সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলাকে ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর শতভাগ বিদ্যুতায়িত এলাকা ঘোষণা করায় স্বস্তির হাসি ফুটেছিল সোনাইছড়ি ইউনিয়নের মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরার (৩৭) মুখে। ত্রিপুরাপাড়াকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করতে ঘোষণার মাসখানেক পর সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কার্যালয়ে ধরনা দেন তিনি। কিন্তু জায়গার মালিকানার কাগজপত্র না থাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত হন তাঁরা। ফলে ঘোষণার সাড়ে চার বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো অন্ধকারে রাত কাটছে তাঁদের।
শুধু কাঞ্চন ত্রিপুরা ও তাঁর পাড়ার বাসিন্দারা নয়, শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারে রয়েছে সীতাকুণ্ডের একটি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের এক হাজার পরিবার। সরকারি ঘোষণার পরও তা বাস্তবায়িত না হওয়ায় বিদ্যুৎবিহীন পরিবারগুলোর দিন কাটছে নানামুখী সমস্যায়। বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ জানায়, বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার অন্যতম শর্ত হলো ভূমির মালিকানা। কিন্তু ত্রিপুরাপাড়ায় বসবাস করা লোকজনের নিজস্ব কোনো ভূমি নেই। তারা দুর্গম পাহাড়ের ভেতরে অন্যজনের জায়গায় বার্ষিক খাজনা দিয়ে বসবাস করছেন। যার ফলে বসবাস করা সেই জায়গার মালিকানা নেই তাঁদের নামে।
এ বিষয়ে একাধিক বাসিন্দা জানান, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারে দিনযাপন করছেন। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ নানামুখী সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সীতাকুণ্ড উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা করায় কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। ঘোষণার পর বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে ধরনা দিয়েছেন তাঁরা। অথচ ঘোষণার সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পাননি সীতাকুণ্ডের ছোটদারোগাহাট, সীতাকুণ্ড পৌরসদর, বাঁশবাড়িয়া, সুলতানা মন্দির, ছোটকুমিরা, মধ্য সোনাইছড়ি, দক্ষিণ সোনাইছড়ি, মদনহাট এলাকায় আটটি ত্রিপুড়া পাড়ার ৮০০ ও মুরাদপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মুরাদপুর গ্রামের প্রায় ২০০ পরিবার।
সরেজমিন দেখা গেছে, মধ্য সোনাইছড়ির গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ থাকা সমতল ভূমি থেকে প্রায় ২০০ মিটার দূরে ত্রিপুরাপাড়ার অবস্থান। সমতল ভূমি থেকে কিছুটা উঁচু বেশ কয়েকটি পাড়ার টিলায় প্রায় ৬৫ পরিবারের সাড়ে তিন শতাধিক মানুষের বসবাস। এ পাড়ায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। পাড়ার ৮-১০টি পরিবার ব্যক্তিগতভাবে সৌরবিদ্যুৎ নিলেও সন্ধ্যা নামলে অবশিষ্ট ৫৫ পরিবারের আলোর ভরসা কুপি বাতি। একই দৃশ্য পৌরসদরের ত্রিপুরাপাড়ায়। সমতলের কাছাকাছিতে এ পাড়ার অবস্থান হলেও সেখানে পৌঁছায়নি বিদ্যুৎ। একই অবস্থা মুরাদপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মুরাদপুর এলাকায়।
মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার সুজন জানান, তাঁদের পাড়াসহ উপজেলার আটটি ত্রিপুরাপাড়া পাহাড়ের ধারে অবস্থিত। শতভাগ বিদ্যুতের আওতাধীন হয়েও তারা বিদ্যুৎ না পাওয়ায় রাতের আঁধারে পাহাড়ি এলাকায় চলাফেরা করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সরকারিভাবে পর্যটন এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতে প্রতিদিন আগমন ঘটে হাজারো পর্যটকের। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এ এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। সূর্য অস্ত যেতে না যেতে পুরো সৈকত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
পশ্চিম গুলিয়াখালী এলাকার বাসিন্দা রফিক, এরশাদসহ কয়েকজন জানান, আলোর সংকট নিরসনে সন্ধ্যার আঁধার নামতেই তাঁদের কেরোসিন বাতি জ্বালাতে হয়। বিদ্যুৎ না থাকায় লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটে শিক্ষার্থীদের।
ফৌজদারহাট বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী কায়সার মাসুম জানান, স্থানীয় সাংসদ দিদারুল আলমের ডিও লেটারসহ মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার আবেদনটি চলমান প্রকল্পে পাঠানো হয়েছে। মাসখানেকের মধ্যে ওই পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া যাবে বলে আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর আওতাধীন বিদ্যুৎবিহীন আরও যে দুটি ত্রিপুরাপাড়া রয়েছে, সেসব পাড়ার বাসিন্দারা এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে তাঁদের কাছে কোনো আবেদন করেননি। তারা যদি বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে আবেদন করেন, তাহলে কর্মকর্তা দিয়ে পাড়াগুলো সার্ভে করবেন।
বাড়বকুণ্ড বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) নাফিজ ইমতিয়াজ জানান, সরকারি নিয়মে বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে হলে জমির মালিকানা কাগজপত্র থাকতে হয়। কিন্তু তাঁদের আওতাধীন পাঁচটি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দারা অন্যের পাহাড়ে বসবাস করায় তাঁদের কাছে মালিকানার কোনো কাগজপত্র নেই। ফলে ভূমির মালিকানা জটিলতায় তাঁদের বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। পাশাপাশি পশ্চিম গুলিয়াখালী এলাকার বাসিন্দারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গার ওপর বসবাস করায় তাঁদের কাছেও নেই ভূমির মালিকানা কাগজপত্র। ফলে কাগজপত্রের জটিলতার কারণে বিদ্যুৎ সংযোগবঞ্চিত পরিবারগুলোকে নতুনভাবে বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে বিদ্যুতের এই জটিলতা নিরসনে তাঁরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলাকে ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর শতভাগ বিদ্যুতায়িত এলাকা ঘোষণা করায় স্বস্তির হাসি ফুটেছিল সোনাইছড়ি ইউনিয়নের মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরার (৩৭) মুখে। ত্রিপুরাপাড়াকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করতে ঘোষণার মাসখানেক পর সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ কার্যালয়ে ধরনা দেন তিনি। কিন্তু জায়গার মালিকানার কাগজপত্র না থাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত হন তাঁরা। ফলে ঘোষণার সাড়ে চার বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো অন্ধকারে রাত কাটছে তাঁদের।
শুধু কাঞ্চন ত্রিপুরা ও তাঁর পাড়ার বাসিন্দারা নয়, শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারে রয়েছে সীতাকুণ্ডের একটি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের এক হাজার পরিবার। সরকারি ঘোষণার পরও তা বাস্তবায়িত না হওয়ায় বিদ্যুৎবিহীন পরিবারগুলোর দিন কাটছে নানামুখী সমস্যায়। বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ জানায়, বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার অন্যতম শর্ত হলো ভূমির মালিকানা। কিন্তু ত্রিপুরাপাড়ায় বসবাস করা লোকজনের নিজস্ব কোনো ভূমি নেই। তারা দুর্গম পাহাড়ের ভেতরে অন্যজনের জায়গায় বার্ষিক খাজনা দিয়ে বসবাস করছেন। যার ফলে বসবাস করা সেই জায়গার মালিকানা নেই তাঁদের নামে।
এ বিষয়ে একাধিক বাসিন্দা জানান, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারে দিনযাপন করছেন। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ নানামুখী সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সীতাকুণ্ড উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা করায় কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। ঘোষণার পর বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে ধরনা দিয়েছেন তাঁরা। অথচ ঘোষণার সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পাননি সীতাকুণ্ডের ছোটদারোগাহাট, সীতাকুণ্ড পৌরসদর, বাঁশবাড়িয়া, সুলতানা মন্দির, ছোটকুমিরা, মধ্য সোনাইছড়ি, দক্ষিণ সোনাইছড়ি, মদনহাট এলাকায় আটটি ত্রিপুড়া পাড়ার ৮০০ ও মুরাদপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মুরাদপুর গ্রামের প্রায় ২০০ পরিবার।
সরেজমিন দেখা গেছে, মধ্য সোনাইছড়ির গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ থাকা সমতল ভূমি থেকে প্রায় ২০০ মিটার দূরে ত্রিপুরাপাড়ার অবস্থান। সমতল ভূমি থেকে কিছুটা উঁচু বেশ কয়েকটি পাড়ার টিলায় প্রায় ৬৫ পরিবারের সাড়ে তিন শতাধিক মানুষের বসবাস। এ পাড়ায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। পাড়ার ৮-১০টি পরিবার ব্যক্তিগতভাবে সৌরবিদ্যুৎ নিলেও সন্ধ্যা নামলে অবশিষ্ট ৫৫ পরিবারের আলোর ভরসা কুপি বাতি। একই দৃশ্য পৌরসদরের ত্রিপুরাপাড়ায়। সমতলের কাছাকাছিতে এ পাড়ার অবস্থান হলেও সেখানে পৌঁছায়নি বিদ্যুৎ। একই অবস্থা মুরাদপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মুরাদপুর এলাকায়।
মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার সুজন জানান, তাঁদের পাড়াসহ উপজেলার আটটি ত্রিপুরাপাড়া পাহাড়ের ধারে অবস্থিত। শতভাগ বিদ্যুতের আওতাধীন হয়েও তারা বিদ্যুৎ না পাওয়ায় রাতের আঁধারে পাহাড়ি এলাকায় চলাফেরা করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সরকারিভাবে পর্যটন এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতে প্রতিদিন আগমন ঘটে হাজারো পর্যটকের। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এ এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। সূর্য অস্ত যেতে না যেতে পুরো সৈকত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
পশ্চিম গুলিয়াখালী এলাকার বাসিন্দা রফিক, এরশাদসহ কয়েকজন জানান, আলোর সংকট নিরসনে সন্ধ্যার আঁধার নামতেই তাঁদের কেরোসিন বাতি জ্বালাতে হয়। বিদ্যুৎ না থাকায় লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটে শিক্ষার্থীদের।
ফৌজদারহাট বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী কায়সার মাসুম জানান, স্থানীয় সাংসদ দিদারুল আলমের ডিও লেটারসহ মধ্য সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার আবেদনটি চলমান প্রকল্পে পাঠানো হয়েছে। মাসখানেকের মধ্যে ওই পাড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া যাবে বলে আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর আওতাধীন বিদ্যুৎবিহীন আরও যে দুটি ত্রিপুরাপাড়া রয়েছে, সেসব পাড়ার বাসিন্দারা এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে তাঁদের কাছে কোনো আবেদন করেননি। তারা যদি বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে আবেদন করেন, তাহলে কর্মকর্তা দিয়ে পাড়াগুলো সার্ভে করবেন।
বাড়বকুণ্ড বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) নাফিজ ইমতিয়াজ জানান, সরকারি নিয়মে বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে হলে জমির মালিকানা কাগজপত্র থাকতে হয়। কিন্তু তাঁদের আওতাধীন পাঁচটি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দারা অন্যের পাহাড়ে বসবাস করায় তাঁদের কাছে মালিকানার কোনো কাগজপত্র নেই। ফলে ভূমির মালিকানা জটিলতায় তাঁদের বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। পাশাপাশি পশ্চিম গুলিয়াখালী এলাকার বাসিন্দারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গার ওপর বসবাস করায় তাঁদের কাছেও নেই ভূমির মালিকানা কাগজপত্র। ফলে কাগজপত্রের জটিলতার কারণে বিদ্যুৎ সংযোগবঞ্চিত পরিবারগুলোকে নতুনভাবে বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে বিদ্যুতের এই জটিলতা নিরসনে তাঁরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
৮ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে