কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পারিবারিক কলহ, অর্থসংকট, পরকীয়া, প্রেমে ব্যর্থ ও ভৌগোলিক কারণে বৃদ্ধি পেয়েছে আত্মহত্যা। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি থেকে গত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ জনের আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থী, যুবক ও নারী।
স্থানীয় প্রশাসনের ধারণা, করোনাকালীন কর্মহীন হয়ে পড়া, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অতিরিক্ত সময় কাটানোই বাগ্বিতণ্ডা, সরকারি ও বেসরকারিভাবে সচেতনতামূলক কর্মসূচি বন্ধ থাকা, মান-অভিমানসহ নানাবিধ কারণে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন।
কুমারখালী থানা সূত্রে জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি থেকে গত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় এক মাসে ৭টি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছে। ২০২১ সালে থানায় এ মামলার সংখ্যা ছিল ৭১ টি। আর ২০২০ সালে অপমৃত্যুর মামলা করা হয় ৬৩ টি। সূত্রে আরও জানা যায়, পারিবারিক কলহ, পরিবারে অর্থ সংকট, পরকীয়া, প্রেমে ব্যর্থ, ভৌগোলিক অবস্থান, স্মার্ট ফোন না পেয়ে অভিমান, অসুস্থতাসহ নানাবিধ কারণে এখানকার মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। শিশু থেকে শুরু করে ৭৮ বছর বয়সের বৃদ্ধ বা বৃদ্ধারাও এখানে আত্মহত্যার রেকর্ডে রয়েছেন।
কুমারখালী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রবীণ সাংবাদিক বকুল চৌধুরী বলেন, ‘আত্মহত্যা রোধে সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনগুলোকে মাঠপর্যায়ে কাজ করতে হবে। যেকোনো পরিবেশে মানুষের মনোবল স্বাভাবিক রাখতে কাউন্সেলিং করতে হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, প্রেমে ব্যর্থ, খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে পারিবারিক কলহ, পরিবারে অর্থনৈতিক মন্দাসহ নানাবিধ কারণে মানুষ একাকিত্ববোধ করে। সমাজ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেয়। একপর্যায়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা নাজমীন ফেরদৌস বলেন, এক মাসে সাতটি অপমৃত্যু মামলা খুবই দুঃখজনক। যেকোনো পরিস্থিতিতে নারীদের সাহস জোগাতে, প্রতিবাদী মন তৈরি করতে উঠান বৈঠকসহ নানান কর্মসূচি করে থাকি। তবে করোনায় অনেক কার্যক্রম বন্ধ আছে।
এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, গত এক মাসে ৭টি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। গত বছর এ মামলা ছিল ৭১ টি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মন্ডল বলেন, আত্মহত্যার নির্দিষ্ট কারণ বলা মুশকিল। কিন্তু পারিবারিক কলহ অনেকাংশে প্রধান কারণ। এ ছাড়া করোনায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি বন্ধ থাকা এবং করোনায় পরিবারে অর্থনৈতিক মন্দা থাকায় আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পারিবারিক কলহ, অর্থসংকট, পরকীয়া, প্রেমে ব্যর্থ ও ভৌগোলিক কারণে বৃদ্ধি পেয়েছে আত্মহত্যা। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি থেকে গত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ জনের আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থী, যুবক ও নারী।
স্থানীয় প্রশাসনের ধারণা, করোনাকালীন কর্মহীন হয়ে পড়া, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অতিরিক্ত সময় কাটানোই বাগ্বিতণ্ডা, সরকারি ও বেসরকারিভাবে সচেতনতামূলক কর্মসূচি বন্ধ থাকা, মান-অভিমানসহ নানাবিধ কারণে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন।
কুমারখালী থানা সূত্রে জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি থেকে গত ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় এক মাসে ৭টি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছে। ২০২১ সালে থানায় এ মামলার সংখ্যা ছিল ৭১ টি। আর ২০২০ সালে অপমৃত্যুর মামলা করা হয় ৬৩ টি। সূত্রে আরও জানা যায়, পারিবারিক কলহ, পরিবারে অর্থ সংকট, পরকীয়া, প্রেমে ব্যর্থ, ভৌগোলিক অবস্থান, স্মার্ট ফোন না পেয়ে অভিমান, অসুস্থতাসহ নানাবিধ কারণে এখানকার মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। শিশু থেকে শুরু করে ৭৮ বছর বয়সের বৃদ্ধ বা বৃদ্ধারাও এখানে আত্মহত্যার রেকর্ডে রয়েছেন।
কুমারখালী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রবীণ সাংবাদিক বকুল চৌধুরী বলেন, ‘আত্মহত্যা রোধে সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনগুলোকে মাঠপর্যায়ে কাজ করতে হবে। যেকোনো পরিবেশে মানুষের মনোবল স্বাভাবিক রাখতে কাউন্সেলিং করতে হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, প্রেমে ব্যর্থ, খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে পারিবারিক কলহ, পরিবারে অর্থনৈতিক মন্দাসহ নানাবিধ কারণে মানুষ একাকিত্ববোধ করে। সমাজ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেয়। একপর্যায়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা নাজমীন ফেরদৌস বলেন, এক মাসে সাতটি অপমৃত্যু মামলা খুবই দুঃখজনক। যেকোনো পরিস্থিতিতে নারীদের সাহস জোগাতে, প্রতিবাদী মন তৈরি করতে উঠান বৈঠকসহ নানান কর্মসূচি করে থাকি। তবে করোনায় অনেক কার্যক্রম বন্ধ আছে।
এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, গত এক মাসে ৭টি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। গত বছর এ মামলা ছিল ৭১ টি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মন্ডল বলেন, আত্মহত্যার নির্দিষ্ট কারণ বলা মুশকিল। কিন্তু পারিবারিক কলহ অনেকাংশে প্রধান কারণ। এ ছাড়া করোনায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি বন্ধ থাকা এবং করোনায় পরিবারে অর্থনৈতিক মন্দা থাকায় আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে