সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে বাকি অল্প কয়েক দিন। এরই মধ্যে প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে বেশ জোরেশোরে। আসন্ন দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে ত্রিশালে প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। এটিকে কেন্দ্র করে দুর্গাপূজার আগেই যেন চলছে উৎসবের আমেজ। গত বছর করোনার প্রভাব থাকায় ঢিলেঢালাভাবে পালিত হয় দুর্গোৎসব। তবে এবার করোনার প্রভাব কম থাকায় দুর্গোৎসব আগের মতো আনন্দমুখর পরিবেশে পালিত হবে বলে জানিয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৬৯টি মন্দিরে উদ্যাপন হবে শারদীয় দুর্গাপূজা। উপজেলা সদরের প্রায় প্রতিটি মন্দিরেই চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। এ উৎসবকে রাঙাতে প্রতিমা তৈরি করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন মৃৎশিল্পীরা। তাঁরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করছেন মা দুর্গার প্রতিমা।
সরেজমিনে উপজেলার পালবাড়ি, সাহাবাড়ি, হুতারবাড়ি, পৌর মন্দির ঘুরে জানা গেছে, এ বছর আগাম প্রতিমা তৈরির কাজ করছেন মন্দির কমিটির সদস্যরা। বর্তমানে তেমন কারিগর সংকট না থাকলেও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রতিমা তৈরি করে নিচ্ছেন তাঁরা।
মৃৎশিল্পী কৈলাস ও গয়া জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে তৈরি করা প্রতিমা কেনা হয়। কিন্তু এদিক থেকে ত্রিশাল উপজেলা ব্যতিক্রম। এই অঞ্চলে প্রায় প্রতিটি মন্দিরে প্রতিমা বানানো হবে। অল্প কয়েকটি মন্দিরে প্রতিমা তৈরি অবস্থায় কিনে নেবে কর্তৃপক্ষ। চলতি বছর বিভিন্ন স্থানে সর্বনিম্ন তিন হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা মূল্যের প্রতিমার ক্রয়াদেশ পেয়েছেন বলেও জানান তারা। এ ছাড়া অনেকে চাহিদা অনুযায়ী প্রতিমা তৈরি করিয়ে নিচ্ছেন।
কাঠাঁল ইউনিয়নের পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ধঞ্জন পাল বলেন, ‘চলতি বছর স্থানীয় কারিগর দ্বারা প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। যেকোনো সময় কারিগর সংকটে পড়তে হতে পারে বলে যত দ্রুত সম্ভব প্রতিমা তৈরি করিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছে মন্দির কমিটির সদস্যরা। আগেভাগেই প্রতিমা তৈরি করে নিশ্চিত হতে চাইছেন সবাই।’
উপজেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি শ্রী শংকর দা বলেন, ‘ত্রিশালে ৬৯টি মণ্ডপে পূজা উদ্যাপন হবে। এ বছর করোনার তেমন প্রভাব না থাকায় উৎসবের ঘাটতি হবে না। তিন-চার দিনের মধ্যে প্রতিমার রং করার কাজ শুরু হবে। আগামী ১০ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে পূজার কার্যক্রম।’
পূজার সময় নিরাপত্তার বিষয়ে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, ‘প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। এ বছর অধিক হারে নজরদারি থাকবে, যাতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে ধর্মীয় অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা যায়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘চলতি বছর স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিমা তৈরির কার্যক্রম চলছে। প্রশাসনিক দিক থেকে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। সরকারিভাবে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত আসলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে বাকি অল্প কয়েক দিন। এরই মধ্যে প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে বেশ জোরেশোরে। আসন্ন দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে ত্রিশালে প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। এটিকে কেন্দ্র করে দুর্গাপূজার আগেই যেন চলছে উৎসবের আমেজ। গত বছর করোনার প্রভাব থাকায় ঢিলেঢালাভাবে পালিত হয় দুর্গোৎসব। তবে এবার করোনার প্রভাব কম থাকায় দুর্গোৎসব আগের মতো আনন্দমুখর পরিবেশে পালিত হবে বলে জানিয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৬৯টি মন্দিরে উদ্যাপন হবে শারদীয় দুর্গাপূজা। উপজেলা সদরের প্রায় প্রতিটি মন্দিরেই চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। এ উৎসবকে রাঙাতে প্রতিমা তৈরি করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন মৃৎশিল্পীরা। তাঁরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করছেন মা দুর্গার প্রতিমা।
সরেজমিনে উপজেলার পালবাড়ি, সাহাবাড়ি, হুতারবাড়ি, পৌর মন্দির ঘুরে জানা গেছে, এ বছর আগাম প্রতিমা তৈরির কাজ করছেন মন্দির কমিটির সদস্যরা। বর্তমানে তেমন কারিগর সংকট না থাকলেও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রতিমা তৈরি করে নিচ্ছেন তাঁরা।
মৃৎশিল্পী কৈলাস ও গয়া জানান, দেশের বিভিন্ন স্থানে তৈরি করা প্রতিমা কেনা হয়। কিন্তু এদিক থেকে ত্রিশাল উপজেলা ব্যতিক্রম। এই অঞ্চলে প্রায় প্রতিটি মন্দিরে প্রতিমা বানানো হবে। অল্প কয়েকটি মন্দিরে প্রতিমা তৈরি অবস্থায় কিনে নেবে কর্তৃপক্ষ। চলতি বছর বিভিন্ন স্থানে সর্বনিম্ন তিন হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা মূল্যের প্রতিমার ক্রয়াদেশ পেয়েছেন বলেও জানান তারা। এ ছাড়া অনেকে চাহিদা অনুযায়ী প্রতিমা তৈরি করিয়ে নিচ্ছেন।
কাঠাঁল ইউনিয়নের পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ধঞ্জন পাল বলেন, ‘চলতি বছর স্থানীয় কারিগর দ্বারা প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। যেকোনো সময় কারিগর সংকটে পড়তে হতে পারে বলে যত দ্রুত সম্ভব প্রতিমা তৈরি করিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছে মন্দির কমিটির সদস্যরা। আগেভাগেই প্রতিমা তৈরি করে নিশ্চিত হতে চাইছেন সবাই।’
উপজেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি শ্রী শংকর দা বলেন, ‘ত্রিশালে ৬৯টি মণ্ডপে পূজা উদ্যাপন হবে। এ বছর করোনার তেমন প্রভাব না থাকায় উৎসবের ঘাটতি হবে না। তিন-চার দিনের মধ্যে প্রতিমার রং করার কাজ শুরু হবে। আগামী ১০ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে পূজার কার্যক্রম।’
পূজার সময় নিরাপত্তার বিষয়ে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন বলেন, ‘প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। এ বছর অধিক হারে নজরদারি থাকবে, যাতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে ধর্মীয় অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা যায়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘চলতি বছর স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিমা তৈরির কার্যক্রম চলছে। প্রশাসনিক দিক থেকে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। সরকারিভাবে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত আসলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে