ড. মো. শাহজাহান কবীর
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-রাসুলকে বিশেষ দায়িত্ব পালনের জন্য দুনিয়ায় পাঠানো হয়েছে। তাঁরা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। এর বাইরেও মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকেই পৃথিবীতে কোনো না কোনো দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেন। তাই প্রত্যেকেই তাঁর কর্মফলের জন্য আল্লাহর কাছে দায়বদ্ধ। এই বিশ্বাস ধর্মীয় দায়িত্ব পালনে যেমন মানুষকে সাহায্য করে, তেমনি জাগতিক কাজেও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দারুণ ভূমিকা রাখে।
পরকালে বিশ্বাসীদের পুরস্কার
পার্থিব জীবন শেষে মহান আল্লাহর কাছে প্রত্যেককে নিজ নিজ কাজের জন্য জবাবদিহি করতে হবে। কোনো লোকের অন্যায়-অনাচার, দুর্নীতি, অপকর্ম বা পাপকর্মে অন্য কেউ দায়ী হবে না। তাই সবাইকে পৃথিবীতে নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সচেষ্ট হতে হবে এবং সব সময় অন্তরে পরকালে জবাবদিহির ভয় থাকতে হবে। পরকালের জবাবদিহিতে বিশ্বাসীদের পুরস্কার ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারপর যে ব্যক্তি নিজ রবের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় পায় এবং প্রবৃত্তি থেকে নিজেকে বিরত রাখে, জান্নাতই হবে তার আবাসস্থল।’ (সুরা নাজিয়াত: ৪০)
কেউই জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়
আল্লাহর কোনো সৃষ্টিই পরকালের জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়। সবাইকে নিজের কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে। যার যত বড় দায়িত্ব, তার হিসাবনিকাশও তত কঠিন হবে। শাসক বা নেতাকে যেমন জনগণ বা প্রজাদের অধিকার বাস্তবায়ন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে, তেমনি প্রজাদেরও তাদের কর্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। শাসক জনতার রক্ষক, তিনি জনগণের বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবেন।
প্রত্যেক পুরুষ পরিবারের কর্তা, তাকে তার অধীনদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। প্রত্যেক নারী তার স্বামীর পরিবার ও সন্তানদের দায়িত্বশীল, সে তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। চাকর মনিবের সম্পদের রক্ষক, সে তা সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই একেকজন দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দায়িত্বে অবহেলা আমানতের খেয়ানত
পরকালে জবাবদিহির বিশ্বাস না থাকার কারণে মানুষের মন কলুষিত হয়। ফলে তাতে জাগতিক আশা-আকাঙ্ক্ষার লোভ জেগে ওঠে এবং মানুষ দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়ম ইত্যাদি অপরাধে লিপ্ত হয়। তাই যার যা দায়িত্ব, তা পালনে পরকালের বিশ্বাস বিশেষ ভূমিকা রাখে। আল্লাহ তাআলা দায়িত্ব পালনকে আমানত উল্লেখ করে তা যথাযথভাবে পালনের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যে তোমরা আমানতগুলো প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দাও। আর যখন মানুষের বিচার-ফয়সালা করবে, তখন ন্যায়সংগত রায় দেবে। আল্লাহ তোমাদের সদুপদেশ দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন ও দেখেন। (সুরা নিসা: ৫৮)
আমানতে খেয়ানতের পরিণতি
আমানত পুরোপুরি আদায় না করা এবং তাতে খেয়ানত করা মারাত্মক গুনাহ। মহানবী (সা.) একে মুনাফিক বা বিশ্বাসঘাতকের আলামত বলেছেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মুনাফিকের লক্ষণ তিনটি। তা হলো মিথ্যা কথা বলা, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা এবং আমানতের খেয়ানত করা।’ (বুখারি) হজরত আনাস (রা.) বলেন, এমন খুব কম হয়েছে যে মহানবী (সা.) ভাষণ দিয়েছেন অথচ তাতে এ কথা বলেননি, ‘যার মধ্যে আমানতদারি নেই, তার ইমান নেই। আর যার মধ্যে ওয়াদা রক্ষার অভ্যাস নেই, তার ধর্ম নেই।’ (মুসনাদে আহমদ)
দায়িত্বে অবহেলার পরকালীন শাস্তি
ইসলামে আমানতের পরিধি অনেক বিস্তৃত। চাকরিজীবীদের কাজের সময়টুকুও আমানত হিসেবে গণ্য। সে সময় কাজ রেখে গল্প-গুজবে মেতে ওঠা বা কাজে ফাঁকি দেওয়া খেয়ানতের শামিল। অফিসের জিনিসপত্রও কর্মীর কাছে আমানত। ব্যক্তিগত কাজে তা ব্যবহার করা বা নষ্ট করা পুরোপুরি নিষেধ। কারও গুরুত্বপূর্ণ ও গোপন কথা কান পেতে শোনা খেয়ানতের অন্তর্ভুক্ত। প্রত্যেক মুসলিমের জন্য নামাজ-রোজার মতোই এ বিষয়গুলো মেনে চলা ফরজ। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘দুর্ভোগ তাদের জন্য, যারা মাপে কম দেয়। যারা লোকের কাছ থেকে মেপে নেওয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় নেয় আর যখন নিজেদের জন্য মেপে নিলে কম দেয়।’ (সুরা মুতাফফিফিন: ১-৩)
যথাযথ দায়িত্ব পালন না করেও পুরো পারিশ্রমিক নেওয়াও এই আয়াতের মাপজোকে কম দেওয়ার অন্তর্ভুক্ত। হাদিসেও এ ব্যাপারে কঠোর শাস্তির হুমকি দেওয়া হয়েছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমরা যখন কাউকে দায়িত্ব দিই, তখন সে যদি এক টুকরো সুতা বা তার চেয়েও ছোট বস্তুর সমান খেয়ানত করে, তবে কিয়ামতের দিন খেয়ানতের বোঝা মাথায় করে সে উত্থিত হবে।’ হাদিসের আলোকে জানা যায়, কাজে ফাঁকি দিয়ে ব্যক্তি কখনো নিজেকে পূর্ণ মুসলমান দাবি করতে পারে না। কারণ ফাঁকির মাধ্যমে উপার্জিত সম্পদ হারাম। আর হারাম খাবার গ্রহণ করে কোনো ইবাদত করলে আল্লাহ তা কবুল করেন না।
পরকালে হাশরের কাঠগড়ায় আল্লাহর সামনে কৃতকর্মের জবাবদিহির বিশ্বাস জাগতিক কাজকর্মেও স্বচ্ছতা আনতে সাহায্য করে। তাই দায়িত্বশীলদের ইহকালীন জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরকালের বিশ্বাসও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে বিরাট ভূমিকা রাখে।
লেখক: বিভাগীয় প্রধান, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-রাসুলকে বিশেষ দায়িত্ব পালনের জন্য দুনিয়ায় পাঠানো হয়েছে। তাঁরা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। এর বাইরেও মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকেই পৃথিবীতে কোনো না কোনো দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেন। তাই প্রত্যেকেই তাঁর কর্মফলের জন্য আল্লাহর কাছে দায়বদ্ধ। এই বিশ্বাস ধর্মীয় দায়িত্ব পালনে যেমন মানুষকে সাহায্য করে, তেমনি জাগতিক কাজেও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দারুণ ভূমিকা রাখে।
পরকালে বিশ্বাসীদের পুরস্কার
পার্থিব জীবন শেষে মহান আল্লাহর কাছে প্রত্যেককে নিজ নিজ কাজের জন্য জবাবদিহি করতে হবে। কোনো লোকের অন্যায়-অনাচার, দুর্নীতি, অপকর্ম বা পাপকর্মে অন্য কেউ দায়ী হবে না। তাই সবাইকে পৃথিবীতে নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সচেষ্ট হতে হবে এবং সব সময় অন্তরে পরকালে জবাবদিহির ভয় থাকতে হবে। পরকালের জবাবদিহিতে বিশ্বাসীদের পুরস্কার ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারপর যে ব্যক্তি নিজ রবের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় পায় এবং প্রবৃত্তি থেকে নিজেকে বিরত রাখে, জান্নাতই হবে তার আবাসস্থল।’ (সুরা নাজিয়াত: ৪০)
কেউই জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়
আল্লাহর কোনো সৃষ্টিই পরকালের জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়। সবাইকে নিজের কৃতকর্মের ফল ভোগ করতে হবে। যার যত বড় দায়িত্ব, তার হিসাবনিকাশও তত কঠিন হবে। শাসক বা নেতাকে যেমন জনগণ বা প্রজাদের অধিকার বাস্তবায়ন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে, তেমনি প্রজাদেরও তাদের কর্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। শাসক জনতার রক্ষক, তিনি জনগণের বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবেন।
প্রত্যেক পুরুষ পরিবারের কর্তা, তাকে তার অধীনদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। প্রত্যেক নারী তার স্বামীর পরিবার ও সন্তানদের দায়িত্বশীল, সে তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। চাকর মনিবের সম্পদের রক্ষক, সে তা সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব সাবধান, তোমরা প্রত্যেকেই একেকজন দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দায়িত্বে অবহেলা আমানতের খেয়ানত
পরকালে জবাবদিহির বিশ্বাস না থাকার কারণে মানুষের মন কলুষিত হয়। ফলে তাতে জাগতিক আশা-আকাঙ্ক্ষার লোভ জেগে ওঠে এবং মানুষ দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়ম ইত্যাদি অপরাধে লিপ্ত হয়। তাই যার যা দায়িত্ব, তা পালনে পরকালের বিশ্বাস বিশেষ ভূমিকা রাখে। আল্লাহ তাআলা দায়িত্ব পালনকে আমানত উল্লেখ করে তা যথাযথভাবে পালনের নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যে তোমরা আমানতগুলো প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দাও। আর যখন মানুষের বিচার-ফয়সালা করবে, তখন ন্যায়সংগত রায় দেবে। আল্লাহ তোমাদের সদুপদেশ দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন ও দেখেন। (সুরা নিসা: ৫৮)
আমানতে খেয়ানতের পরিণতি
আমানত পুরোপুরি আদায় না করা এবং তাতে খেয়ানত করা মারাত্মক গুনাহ। মহানবী (সা.) একে মুনাফিক বা বিশ্বাসঘাতকের আলামত বলেছেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মুনাফিকের লক্ষণ তিনটি। তা হলো মিথ্যা কথা বলা, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা এবং আমানতের খেয়ানত করা।’ (বুখারি) হজরত আনাস (রা.) বলেন, এমন খুব কম হয়েছে যে মহানবী (সা.) ভাষণ দিয়েছেন অথচ তাতে এ কথা বলেননি, ‘যার মধ্যে আমানতদারি নেই, তার ইমান নেই। আর যার মধ্যে ওয়াদা রক্ষার অভ্যাস নেই, তার ধর্ম নেই।’ (মুসনাদে আহমদ)
দায়িত্বে অবহেলার পরকালীন শাস্তি
ইসলামে আমানতের পরিধি অনেক বিস্তৃত। চাকরিজীবীদের কাজের সময়টুকুও আমানত হিসেবে গণ্য। সে সময় কাজ রেখে গল্প-গুজবে মেতে ওঠা বা কাজে ফাঁকি দেওয়া খেয়ানতের শামিল। অফিসের জিনিসপত্রও কর্মীর কাছে আমানত। ব্যক্তিগত কাজে তা ব্যবহার করা বা নষ্ট করা পুরোপুরি নিষেধ। কারও গুরুত্বপূর্ণ ও গোপন কথা কান পেতে শোনা খেয়ানতের অন্তর্ভুক্ত। প্রত্যেক মুসলিমের জন্য নামাজ-রোজার মতোই এ বিষয়গুলো মেনে চলা ফরজ। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘দুর্ভোগ তাদের জন্য, যারা মাপে কম দেয়। যারা লোকের কাছ থেকে মেপে নেওয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় নেয় আর যখন নিজেদের জন্য মেপে নিলে কম দেয়।’ (সুরা মুতাফফিফিন: ১-৩)
যথাযথ দায়িত্ব পালন না করেও পুরো পারিশ্রমিক নেওয়াও এই আয়াতের মাপজোকে কম দেওয়ার অন্তর্ভুক্ত। হাদিসেও এ ব্যাপারে কঠোর শাস্তির হুমকি দেওয়া হয়েছে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমরা যখন কাউকে দায়িত্ব দিই, তখন সে যদি এক টুকরো সুতা বা তার চেয়েও ছোট বস্তুর সমান খেয়ানত করে, তবে কিয়ামতের দিন খেয়ানতের বোঝা মাথায় করে সে উত্থিত হবে।’ হাদিসের আলোকে জানা যায়, কাজে ফাঁকি দিয়ে ব্যক্তি কখনো নিজেকে পূর্ণ মুসলমান দাবি করতে পারে না। কারণ ফাঁকির মাধ্যমে উপার্জিত সম্পদ হারাম। আর হারাম খাবার গ্রহণ করে কোনো ইবাদত করলে আল্লাহ তা কবুল করেন না।
পরকালে হাশরের কাঠগড়ায় আল্লাহর সামনে কৃতকর্মের জবাবদিহির বিশ্বাস জাগতিক কাজকর্মেও স্বচ্ছতা আনতে সাহায্য করে। তাই দায়িত্বশীলদের ইহকালীন জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরকালের বিশ্বাসও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে বিরাট ভূমিকা রাখে।
লেখক: বিভাগীয় প্রধান, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে