বিপ্লব রায়, শাল্লা (সুনামগঞ্জ)
শাল্লা উপজেলার মেধা ও প্রতাপপুর এলাকায় কুশিয়ারা গত পাঁচ বছরে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে বাজারের দোকানপাট ও অর্ধশত বসতভিটা। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁই হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে দুই শতাধিক পরিবার। এসব পরিবারের লোকজন বর্তমানে খাসজমিতে বসবাস করছেন।
এদিকে আবাদি জমিও নদীতে চলে যাওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন কৃষকেরা। প্রায় ২০০ একর কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। কুশিয়ারার ভাঙন রোধে নদীতে বাঁধ দেওয়ার দাবি কৃষকদের।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নদীর পূর্বদিক ভরাট হয়ে চর পড়েছে। আর পশ্চিম দিকে ভাঙন ধরে অর্ধেক বাজার বিলীন হয়ে গেছে। এমনকি মেধা মাজার ও প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ১০০ একর জায়গার পুকুর ভাঙনের কবলে।
কয়েক বছর ধরে কুশিয়ারার অব্যাহত ভাঙনে শতাধিক ঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে এসব পরিবারের লোকজন অন্যত্র বসবাস করছেন। মেধা বাজারসহ আশপাশের গ্রামগুলোকে রক্ষা করতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন বলে জানান তাঁরা।
এদিকে ভাঙনরোধ প্রকল্পের আওতায় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হয়েছে বলে জানান সাংসদ ড. জয়া সেনগুপ্তা।
উপজেলার বাহাড়া ইউনিয়নের মেধা বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই বছর ধরে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে এ বাজারের দোকানপাট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। রোজগারের একমাত্র সম্বল হারিয়ে অনেক ব্যবসায়ী মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ হলেও সমস্যা সমাধানে কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
বর্তমানে উপজেলার মেধা বাজার, মুছাপুর, প্রতাপপুর ও ফয়েজুল্লাহপুর রয়েছে ভাঙনের হুমকিতে। নদীপাড়ের ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অনেক স্থাপনা ভাঙনের কবলে রয়েছে।
মেধা বাজারের ব্যবসায়ী মাহফুজ মিয়া জানান, কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে অর্ধশত বসতবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ২০০ পরিবারের লোকজন মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে অন্য এলাকায় বসবাস করছেন। বাজারের বেশ কয়েকটি স্থাপনাও ঝুঁকিতে রয়েছে।
মির্জাকান্দা গ্রামের কাজল মিয়া বলেন, কুশিয়ারা নদীর পূর্বদিকে চর পড়া জায়গাটুকু খনন করা হলে মেধা বাজারকে রক্ষা করা সম্ভব হবে। এ জন্য প্রশাসনের সাহায্য প্রয়োজন।
শাল্লা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, কুশিয়ারা নদীর ভাঙন ঠেকাতে কয়েক জায়গায় জিও ব্যাগ দেওয়া হয়েছে। মেধা বাজারে গত বছর ব্লক দেওয়া হয়েছিল। এরপরও ভাঙন ঠেকানো যাচ্ছে না। তবে বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
শাল্লা উপজেলার মেধা ও প্রতাপপুর এলাকায় কুশিয়ারা গত পাঁচ বছরে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে বাজারের দোকানপাট ও অর্ধশত বসতভিটা। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁই হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে দুই শতাধিক পরিবার। এসব পরিবারের লোকজন বর্তমানে খাসজমিতে বসবাস করছেন।
এদিকে আবাদি জমিও নদীতে চলে যাওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন কৃষকেরা। প্রায় ২০০ একর কৃষিজমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। কুশিয়ারার ভাঙন রোধে নদীতে বাঁধ দেওয়ার দাবি কৃষকদের।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নদীর পূর্বদিক ভরাট হয়ে চর পড়েছে। আর পশ্চিম দিকে ভাঙন ধরে অর্ধেক বাজার বিলীন হয়ে গেছে। এমনকি মেধা মাজার ও প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ১০০ একর জায়গার পুকুর ভাঙনের কবলে।
কয়েক বছর ধরে কুশিয়ারার অব্যাহত ভাঙনে শতাধিক ঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে এসব পরিবারের লোকজন অন্যত্র বসবাস করছেন। মেধা বাজারসহ আশপাশের গ্রামগুলোকে রক্ষা করতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন বলে জানান তাঁরা।
এদিকে ভাঙনরোধ প্রকল্পের আওতায় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হয়েছে বলে জানান সাংসদ ড. জয়া সেনগুপ্তা।
উপজেলার বাহাড়া ইউনিয়নের মেধা বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই বছর ধরে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে এ বাজারের দোকানপাট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। রোজগারের একমাত্র সম্বল হারিয়ে অনেক ব্যবসায়ী মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ হলেও সমস্যা সমাধানে কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
বর্তমানে উপজেলার মেধা বাজার, মুছাপুর, প্রতাপপুর ও ফয়েজুল্লাহপুর রয়েছে ভাঙনের হুমকিতে। নদীপাড়ের ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অনেক স্থাপনা ভাঙনের কবলে রয়েছে।
মেধা বাজারের ব্যবসায়ী মাহফুজ মিয়া জানান, কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে অর্ধশত বসতবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ২০০ পরিবারের লোকজন মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে অন্য এলাকায় বসবাস করছেন। বাজারের বেশ কয়েকটি স্থাপনাও ঝুঁকিতে রয়েছে।
মির্জাকান্দা গ্রামের কাজল মিয়া বলেন, কুশিয়ারা নদীর পূর্বদিকে চর পড়া জায়গাটুকু খনন করা হলে মেধা বাজারকে রক্ষা করা সম্ভব হবে। এ জন্য প্রশাসনের সাহায্য প্রয়োজন।
শাল্লা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, কুশিয়ারা নদীর ভাঙন ঠেকাতে কয়েক জায়গায় জিও ব্যাগ দেওয়া হয়েছে। মেধা বাজারে গত বছর ব্লক দেওয়া হয়েছিল। এরপরও ভাঙন ঠেকানো যাচ্ছে না। তবে বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে