চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাটে ৭৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ২২ টিতে দপ্তরি এবং ওয়াশ ব্লক (শৌচাগার) নেই ৪৩টিতে। দপ্তরি না থাকায় শিক্ষকেরাই করছেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ। অন্যদিকে, শৌচাগার না থাকায় বিদ্যালয়ের পাশের বাড়িতে গিয়ে মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা বলছেন, বিষয়টি তাঁরাও অবগত আছেন। দপ্তরি নিয়োগ ও শৌচাগারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে আরও ২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবনের সঙ্গে শৌচাগার তৈরির কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের পর গত ১২ সেপ্টেম্বর তা খোলা হয়। পরবর্তীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি দুই সপ্তাহের জন্য সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এবার ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয় খুলেছে। আগামী ১ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার কথা রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলার অনুপামপুর, বালাদিয়াড়, জাগিরপাড়া ও রাওথা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে শিক্ষকরাই শ্রেণিকক্ষ ধোয়ামোছার কাজ করছেন।
উপজেলার অনুপামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লায়লা পারভীন বলেন, ‘আমরা নিজেরাই বালতিতে পানি নিয়ে বেঞ্চ পরিষ্কার করছি। শ্রেণিকক্ষসহ আঙিনা ঝাড়ু দিয়েছি। ঝোপঝাড়ও পরিষ্কার করতে হচ্ছে আমাদের। দপ্তরির কাজগুলো আমরা শিক্ষকেরাই করছি। কত দিন এভাবে চলবে জানি না।’
জাগিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নেক পারভিন জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে শৌচাগার তৈরির কাজ চলছে তিন বছর ধরে। ফলে স্কুল খুললেও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের পাশের গৃহস্থ বাড়িতে যেতে হয়। করোনার সময়ে এটা বড় সমস্যা। তা ছাড়া দপ্তরির সংকটে শিক্ষকদের নাজেহাল অবস্থা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি নাজমুল হক বলেন, ‘শিক্ষকেরা পড়াশোনা করাবে নাকি স্কুল পরিষ্কার করবে! বিদ্যালয়গুলোতে দ্রুত দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী ও ওয়াশ ব্লক নির্মাণের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জানানো হয়েছে। ইচ্ছে থাকলে করোনাকালীন সময়ে স্কুল বন্ধ থাকায় কাজগুলো বাস্তবায়ন করা যায়নি। এখন দ্রুত সেগুলো করা হবে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী না থাকার বিষয়টি জানানো হয়েছে। ২০টি বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক আছে, আরও ২০টিতে কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করছি খুব দ্রুতই বিষয়গুলোর সমাধান হবে।’
চারঘাটে ৭৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ২২ টিতে দপ্তরি এবং ওয়াশ ব্লক (শৌচাগার) নেই ৪৩টিতে। দপ্তরি না থাকায় শিক্ষকেরাই করছেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ। অন্যদিকে, শৌচাগার না থাকায় বিদ্যালয়ের পাশের বাড়িতে গিয়ে মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা বলছেন, বিষয়টি তাঁরাও অবগত আছেন। দপ্তরি নিয়োগ ও শৌচাগারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে আরও ২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবনের সঙ্গে শৌচাগার তৈরির কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের পর গত ১২ সেপ্টেম্বর তা খোলা হয়। পরবর্তীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি দুই সপ্তাহের জন্য সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এবার ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয় খুলেছে। আগামী ১ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার কথা রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলার অনুপামপুর, বালাদিয়াড়, জাগিরপাড়া ও রাওথা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে শিক্ষকরাই শ্রেণিকক্ষ ধোয়ামোছার কাজ করছেন।
উপজেলার অনুপামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লায়লা পারভীন বলেন, ‘আমরা নিজেরাই বালতিতে পানি নিয়ে বেঞ্চ পরিষ্কার করছি। শ্রেণিকক্ষসহ আঙিনা ঝাড়ু দিয়েছি। ঝোপঝাড়ও পরিষ্কার করতে হচ্ছে আমাদের। দপ্তরির কাজগুলো আমরা শিক্ষকেরাই করছি। কত দিন এভাবে চলবে জানি না।’
জাগিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নেক পারভিন জানান, তাঁর বিদ্যালয়ে শৌচাগার তৈরির কাজ চলছে তিন বছর ধরে। ফলে স্কুল খুললেও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের পাশের গৃহস্থ বাড়িতে যেতে হয়। করোনার সময়ে এটা বড় সমস্যা। তা ছাড়া দপ্তরির সংকটে শিক্ষকদের নাজেহাল অবস্থা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি নাজমুল হক বলেন, ‘শিক্ষকেরা পড়াশোনা করাবে নাকি স্কুল পরিষ্কার করবে! বিদ্যালয়গুলোতে দ্রুত দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী ও ওয়াশ ব্লক নির্মাণের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জানানো হয়েছে। ইচ্ছে থাকলে করোনাকালীন সময়ে স্কুল বন্ধ থাকায় কাজগুলো বাস্তবায়ন করা যায়নি। এখন দ্রুত সেগুলো করা হবে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী না থাকার বিষয়টি জানানো হয়েছে। ২০টি বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক আছে, আরও ২০টিতে কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করছি খুব দ্রুতই বিষয়গুলোর সমাধান হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে