রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে এখনো রাখা হচ্ছে করোনা রোগী। করোনার উপসর্গ নিয়ে কেউ ভুগলেও এ ওয়ার্ডে রাখা হয়। আর তাই ১৪ শয্যার একটি ওয়ার্ডকে করা হয়েছে বার্ন ওয়ার্ড। সে ওয়ার্ডে এখন ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ রোগী। নতুন কোনো রোগী এলে তাঁকে নিয়ে বেকায়দায় পড়ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বাধ্য হয়ে একই ওয়ার্ডে নারী-পুরুষ-শিশু-সবাইকেই রাখতে হচ্ছে। ছোট্ট ওয়ার্ডটিতে পোড়া শরীর নিয়ে কাতরাচ্ছেন তাঁরা। শয্যায় জায়গা না হওয়ার কারণে রোগীদের রাখা হচ্ছে মেঝে এবং বারান্দাতেও। শীতের সময় রোগী আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছেন ওয়ার্ডের চিকিৎসকেরা। তাঁদের পর্যবেক্ষণ, শীত এলেই বাড়ে পোড়া রোগীর সংখ্যা।
সরেজমিন দেখা গেছে, গতকাল শনিবার ১৪ শয্যার বিপরীতে বার্ন ইউনিটে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কয়েকটি জেলার রোগী ছিলেন ৩২ জন। রোগীর স্বজনেরা জানান, এসব রোগীদের প্রতিদিনই ড্রেসিং করতে হয়। এ জন্য আলাদা কোনো জায়গা নেই। শয্যাতেই পর্দা টাঙিয়ে করতে হয় ড্রেসিংয়ের কাজ। চিকিৎসকদের জন্য নেই বসার জায়গা, নেই শৌচাগারও। মেঝেতেও রোগী থাকার কারণে হাঁটাচলায় সমস্যা হয় বলেও জানান রোগীর স্বজনেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আগে এখানে মেডিসিন ওয়ার্ড ২, ৩ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে পোড়া রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হতো। ২০১৪ সালে চালু করা হয় বার্ন ইউনিট। তখন ২৪ শয্যা ছিল। রোগীর চাপ থাকায় এটিকে ৪৭ শয্যায় উন্নীত করা হয়। পরে এগুলো করোনা রোগীদের জন্য ছেড়ে দিতে হয়। এখন জোড়াতালি দিয়ে চলছে পোড়া রোগীদের চিকিৎসা।
সংকটের কথা স্বীকার করে হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ডা. আফরোজা নাজনীন বলেন, ‘বার্ন ইউনিটের মূল সমস্যা হচ্ছে আমাদের কোনো ওয়ার্ড নেই। আমাদের এখানে নারী-পুরুষ সব ঢালাওভাবে এক সঙ্গে ১৪টি শয্যায় থাকছে। এতে একজনের ইনফেকশন অন্যজনে ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তিনি বলেন, শীতকালে হাসপাতালে পোড়া রোগী বাড়ে। আবার শীতে মেঝেতে থাকাও কষ্ট।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘করোনার কারণে এখন আমাদের সবকিছুই ম্যানেজ করে চলতে হচ্ছে। বার্ন ইউনিটের জন্য একটি প্রকল্প একনেকে পাস হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে। সেখানে ৬ তলা ভবন হবে। সেটি হলে আমরা পোড়া রোগীদের সব সুযোগ-সুবিধা দিতে পারব। তখন সমস্যা থাকবে না।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে এখনো রাখা হচ্ছে করোনা রোগী। করোনার উপসর্গ নিয়ে কেউ ভুগলেও এ ওয়ার্ডে রাখা হয়। আর তাই ১৪ শয্যার একটি ওয়ার্ডকে করা হয়েছে বার্ন ওয়ার্ড। সে ওয়ার্ডে এখন ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ রোগী। নতুন কোনো রোগী এলে তাঁকে নিয়ে বেকায়দায় পড়ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বাধ্য হয়ে একই ওয়ার্ডে নারী-পুরুষ-শিশু-সবাইকেই রাখতে হচ্ছে। ছোট্ট ওয়ার্ডটিতে পোড়া শরীর নিয়ে কাতরাচ্ছেন তাঁরা। শয্যায় জায়গা না হওয়ার কারণে রোগীদের রাখা হচ্ছে মেঝে এবং বারান্দাতেও। শীতের সময় রোগী আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছেন ওয়ার্ডের চিকিৎসকেরা। তাঁদের পর্যবেক্ষণ, শীত এলেই বাড়ে পোড়া রোগীর সংখ্যা।
সরেজমিন দেখা গেছে, গতকাল শনিবার ১৪ শয্যার বিপরীতে বার্ন ইউনিটে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কয়েকটি জেলার রোগী ছিলেন ৩২ জন। রোগীর স্বজনেরা জানান, এসব রোগীদের প্রতিদিনই ড্রেসিং করতে হয়। এ জন্য আলাদা কোনো জায়গা নেই। শয্যাতেই পর্দা টাঙিয়ে করতে হয় ড্রেসিংয়ের কাজ। চিকিৎসকদের জন্য নেই বসার জায়গা, নেই শৌচাগারও। মেঝেতেও রোগী থাকার কারণে হাঁটাচলায় সমস্যা হয় বলেও জানান রোগীর স্বজনেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আগে এখানে মেডিসিন ওয়ার্ড ২, ৩ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে পোড়া রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হতো। ২০১৪ সালে চালু করা হয় বার্ন ইউনিট। তখন ২৪ শয্যা ছিল। রোগীর চাপ থাকায় এটিকে ৪৭ শয্যায় উন্নীত করা হয়। পরে এগুলো করোনা রোগীদের জন্য ছেড়ে দিতে হয়। এখন জোড়াতালি দিয়ে চলছে পোড়া রোগীদের চিকিৎসা।
সংকটের কথা স্বীকার করে হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ডা. আফরোজা নাজনীন বলেন, ‘বার্ন ইউনিটের মূল সমস্যা হচ্ছে আমাদের কোনো ওয়ার্ড নেই। আমাদের এখানে নারী-পুরুষ সব ঢালাওভাবে এক সঙ্গে ১৪টি শয্যায় থাকছে। এতে একজনের ইনফেকশন অন্যজনে ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তিনি বলেন, শীতকালে হাসপাতালে পোড়া রোগী বাড়ে। আবার শীতে মেঝেতে থাকাও কষ্ট।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘করোনার কারণে এখন আমাদের সবকিছুই ম্যানেজ করে চলতে হচ্ছে। বার্ন ইউনিটের জন্য একটি প্রকল্প একনেকে পাস হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে। সেখানে ৬ তলা ভবন হবে। সেটি হলে আমরা পোড়া রোগীদের সব সুযোগ-সুবিধা দিতে পারব। তখন সমস্যা থাকবে না।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে