কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ জেলার সদর, নিকলী ও কুলিয়ারচর উপজেলার ২৩টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ২৮ নভেম্বর। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের পদে থাকা নেতারাই চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দলের পদে থাকা নেতারা বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা। বিদ্রোহী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির ভাই, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতির ভাইসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকেরা।
অন্যদিকে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে, কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দল মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহমেদ বাচ্চুকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সদর উপজেলার চৌদ্দশত ইউপিতে নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ বাচ্চু। দানাপাটুলী ইউপিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম মাসুদ, বৌলাই ইউপিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান রহমানও নৌকার টিকিট না পেয়ে নির্বাচন করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে।
দলীয় পদ পাওয়া নেতা হয়েও কেন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহমেদ বাচ্চু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিন রাজনীতি করেও দলীয় মনোনয়ন পাইনি। দল থেকে যাঁকে নৌকা মার্কা দেওয়া হয়েছে, তিনি নৌকা ডোবাবে। তাই আমি প্রার্থী হয়েছি।’
একই প্রশ্নের উত্তরে সদর উপজেলার দানাপাটুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘ইউনিয়নের জনগণ আমাকে নির্বাচন করার জন্য ধরেছে। তাই নির্বাচন করছি। দল থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে কোনো চিঠি দেয়নি কেউ।’
সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বিদ্রোহীদের নিয়ে মাঠপর্যায়ের দলীয় নেতা কর্মীদের মধ্যেও রয়েছে ভিন্নমত। বেশির ভাগ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন করছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বলছেন, তিনটি উপজেলার প্রায় প্রতিটি ইউপিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে স্বতন্ত্রের মোড়কে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের বিদ্রোহীরা। এতে কোণঠাসা হয়ে পড়ছেন নৌকার প্রার্থীরা। অনেক নেতা কর্মী বলছেন, নৌকার পরাজয়েরও দলীয় বিদ্রোহীদের কারণে আশঙ্কা রয়েছে।
সদর উপজেলার বৌলাই ইউপির নৌকা মার্কার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আওলাদ হোসেন বলেন, ‘আমার ইউপিতে দলের বিভিন্ন পদধারী নেতারাই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এতে আমি খুব বে-কায়দায় আছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু বলেন, ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিশোরগঞ্জ জেলার সদর, নিকলী ও কুলিয়ারচর উপজেলার ২৩টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ২৮ নভেম্বর। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের পদে থাকা নেতারাই চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দলের পদে থাকা নেতারা বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা। বিদ্রোহী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির ভাই, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতির ভাইসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকেরা।
অন্যদিকে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে, কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দল মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহমেদ বাচ্চুকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সদর উপজেলার চৌদ্দশত ইউপিতে নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ বাচ্চু। দানাপাটুলী ইউপিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম মাসুদ, বৌলাই ইউপিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান রহমানও নৌকার টিকিট না পেয়ে নির্বাচন করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে।
দলীয় পদ পাওয়া নেতা হয়েও কেন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক আহমেদ বাচ্চু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিন রাজনীতি করেও দলীয় মনোনয়ন পাইনি। দল থেকে যাঁকে নৌকা মার্কা দেওয়া হয়েছে, তিনি নৌকা ডোবাবে। তাই আমি প্রার্থী হয়েছি।’
একই প্রশ্নের উত্তরে সদর উপজেলার দানাপাটুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘ইউনিয়নের জনগণ আমাকে নির্বাচন করার জন্য ধরেছে। তাই নির্বাচন করছি। দল থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে কোনো চিঠি দেয়নি কেউ।’
সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বিদ্রোহীদের নিয়ে মাঠপর্যায়ের দলীয় নেতা কর্মীদের মধ্যেও রয়েছে ভিন্নমত। বেশির ভাগ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন করছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বলছেন, তিনটি উপজেলার প্রায় প্রতিটি ইউপিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে স্বতন্ত্রের মোড়কে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের বিদ্রোহীরা। এতে কোণঠাসা হয়ে পড়ছেন নৌকার প্রার্থীরা। অনেক নেতা কর্মী বলছেন, নৌকার পরাজয়েরও দলীয় বিদ্রোহীদের কারণে আশঙ্কা রয়েছে।
সদর উপজেলার বৌলাই ইউপির নৌকা মার্কার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আওলাদ হোসেন বলেন, ‘আমার ইউপিতে দলের বিভিন্ন পদধারী নেতারাই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এতে আমি খুব বে-কায়দায় আছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু বলেন, ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে