তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
সারা দেশে ইজিবাইক চলাচল বন্ধে ১৫ ডিসেম্বর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ইজিবাইক আমদানি ও ক্রয়-বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। এই আদেশের পরও দেশের সর্বত্র আগের মতোই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ইজিবাইক। কেউই ইজিবাইক বন্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। এ বিষয়ে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলছেন, ‘অফিশিয়ালি হাইকোর্টের আদেশ এখনো পাইনি
আদেশের কপি পাওয়ার পর দেখব কী বলা হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশ তো মানতে হবে। ইজিবাইক এমনিতেই অবৈধ যান। বিআরটিএ থেকে এসব বাহনের অনুমোদন দেওয়া হয় না।’ এদিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত বলেন, ‘এটি সংক্ষিপ্ত আদেশ। কত দিনের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়ন করতে হবে এমন কোনো কিছু উল্লেখ করেননি আদালত। তাই আদেশের লিখিত অনুলিপি বের হতে হবে। দেখতে হবে সেখানে কী বলা আছে। লিখিত আদেশ পাওয়ার পর বাস্তবায়নের বিষয়টি আসবে।’ তা ছাড়া, এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি।
রাজধানীর অনেক জায়গায় ব্যাটারি-চালিত ইজিবাইক এখনো চলছে। মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ থেকে গাবতলী, বসিলা, রায়েরবাজার; ফার্মগেটের হলিক্রস স্কুলের সামনে থেকে নাবিস্কো ও তেজকুনিপাড়া; বনশ্রী থেকে সিপাহিবাগ এবং জুরাইন, শ্যামপুর এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় চলছে প্রায় হাজারখানেক ইজিবাইক। ওয়ারী জোনের ট্রাফিক ইনচার্জ (টিআই) বিপ্লব ভৌমিক বলেন, ‘প্রধান সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণ করে থাকি। গলির ভেতরে যাওয়া হয় না। তবে হাইকোর্ট এসব গাড়ি চলাচল নিষেধ করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকার বাইরে রংপুর, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, ময়মনসিংহসহ সারা দেশের অবস্থা একই। আঞ্চলিক সড়কে চলার পাশাপাশি মহাসড়কে উঠে যাচ্ছে এসব বাহন। ফলে দুর্ঘটনাও বাড়ছে। বসিলা থেকে গাবতলী রুটে ইজিবাইক চালান হামিদুল ইসলাম। তিনি বলছিলেন, ‘ইজিবাইক বন্ধ করে দেওয়ার খবর শুনেছি। কিন্তু এখন আমাদের এগুলো বন্ধ রাখতে কিছু বলা হয়নি। সরকার যদি চালাতে না দেয়, চালাব না। কিন্তু আমাদের মতো চালকদের কী হবে, সবাই তো বেকার হয়ে যাবে।’ এ বিষয়ে বাংলাদেশ অটোরিকশা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, ‘যখন পাঁচ শ ইজিবাইক চলত তখন আমরা এসব বাহন বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। আমাদের কথা শোনা হয়নি। এখন সব মিলে প্রায় ৪০ লাখ এসব বাহন রয়েছে। তাই হঠাৎ করে অটোরিকশা বন্ধ করে দেওয়া ঠিক হবে না। তাতে অনেক মানুষ বেকার হয়ে যাবে।’
খসড়া নীতিমালার কাজ চলছে
থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা-২০২১-এর খসড়া প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। খসড়া নীতিমালার ওপর সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ মতামত জানতে চেয়ে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে নীতিমালাটি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ইউছুব আলী মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরই মধ্যে কিছু কিছু মন্ত্রণালয় তাদের মতামত দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার মতামত পাওয়ার পর, খসড়া নীতিমালাটি পাঠানো হবে আন্তমন্ত্রণালয়ে।’
ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক মোটরযানের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে, শুধু উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের স্থানীয় রুটে রুট পারমিট নিয়ে ইজিবাইক চলাচল করতে পারবে। ইজিবাইকের নিবন্ধনের আগে এর নকশা করে যেকোনো পাবলিক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। খসড়া নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, মোটরযান গ্যারেজের পরিবর্তে কোনো অবস্থায় সড়কে রাখা যাবে না। চালকের বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স সঙ্গে রাখতে হবে। চালককে নীল রঙের পোশাক পরতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নীতিমালার সঙ্গে সড়ক অবকাঠামোর একটা সমন্বয় থাকতে হবে। মহাসড়কের সঙ্গে ইউনিয়নের সড়কের শর্টসার্কিট হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে পরিকল্পিতভাবে ইজিবাইকে ছোট রাস্তা থেকে মহাসড়কে উঠতে বাধ্য করা হচ্ছে। সুতরাং রাস্তা বানানোর আগে পরিকল্পনা কমিশনকে প্রকল্পগুলোর বিষয়ে ভালোভাবে দেখা উচিত। তা ছাড়া থ্রি-হুইলার গাড়ির ব্রেকিং সিস্টেম অনেক দুর্বল, এসব গাড়ির ভারসাম্য নেই, ফলে গ্রামীণ সড়কেও দুর্ঘটনা ঘটছে। তার জন্য নীতিমালা হতেই পারে। তবে এসব গাড়ি কীভাবে তৈরি হবে, চলার আগেই তা ঠিক করে অনুমোদন দিতে হবে। তা না হলে দুর্ঘটনা বাড়বে।
অবৈধ বাহনে বেশি দুর্ঘটনা
বুয়েটের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই) তথ্য বলছে, ২০১৯ সালে ইজিবাইক, অটোচার্জার, নছিমন, করিমনে দুর্ঘটনা ঘটছে ২৩৩ টি। ২০২০ সালে এসব বাহনে ৩১২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ২০২০ সালে এসব অবৈধ বাহনে ৩৩ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। চলতি বছরের নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রায় ২০০ টির মতো দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, চলতি বছরে নভেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ১৪৪ জন মারা গেছে। এর মধ্যে থ্রি-হুইলার জাতীয় বাহনে দুর্ঘটনায় মারা গেছে ১ হাজার ১৫ জন। ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে ৪০ লাখ থ্রি-হুইলার জাতীয় বাহন আছে। এসব বন্ধ করে দিলে ৬০ লাখ চালক বেকার হয়ে যাবে। আর্থসামাজিক সংকট দেখা দেবে। গ্রামীণ অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। তাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করে এসব চালু রাখার ব্যবস্থা করতে।
সারা দেশে ইজিবাইক চলাচল বন্ধে ১৫ ডিসেম্বর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ইজিবাইক আমদানি ও ক্রয়-বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। এই আদেশের পরও দেশের সর্বত্র আগের মতোই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ইজিবাইক। কেউই ইজিবাইক বন্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। এ বিষয়ে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলছেন, ‘অফিশিয়ালি হাইকোর্টের আদেশ এখনো পাইনি
আদেশের কপি পাওয়ার পর দেখব কী বলা হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশ তো মানতে হবে। ইজিবাইক এমনিতেই অবৈধ যান। বিআরটিএ থেকে এসব বাহনের অনুমোদন দেওয়া হয় না।’ এদিকে হাইকোর্টের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত বলেন, ‘এটি সংক্ষিপ্ত আদেশ। কত দিনের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়ন করতে হবে এমন কোনো কিছু উল্লেখ করেননি আদালত। তাই আদেশের লিখিত অনুলিপি বের হতে হবে। দেখতে হবে সেখানে কী বলা আছে। লিখিত আদেশ পাওয়ার পর বাস্তবায়নের বিষয়টি আসবে।’ তা ছাড়া, এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি।
রাজধানীর অনেক জায়গায় ব্যাটারি-চালিত ইজিবাইক এখনো চলছে। মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ থেকে গাবতলী, বসিলা, রায়েরবাজার; ফার্মগেটের হলিক্রস স্কুলের সামনে থেকে নাবিস্কো ও তেজকুনিপাড়া; বনশ্রী থেকে সিপাহিবাগ এবং জুরাইন, শ্যামপুর এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় চলছে প্রায় হাজারখানেক ইজিবাইক। ওয়ারী জোনের ট্রাফিক ইনচার্জ (টিআই) বিপ্লব ভৌমিক বলেন, ‘প্রধান সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণ করে থাকি। গলির ভেতরে যাওয়া হয় না। তবে হাইকোর্ট এসব গাড়ি চলাচল নিষেধ করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকার বাইরে রংপুর, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, ময়মনসিংহসহ সারা দেশের অবস্থা একই। আঞ্চলিক সড়কে চলার পাশাপাশি মহাসড়কে উঠে যাচ্ছে এসব বাহন। ফলে দুর্ঘটনাও বাড়ছে। বসিলা থেকে গাবতলী রুটে ইজিবাইক চালান হামিদুল ইসলাম। তিনি বলছিলেন, ‘ইজিবাইক বন্ধ করে দেওয়ার খবর শুনেছি। কিন্তু এখন আমাদের এগুলো বন্ধ রাখতে কিছু বলা হয়নি। সরকার যদি চালাতে না দেয়, চালাব না। কিন্তু আমাদের মতো চালকদের কী হবে, সবাই তো বেকার হয়ে যাবে।’ এ বিষয়ে বাংলাদেশ অটোরিকশা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, ‘যখন পাঁচ শ ইজিবাইক চলত তখন আমরা এসব বাহন বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। আমাদের কথা শোনা হয়নি। এখন সব মিলে প্রায় ৪০ লাখ এসব বাহন রয়েছে। তাই হঠাৎ করে অটোরিকশা বন্ধ করে দেওয়া ঠিক হবে না। তাতে অনেক মানুষ বেকার হয়ে যাবে।’
খসড়া নীতিমালার কাজ চলছে
থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা-২০২১-এর খসড়া প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। খসড়া নীতিমালার ওপর সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ মতামত জানতে চেয়ে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে নীতিমালাটি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ইউছুব আলী মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এরই মধ্যে কিছু কিছু মন্ত্রণালয় তাদের মতামত দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার মতামত পাওয়ার পর, খসড়া নীতিমালাটি পাঠানো হবে আন্তমন্ত্রণালয়ে।’
ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক মোটরযানের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে, শুধু উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের স্থানীয় রুটে রুট পারমিট নিয়ে ইজিবাইক চলাচল করতে পারবে। ইজিবাইকের নিবন্ধনের আগে এর নকশা করে যেকোনো পাবলিক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। খসড়া নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, মোটরযান গ্যারেজের পরিবর্তে কোনো অবস্থায় সড়কে রাখা যাবে না। চালকের বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স সঙ্গে রাখতে হবে। চালককে নীল রঙের পোশাক পরতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নীতিমালার সঙ্গে সড়ক অবকাঠামোর একটা সমন্বয় থাকতে হবে। মহাসড়কের সঙ্গে ইউনিয়নের সড়কের শর্টসার্কিট হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে পরিকল্পিতভাবে ইজিবাইকে ছোট রাস্তা থেকে মহাসড়কে উঠতে বাধ্য করা হচ্ছে। সুতরাং রাস্তা বানানোর আগে পরিকল্পনা কমিশনকে প্রকল্পগুলোর বিষয়ে ভালোভাবে দেখা উচিত। তা ছাড়া থ্রি-হুইলার গাড়ির ব্রেকিং সিস্টেম অনেক দুর্বল, এসব গাড়ির ভারসাম্য নেই, ফলে গ্রামীণ সড়কেও দুর্ঘটনা ঘটছে। তার জন্য নীতিমালা হতেই পারে। তবে এসব গাড়ি কীভাবে তৈরি হবে, চলার আগেই তা ঠিক করে অনুমোদন দিতে হবে। তা না হলে দুর্ঘটনা বাড়বে।
অবৈধ বাহনে বেশি দুর্ঘটনা
বুয়েটের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই) তথ্য বলছে, ২০১৯ সালে ইজিবাইক, অটোচার্জার, নছিমন, করিমনে দুর্ঘটনা ঘটছে ২৩৩ টি। ২০২০ সালে এসব বাহনে ৩১২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ২০২০ সালে এসব অবৈধ বাহনে ৩৩ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। চলতি বছরের নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রায় ২০০ টির মতো দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, চলতি বছরে নভেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ১৪৪ জন মারা গেছে। এর মধ্যে থ্রি-হুইলার জাতীয় বাহনে দুর্ঘটনায় মারা গেছে ১ হাজার ১৫ জন। ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে ৪০ লাখ থ্রি-হুইলার জাতীয় বাহন আছে। এসব বন্ধ করে দিলে ৬০ লাখ চালক বেকার হয়ে যাবে। আর্থসামাজিক সংকট দেখা দেবে। গ্রামীণ অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। তাই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করে এসব চালু রাখার ব্যবস্থা করতে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
৯ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে