ইলিয়াস কমল, ঢাকা
‘আমি অনেক বেশি লিওর খেয়াল রাখি এবং জানি সেও আমার খেয়াল রাখে’—কথাগুলো রদ্রিগো দি পলের। বিশ্বকাপে মাঠের বাইরে লিওনেল মেসিকে কেন্দ্র করেই তাঁর চলাচল। ‘মাঠের বাইরেও আমরা অনেক ক্লোজ, একসঙ্গে আনন্দ করি। আমরা বন্ধু। বন্ধুদের সঙ্গে তো মানুষ ভালো সময়ই কাটায়!’ দি পল বোঝাচ্ছিলেন মেসির সঙ্গে তাঁর রসায়নের কথা। কিন্তু এসব ছাপিয়ে দি পলের এক বিশেষ পরিচিতি তৈরি হয়েছে—তিনি মেসির ‘বডি গার্ড’।
কীভাবে তিনি মেসির দেহরক্ষী, সেটাই জানা যাক। আর্জেন্টিনায় মেসি এক জাদুকর, এক আশার নাম। এবারও বিশ্বকাপ জিততে তাঁর দিকেই তাকিয়ে আর্জেন্টাইনরা। ২০২১ কোপা আমেরিকায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আর্জেন্টিনার হয়ে যে শিরোপা জিততে পারে, এই বিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন মেসি। সে আশা আরও বেড়েছে কাতার বিশ্বকাপে। আর মেসিকে উজ্জীবিত, আত্মবিশ্বাসী রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা দি পলের। আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার বলছিলেন, ‘কোপা আমেরিকায় মেসি দারুণ সময় কাটিয়েছে। আমরা টুর্নামেন্টের পরিসংখ্যানের দিকে তাকাচ্ছিলাম। সেখানে গোল, অ্যাসিস্ট, ফাউল, ড্রিবল এবং অন টার্গেট শট—সব দিক দিয়েই এগিয়ে মেসি। তাকে আমাদের রক্ষা করাই উচিত!’
এভাবে সুরক্ষা দিতে দিতেই পলের পরিচয় হয়ে গেল ‘মেসির বডিগার্ড’। মেসিকে সুরক্ষিত রাখতে সব সময়ই সতর্ক থাকছেন তিনি। কৌশলগত দিক থেকে ও শারীরিক শক্তির জায়গায় মেসিকে মাঠে সুরক্ষিত রাখার কাজটা ভালোভাবেই করছেন দি পল। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব ৩২ দশমিক ৩৬ মাইল অতিক্রম করেছেন তিনি। যেটা মেসির (১৬ দশমিক ৬৮ মাইল) চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। মাঠে মেসি যা করতে চান, সেটি করতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করেন দি পলই। দলে তাঁর প্রধান কাজই হচ্ছে মেসিকে সহায়তা করা। তাঁর পজিশন পরিবর্তন, ব্লক কাভার—সব মেসিকে কেন্দ্র করেই।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে সকারুদের গোলরক্ষক ম্যাট রায়ানকে প্রেস করেন দি পল। তাঁর প্রেসেই বল পেয়ে যান হুলিয়ান আলভারেজ। মেসি তখন বক্সের বাইরে নিষ্ক্রিয় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেই বল গোল করেছেন আলভারেজ। বল পুনর্দখলেও অসাধারণ রদ্রিগো। শুধু গ্রুপ পর্বের ম্যাচেই দি পল বল রিকভারি করেছে ১৮টি। প্রতিপক্ষের ফাইনাল থার্ডে মেসির পর দি পলই সর্বোচ্চ বল সরবরাহকারী। মাঠে প্রতিপক্ষ যখন মেসিকে প্রেস করে তখন মেসির ঢাল হয়ে এসে উপস্থিত হন রদ্রিগো দি পল। মাঠে অবস্থানগত কারণে মেসির কাজটা সহজ করে দিতে পারেন বলে যুক্তি দি পলের, ‘মাঠে যখন থাকি তখন ৮ নম্বর পজিশনে খেলি, আর লিও খেলে ১০ নম্বর পজিশনে। আমাদের মধ্যে দূরত্ব খুবই অল্প! আমি তো তার কাছে থাকতেই পারি!’
বোঝায় যাচ্ছে রদ্রিগো দি পলের খেলার সব কিছুই মেসিকে কেন্দ্র করে। আর্জেন্টিনা অধিনায়ককে প্রতিপক্ষের কড়া মার্কিং থেকে মুক্ত করা, গোলমুখে সহায়তা করে গায়ে সেঁটে গেছে বডি গার্ড তকমা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তো এ নিয়ে রসিকতাও কম হয় না। মেসির দিকে কেউ নিরীহ দৃষ্টিতে তাকালেও পলের অগ্নিদৃষ্টির ছবি ‘মিম’ হয়ে যায় ফেসবুকে।
‘আমি অনেক বেশি লিওর খেয়াল রাখি এবং জানি সেও আমার খেয়াল রাখে’—কথাগুলো রদ্রিগো দি পলের। বিশ্বকাপে মাঠের বাইরে লিওনেল মেসিকে কেন্দ্র করেই তাঁর চলাচল। ‘মাঠের বাইরেও আমরা অনেক ক্লোজ, একসঙ্গে আনন্দ করি। আমরা বন্ধু। বন্ধুদের সঙ্গে তো মানুষ ভালো সময়ই কাটায়!’ দি পল বোঝাচ্ছিলেন মেসির সঙ্গে তাঁর রসায়নের কথা। কিন্তু এসব ছাপিয়ে দি পলের এক বিশেষ পরিচিতি তৈরি হয়েছে—তিনি মেসির ‘বডি গার্ড’।
কীভাবে তিনি মেসির দেহরক্ষী, সেটাই জানা যাক। আর্জেন্টিনায় মেসি এক জাদুকর, এক আশার নাম। এবারও বিশ্বকাপ জিততে তাঁর দিকেই তাকিয়ে আর্জেন্টাইনরা। ২০২১ কোপা আমেরিকায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আর্জেন্টিনার হয়ে যে শিরোপা জিততে পারে, এই বিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন মেসি। সে আশা আরও বেড়েছে কাতার বিশ্বকাপে। আর মেসিকে উজ্জীবিত, আত্মবিশ্বাসী রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা দি পলের। আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার বলছিলেন, ‘কোপা আমেরিকায় মেসি দারুণ সময় কাটিয়েছে। আমরা টুর্নামেন্টের পরিসংখ্যানের দিকে তাকাচ্ছিলাম। সেখানে গোল, অ্যাসিস্ট, ফাউল, ড্রিবল এবং অন টার্গেট শট—সব দিক দিয়েই এগিয়ে মেসি। তাকে আমাদের রক্ষা করাই উচিত!’
এভাবে সুরক্ষা দিতে দিতেই পলের পরিচয় হয়ে গেল ‘মেসির বডিগার্ড’। মেসিকে সুরক্ষিত রাখতে সব সময়ই সতর্ক থাকছেন তিনি। কৌশলগত দিক থেকে ও শারীরিক শক্তির জায়গায় মেসিকে মাঠে সুরক্ষিত রাখার কাজটা ভালোভাবেই করছেন দি পল। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব ৩২ দশমিক ৩৬ মাইল অতিক্রম করেছেন তিনি। যেটা মেসির (১৬ দশমিক ৬৮ মাইল) চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। মাঠে মেসি যা করতে চান, সেটি করতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করেন দি পলই। দলে তাঁর প্রধান কাজই হচ্ছে মেসিকে সহায়তা করা। তাঁর পজিশন পরিবর্তন, ব্লক কাভার—সব মেসিকে কেন্দ্র করেই।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে সকারুদের গোলরক্ষক ম্যাট রায়ানকে প্রেস করেন দি পল। তাঁর প্রেসেই বল পেয়ে যান হুলিয়ান আলভারেজ। মেসি তখন বক্সের বাইরে নিষ্ক্রিয় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেই বল গোল করেছেন আলভারেজ। বল পুনর্দখলেও অসাধারণ রদ্রিগো। শুধু গ্রুপ পর্বের ম্যাচেই দি পল বল রিকভারি করেছে ১৮টি। প্রতিপক্ষের ফাইনাল থার্ডে মেসির পর দি পলই সর্বোচ্চ বল সরবরাহকারী। মাঠে প্রতিপক্ষ যখন মেসিকে প্রেস করে তখন মেসির ঢাল হয়ে এসে উপস্থিত হন রদ্রিগো দি পল। মাঠে অবস্থানগত কারণে মেসির কাজটা সহজ করে দিতে পারেন বলে যুক্তি দি পলের, ‘মাঠে যখন থাকি তখন ৮ নম্বর পজিশনে খেলি, আর লিও খেলে ১০ নম্বর পজিশনে। আমাদের মধ্যে দূরত্ব খুবই অল্প! আমি তো তার কাছে থাকতেই পারি!’
বোঝায় যাচ্ছে রদ্রিগো দি পলের খেলার সব কিছুই মেসিকে কেন্দ্র করে। আর্জেন্টিনা অধিনায়ককে প্রতিপক্ষের কড়া মার্কিং থেকে মুক্ত করা, গোলমুখে সহায়তা করে গায়ে সেঁটে গেছে বডি গার্ড তকমা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তো এ নিয়ে রসিকতাও কম হয় না। মেসির দিকে কেউ নিরীহ দৃষ্টিতে তাকালেও পলের অগ্নিদৃষ্টির ছবি ‘মিম’ হয়ে যায় ফেসবুকে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে