাকার উন্নয়নে দায়সারা ভাব প্রকাশ করে যাচ্ছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী এস এম আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর এলাকার দুই কিলোমিটার রাস্তা পাকা করাসহ কালনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রক্রিয়াধীন।
কংক্রিট-সিমেন্টের তৈরি একটি সেতু। অপরিকল্পিতভাবে নদীর মধ্যখানে নির্মাণের ফলে একপাশে হেলে পড়েছে সেতুটি। সেতুর দুই প্রান্তকে সংযুক্ত করতে তৈরি করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এই বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারাপার হন জনসাধারণ। এক সেতু পার হতে গিয়ে দুই পাশের দুটি বাঁশের সাঁকো পার হতে হচ্ছে তাঁদের। এই অপরিকল্পিত সেতুর কারণে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন সিলেটের ওসমানীনগর ও হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ১০ গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ওসমানীনগর উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা ধরেই ইসলামপুর ও নবীগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর গ্রামের মধ্যবর্তী স্থান দিয়েই প্রবাহিত কালনী নদী। দুই উপজেলার সীমানা অনেকটাই কালনী নদী ভাগ করে দিয়েছে।
তবে, সেতুটি দুই উপজেলার জনসাধারণের যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যম হিসেবে নির্মিত হলেও সেটি এখন স্থানীয়দের গলার কাঁটা। ফলে দুই উপজেলার শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও রোগীসহ ১৫ হাজারের বেশি মানুষ দুর্ভোগের মধ্য দিয়েই চলাচল করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিএনপি সরকারের আমলে দুই উপজেলার সংযোগ সড়কের কালনী নদীর ওপর অপরিকল্পিতভাবে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। প্রয়োজনের তুলনায় ছোট সেতুটি নির্মাণ ও দুই পাশে মাটি ভরাট করা হয়নি। যার ফলে নদীর মধ্যখানে নির্মিত সেতুটি পানির প্রভাবে এক পাশে হেলে পড়ে।
দীর্ঘদিন অকেজো অবস্থায় থাকার পর বিকল্প রাস্তা না থাকায় বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করে জরাজীর্ণ ওই সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন দুই উপজেলার বাসিন্দারা।
জানা যায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে দক্ষিণ কালনিচর গ্রামের হাকীম মাওলানা আনছার আহমদ সিদ্দেকী ও শাহাজান আলী এলাকাবাসীর পক্ষে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবরে লিখিত আবেদন করেন। আবেদনে ওসমানীনগর উপজেলার দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর সেতু পর্যন্ত দুই কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণের দাবি জানান। কিন্তু এই আবেদনে কোনো কাজ হচ্ছে না। পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের চাহিদাপত্র অনুযায়ী রাস্তা পাকাকরণ ও কালনী নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণে গ্রামবাসীর পক্ষে হাকিম মাওলানা আনছার আহমদ সিদ্দিকী আবেদন করলেও কাগজ চালাচালিতে তা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আসার পর ফাইলবন্দী হয়ে আছে।
গ্রামবাসী জানান, দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী হওয়ায় অবহেলিত এই এলাকার উন্নয়নে দায়সারা ভাব প্রকাশ করে যাচ্ছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী এস এম আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, দক্ষিণ কালনিচর-ইসলামপুর এলাকার দুই কিলোমিটার রাস্তা পাকা করাসহ কালনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রক্রিয়াধীন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে