যশোর প্রতিনিধি
যশোর জেলার ৪ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটিতেই এবার ষষ্ঠ শ্রেণিতে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে না। স্কুল দুটির মধ্যে রয়েছে যশোর জিলা স্কুল এবং সদরের সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। আসন খালি থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম। ফলে এবার জেলা সদরের কোনো সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়েই ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা।
কিন্তু কীভাবে পুরো একটি শ্রেণির সব আসন পূর্ণ রয়েছে বা নতুন শিক্ষার্থী একজনও কেন ভর্তি নেওয়া হবে না–এমন প্রশ্নের কোনো ব্যাখ্যা না দিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা শুধু এতটুকু বলেন, ‘কোনো আসন ফাঁকা নেই। এ জন্য ভর্তি নেওয়া হবে না।’
তবে জেলার মনিরামপুরে অবস্থিত বাকি দুটি সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ থাকবে। এ জন্য আগামী ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে ভর্তি–ইচ্ছুকদের। আর ১৫ ডিসেম্বর অনলাইনে লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে শিক্ষার্থী। যশোর জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম জানান, যশোর জেলার চারটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে দুই শিফটের প্রতিষ্ঠান যশোর জিলা স্কুল ও যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় যশোর পৌর এলাকায় অবস্থিত। বাকি দুটি হলো মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়।
এ কে এম গোলাম আযম জানান, যশোর জিলা স্কুল ও বালিকা বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আসন খালি না থাকায় শুধু তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন নেওয়া হচ্ছে। জিলা স্কুলের তৃতীয় শ্রেণিতে প্রভাতি ও দিবা শাখা মিলে আসনসংখ্যা ২৪০টি। এই দুই শিফটে সংরক্ষিত আসন দুটি করে মোট চারটি। যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০টি আসনের বিপরীতে সংরক্ষিত আসন প্রভাতিতে তিনটি এবং দিবা শাখায় দুটি মিলে মোট পাঁচটি।
এ কে এম গোলাম আযম আরও জানান, মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২০টি আসনের বিপরীতে দুটি আসন সংরক্ষিত। অপর দিকে মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ১২০টি আসনের বিপরীতে দুটি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, জেলার সরকারি চারটি বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে ৪৮০ এবং ষষ্ঠ শ্রেণিতে ২৪০ জন মিলে মোট ৭২০ শিক্ষার্থী ২০২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ পাবে।
যশোর জেলার ৪ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটিতেই এবার ষষ্ঠ শ্রেণিতে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে না। স্কুল দুটির মধ্যে রয়েছে যশোর জিলা স্কুল এবং সদরের সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। আসন খালি থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম। ফলে এবার জেলা সদরের কোনো সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়েই ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা।
কিন্তু কীভাবে পুরো একটি শ্রেণির সব আসন পূর্ণ রয়েছে বা নতুন শিক্ষার্থী একজনও কেন ভর্তি নেওয়া হবে না–এমন প্রশ্নের কোনো ব্যাখ্যা না দিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা শুধু এতটুকু বলেন, ‘কোনো আসন ফাঁকা নেই। এ জন্য ভর্তি নেওয়া হবে না।’
তবে জেলার মনিরামপুরে অবস্থিত বাকি দুটি সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ থাকবে। এ জন্য আগামী ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে ভর্তি–ইচ্ছুকদের। আর ১৫ ডিসেম্বর অনলাইনে লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে শিক্ষার্থী। যশোর জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম গোলাম আযম জানান, যশোর জেলার চারটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে দুই শিফটের প্রতিষ্ঠান যশোর জিলা স্কুল ও যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় যশোর পৌর এলাকায় অবস্থিত। বাকি দুটি হলো মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়।
এ কে এম গোলাম আযম জানান, যশোর জিলা স্কুল ও বালিকা বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আসন খালি না থাকায় শুধু তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন নেওয়া হচ্ছে। জিলা স্কুলের তৃতীয় শ্রেণিতে প্রভাতি ও দিবা শাখা মিলে আসনসংখ্যা ২৪০টি। এই দুই শিফটে সংরক্ষিত আসন দুটি করে মোট চারটি। যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০টি আসনের বিপরীতে সংরক্ষিত আসন প্রভাতিতে তিনটি এবং দিবা শাখায় দুটি মিলে মোট পাঁচটি।
এ কে এম গোলাম আযম আরও জানান, মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে মনিরামপুর সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২০টি আসনের বিপরীতে দুটি আসন সংরক্ষিত। অপর দিকে মনিরামপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ১২০টি আসনের বিপরীতে দুটি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, জেলার সরকারি চারটি বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে ৪৮০ এবং ষষ্ঠ শ্রেণিতে ২৪০ জন মিলে মোট ৭২০ শিক্ষার্থী ২০২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ পাবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে