মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
সিলেট অঞ্চলের ঐতিহ্য চোঙা পিঠা। আর তাইতো শীত এলে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কদর বেড়ে যায় এ পিঠার। ঢালু বাঁশের লম্বা সরু চোঙায় দুধ, চিনি, নারিকেল, চালের গুঁড়া দিয়ে নাড়ার আগুনে তা সেদ্ধ করা হয়। এটি দেখতে লম্বাটে সাদা রঙের। চোঙার ভেতরে তৈরি বলে এর নাম চোঙা পিঠা।
প্রতি শীতে এ জনপ্রিয় পিঠার আয়োজন করা হয় উপজেলার গ্রামগুলোতে। বাজারগুলোতে চলছে চোঙা বিক্রির ধুম। শীতের আমেজ বাড়িয়ে দিতে অনেকে আবার রাতের আঁধারে চোঙা পুড়িয়ে তৈরি করেন এ পিঠা। অনেকে আয়োজন করেন পিঠা উৎসবের। অতিথিদেরও আমন্ত্রণ করা হয় পিঠা উৎসবে।
শহীদনগর বাজারে চোঙা বিক্রির সময় কথা হয় জামাল মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, প্রতি বছর তিনি চোঙা বিক্রি করেন। প্রতিটির দাম রাখা হয় পাঁচ টাকা করে। তবে কোনো ক্রেতা একসঙ্গে বেশি নিলে দাম কম রাখেন।
জামাল মিয়া বলেন, বাঁশমহাল থেকে ঢালু বাঁশ বাড়িতে এনে পিঠার জন্য পিঠা কাটি। এক সময় চোঙার বেশ চাহিদা ছিল কিন্তু এখন অনেকটা কমে গেছে।
চোঙা কিনতে আসা আরিফ আহমেদ বলেন, প্রতি বছর পরিবার ও আত্মীয়দের নিয়ে চোঙা পিঠার আয়োজন করি। এ বছর ৪০টি চোঙা কিনেছি। মাছ ও মাংসের সঙ্গে এই পিঠা খেতে বেশ সুস্বাদু। তবে এ পিঠা তৈরি করতে অনেক পরিশ্রম হয়। শীতের রাতে গরম বাঁশের ভেতর থেকে পিঠা বের করে খাওয়ার অনুভূতি অন্য রকম।
উপজেলার মুন্সিবাজার এলাকার আব্দুল মতিন বলেন, আমন ফসল ঘরে তুলে মাঠ থেকে শুকনো খড় জমা করে পৌষের শীতে চোঙা পিঠার আয়োজন করা হয়। চোঙা পোড়ানোর আনন্দটা এখন আর আগের মতো নেই। এখনো আমার বাড়িতে প্রতি বছর একবার চোঙা পিঠা পোড়ানো হয়।
সিলেট অঞ্চলের ঐতিহ্য চোঙা পিঠা। আর তাইতো শীত এলে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কদর বেড়ে যায় এ পিঠার। ঢালু বাঁশের লম্বা সরু চোঙায় দুধ, চিনি, নারিকেল, চালের গুঁড়া দিয়ে নাড়ার আগুনে তা সেদ্ধ করা হয়। এটি দেখতে লম্বাটে সাদা রঙের। চোঙার ভেতরে তৈরি বলে এর নাম চোঙা পিঠা।
প্রতি শীতে এ জনপ্রিয় পিঠার আয়োজন করা হয় উপজেলার গ্রামগুলোতে। বাজারগুলোতে চলছে চোঙা বিক্রির ধুম। শীতের আমেজ বাড়িয়ে দিতে অনেকে আবার রাতের আঁধারে চোঙা পুড়িয়ে তৈরি করেন এ পিঠা। অনেকে আয়োজন করেন পিঠা উৎসবের। অতিথিদেরও আমন্ত্রণ করা হয় পিঠা উৎসবে।
শহীদনগর বাজারে চোঙা বিক্রির সময় কথা হয় জামাল মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, প্রতি বছর তিনি চোঙা বিক্রি করেন। প্রতিটির দাম রাখা হয় পাঁচ টাকা করে। তবে কোনো ক্রেতা একসঙ্গে বেশি নিলে দাম কম রাখেন।
জামাল মিয়া বলেন, বাঁশমহাল থেকে ঢালু বাঁশ বাড়িতে এনে পিঠার জন্য পিঠা কাটি। এক সময় চোঙার বেশ চাহিদা ছিল কিন্তু এখন অনেকটা কমে গেছে।
চোঙা কিনতে আসা আরিফ আহমেদ বলেন, প্রতি বছর পরিবার ও আত্মীয়দের নিয়ে চোঙা পিঠার আয়োজন করি। এ বছর ৪০টি চোঙা কিনেছি। মাছ ও মাংসের সঙ্গে এই পিঠা খেতে বেশ সুস্বাদু। তবে এ পিঠা তৈরি করতে অনেক পরিশ্রম হয়। শীতের রাতে গরম বাঁশের ভেতর থেকে পিঠা বের করে খাওয়ার অনুভূতি অন্য রকম।
উপজেলার মুন্সিবাজার এলাকার আব্দুল মতিন বলেন, আমন ফসল ঘরে তুলে মাঠ থেকে শুকনো খড় জমা করে পৌষের শীতে চোঙা পিঠার আয়োজন করা হয়। চোঙা পোড়ানোর আনন্দটা এখন আর আগের মতো নেই। এখনো আমার বাড়িতে প্রতি বছর একবার চোঙা পিঠা পোড়ানো হয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে