ফেনী প্রতিনিধি
সন্তানসহ মর্জিনা আক্তার হত্যা মামলার তদন্ত শেষ হয়নি পাঁচ বছরেও। চারবার এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বদল হলেও তদন্তে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ময়নাতদন্ত ও ভিসেরা রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। তবু এত দিনেও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেননি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় শহরের পশ্চিম উকিল পাড়া পানির ট্যাংক সংলগ্ন মোশারফ হোসেনের পুরোনো বাড়ির আবদুর রউফ ভূঞা নিবাসের নিচতলার বাসা থেকে মা মর্জিনা আক্তার মুক্তাসহ তাঁর আট বছর বয়সী দুই শিশু সন্তানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মা ও দুই শিশু হত্যার (ট্রিপল মার্ডার) ঘটনায় প্রায় ৫ বছরেও হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করা যায়নি।
২০১৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিহত মুক্তার ভাই আনোয়ার হোসেন মাসুম বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে ফেনী মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি প্রথমে তদন্ত করেন ফেনী মডেল থানার তৎকালীন ওসি রাশেদ খান চৌধুরী। তিনি এক বছরে কোনো ক্লু না পাওয়ায় ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়।
হত্যাকাণ্ডে তৃতীয় পক্ষ জড়িত বলে সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে এবং ভিসেরা রিপোর্টেও সে আলামত পাওয়া যায়। সন্দেহভাজন খুনি বিদেশে চলে যায়। মোবাইলের কল লিস্ট ধরে সন্দেহভাজন হত্যাকারী চিহ্নিত করতে চেষ্টা করে তদন্তকারী কর্মকর্তা।
সিআইডির এসআই তারেক মাহমুদের পর এসআই বিমল মামলাটি তদন্ত করে তিনি কিছুটা অগ্রসর হন। এসআই বিমল ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে বদলি হয়ে গেলে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় সিআইডির পরিদর্শক মো. শাহজাহান আলীকে। শাহজাহান আলী ১০ মাস তদন্ত করেও কোনো কিনারা করতে পারেননি। পরিদর্শক শাহজাহান অন্যত্র বদলি হওয়ার পর মামলাটির তদন্ত দেওয়া হয় সিআইডির এসআই শহীদ উল্যাহকে। এসআই শহীদ উল্যাহ জানান, হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করছেন। মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। ডিসেম্বরের মধ্যে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।
এদিকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তৎকালীন আরএমও অসীম কুমার সাহা ময়নাতদন্ত রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অপরদিকে ভিসেরা রিপোর্টেও বিষপানের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। চট্টগ্রাম ফরেনসিক ল্যাবের সহকারী পরীক্ষক মো. নজরুল ইসলাম তাদের হত্যা করা হয়েছে বলে ভিসেরা রিপোর্টে উল্লেখ করেন।
মামলার বাদী নিহতের ভাই মাসুম জানান, তিনি তাঁর বোন ও ভাগনে-ভাগনি হত্যার দ্রুত বিচার চান।
নিহতের স্বামী তারেক আহাম্মদ তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার জন্য শুরু থেকেই সাইফুল ইসলাম ইমন ও আলমকে দায়ী করে আসছেন। তখন এ নিয়ে তিনি ফেসবুকে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন।
সন্তানসহ মর্জিনা আক্তার হত্যা মামলার তদন্ত শেষ হয়নি পাঁচ বছরেও। চারবার এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বদল হলেও তদন্তে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ময়নাতদন্ত ও ভিসেরা রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। তবু এত দিনেও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেননি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় শহরের পশ্চিম উকিল পাড়া পানির ট্যাংক সংলগ্ন মোশারফ হোসেনের পুরোনো বাড়ির আবদুর রউফ ভূঞা নিবাসের নিচতলার বাসা থেকে মা মর্জিনা আক্তার মুক্তাসহ তাঁর আট বছর বয়সী দুই শিশু সন্তানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। মা ও দুই শিশু হত্যার (ট্রিপল মার্ডার) ঘটনায় প্রায় ৫ বছরেও হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করা যায়নি।
২০১৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিহত মুক্তার ভাই আনোয়ার হোসেন মাসুম বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে ফেনী মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি প্রথমে তদন্ত করেন ফেনী মডেল থানার তৎকালীন ওসি রাশেদ খান চৌধুরী। তিনি এক বছরে কোনো ক্লু না পাওয়ায় ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়।
হত্যাকাণ্ডে তৃতীয় পক্ষ জড়িত বলে সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে এবং ভিসেরা রিপোর্টেও সে আলামত পাওয়া যায়। সন্দেহভাজন খুনি বিদেশে চলে যায়। মোবাইলের কল লিস্ট ধরে সন্দেহভাজন হত্যাকারী চিহ্নিত করতে চেষ্টা করে তদন্তকারী কর্মকর্তা।
সিআইডির এসআই তারেক মাহমুদের পর এসআই বিমল মামলাটি তদন্ত করে তিনি কিছুটা অগ্রসর হন। এসআই বিমল ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে বদলি হয়ে গেলে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় সিআইডির পরিদর্শক মো. শাহজাহান আলীকে। শাহজাহান আলী ১০ মাস তদন্ত করেও কোনো কিনারা করতে পারেননি। পরিদর্শক শাহজাহান অন্যত্র বদলি হওয়ার পর মামলাটির তদন্ত দেওয়া হয় সিআইডির এসআই শহীদ উল্যাহকে। এসআই শহীদ উল্যাহ জানান, হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করছেন। মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। ডিসেম্বরের মধ্যে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।
এদিকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তৎকালীন আরএমও অসীম কুমার সাহা ময়নাতদন্ত রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অপরদিকে ভিসেরা রিপোর্টেও বিষপানের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। চট্টগ্রাম ফরেনসিক ল্যাবের সহকারী পরীক্ষক মো. নজরুল ইসলাম তাদের হত্যা করা হয়েছে বলে ভিসেরা রিপোর্টে উল্লেখ করেন।
মামলার বাদী নিহতের ভাই মাসুম জানান, তিনি তাঁর বোন ও ভাগনে-ভাগনি হত্যার দ্রুত বিচার চান।
নিহতের স্বামী তারেক আহাম্মদ তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার জন্য শুরু থেকেই সাইফুল ইসলাম ইমন ও আলমকে দায়ী করে আসছেন। তখন এ নিয়ে তিনি ফেসবুকে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে