রাজশাহী প্রতিনিধি
ভেতরটা রসে টইটম্বুর। আর বাইরের অংশটি মচমচে। স্বাদ যেন অমৃত! ব্রিটিশ আমল থেকেই এমন জিলাপি বিক্রি করে রাজশাহীর একটি দোকান। রোজায় ইফতারের জন্য দোকানটির জিলাপির চাহিদা বেড়ে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। দোকানটির নাম ‘শামীম সুইটস’। রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজার বড় মসজিদের পাশের এই দোকানে এখন দুপুরের পর থেকেই জিলাপি কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ।
এখানে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের একেকটি জিলাপি রোজাদারদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। পুরোটা না কিনলেও ভেঙে ভেঙে কিনে নিয়ে যান তাঁরা। সম্প্রতি দোকানটিতে গিয়ে দেখা যায়, কারিগর মো. জয়নাল জিলাপি ভাজতে ব্যস্ত।
বলছেন, প্রায় ১৫ বছর ধরে এখানে কাজ করছেন তিনি। আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে বলে এখানকার জিলাপির চাহিদা বেশি। একশ্রেণির ক্রেতার ইফতার হয় না এখানকার জিলাপি ছাড়া। বছরের পর বছর একই স্বাদের জিলাপি হয় এখানে। দোকানের বয়স কত তা বলতে পারলেন না এখনকার মালিকদের অন্যতম আলমগীর কবীর। বললেন, এটা ব্রিটিশ আমলের দোকান। কয়েকবার মালিকানা বদল হয়েছে। তাঁর দাদা আজগর শাহ শেষবার দোকানটি কিনেছিলেন প্রায় ৭০ বছর আগে। তখন তিনি তাঁর ছোট ছেলে শামীমের নামে দোকানের নামকরণ করেন। আজগর শাহের পর তাঁর ছেলে মনসুর আলী, মনজুর আলী, আবদুস সেলিম, মো. মনির ও মো. শামীম দোকানটি চালিয়েছেন। এখন তাঁদের ছেলেরা চালাচ্ছেন। আলমগীর জানালেন, অন্য দোকানের চেয়ে এখানে জিলাপির দাম কেজিতে ১০ টাকা বেশি। এখন তাঁরা বিক্রি করছেন ১৬০ টাকা কেজিতে। বছরের অন্য সময় ৫০ থেকে ৬০ কেজি জিলাপি বিক্রি হয় প্রতিদিন। রমজানের প্রতিদিন বিক্রি হয় ৮০ থেকে ৯০ কেজি। আলাদা স্বাদ ও বৈশিষ্ট্য আছে বলে এ জিলাপির কদর বেশি।
ভেতরটা রসে টইটম্বুর। আর বাইরের অংশটি মচমচে। স্বাদ যেন অমৃত! ব্রিটিশ আমল থেকেই এমন জিলাপি বিক্রি করে রাজশাহীর একটি দোকান। রোজায় ইফতারের জন্য দোকানটির জিলাপির চাহিদা বেড়ে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। দোকানটির নাম ‘শামীম সুইটস’। রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজার বড় মসজিদের পাশের এই দোকানে এখন দুপুরের পর থেকেই জিলাপি কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ।
এখানে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের একেকটি জিলাপি রোজাদারদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। পুরোটা না কিনলেও ভেঙে ভেঙে কিনে নিয়ে যান তাঁরা। সম্প্রতি দোকানটিতে গিয়ে দেখা যায়, কারিগর মো. জয়নাল জিলাপি ভাজতে ব্যস্ত।
বলছেন, প্রায় ১৫ বছর ধরে এখানে কাজ করছেন তিনি। আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে বলে এখানকার জিলাপির চাহিদা বেশি। একশ্রেণির ক্রেতার ইফতার হয় না এখানকার জিলাপি ছাড়া। বছরের পর বছর একই স্বাদের জিলাপি হয় এখানে। দোকানের বয়স কত তা বলতে পারলেন না এখনকার মালিকদের অন্যতম আলমগীর কবীর। বললেন, এটা ব্রিটিশ আমলের দোকান। কয়েকবার মালিকানা বদল হয়েছে। তাঁর দাদা আজগর শাহ শেষবার দোকানটি কিনেছিলেন প্রায় ৭০ বছর আগে। তখন তিনি তাঁর ছোট ছেলে শামীমের নামে দোকানের নামকরণ করেন। আজগর শাহের পর তাঁর ছেলে মনসুর আলী, মনজুর আলী, আবদুস সেলিম, মো. মনির ও মো. শামীম দোকানটি চালিয়েছেন। এখন তাঁদের ছেলেরা চালাচ্ছেন। আলমগীর জানালেন, অন্য দোকানের চেয়ে এখানে জিলাপির দাম কেজিতে ১০ টাকা বেশি। এখন তাঁরা বিক্রি করছেন ১৬০ টাকা কেজিতে। বছরের অন্য সময় ৫০ থেকে ৬০ কেজি জিলাপি বিক্রি হয় প্রতিদিন। রমজানের প্রতিদিন বিক্রি হয় ৮০ থেকে ৯০ কেজি। আলাদা স্বাদ ও বৈশিষ্ট্য আছে বলে এ জিলাপির কদর বেশি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে