ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
পৌষ মাসের শুরুতেই ময়মনসিংহে জমে উঠেছে শীতের পোশাকের বেচাকেনা। ফুটপাত থেকে শুরু করে একদরের কাপড়ের দোকানগুলোতে বেড়েছে নিম্ন আয়ের ক্রেতাদের ভিড়। এবার শীতে ভালো লাভের আশায় দোকানে নতুন নতুন পোশাক তুলেছেন বিক্রেতারা। সাধ্য অনুযায়ী পোশাক কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারাও।
সরেজমিন গত বৃহস্পতিবার নগরীর এবি গুহ রোড, বাসাবাড়ি মার্কেট, নতুন বাজার, চরপাড়া ও সিকে ঘোষ রোডে শপিং মলে শীতে কেনাকাটা করা ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরাও ক্রেতাদের সাধ্য অনুযায়ী শীতের কাপড় এনেছেন।
তবে ফুটপাত তথা পুরোনো কাপড়ের দোকানে ক্রেতাদের আগ্রহ একটু বেশি। বিত্তবানেরা অভিজাত শপিং মল ও বিপণিবিতানে ছুটছেন। আর নিম্ন ও মধ্যবিত্তের অনেকেই ফুটপাতের পুরোনো কাপড়ের দোকানগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছেন।
গাঙ্গিনাপাড় বারীপ্লাজা মার্কেটের ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমান বলেন, দুই বছর ধরে ব্যবসা নেই বললেই চলে। তবে এবার শীতের আগমনে ক্রেতাদের আগ্রহ দেখা গেছে। তাই ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে দোকানে সোয়েটার, উলের পোশাক, ব্লেজার, ট্রাউজার, জ্যাকেট, চাদর, মাফলার, কানটুপিসহ নানা ধরনের শীতবস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এবার শীতে ব্যবসা ভালো হবে।
বাসাবাড়ি হকার্স মার্কেটের ফুটপাতের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দোকানে ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০-৫০০ টাকা দামের কাপড় পাওয়া যায়। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের কাপড়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন বিক্রি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লাভও বাড়ছে। ব্যবসার পরিবেশ এমন থাকলে কিছুদিন ভালো চলা যাবে।’
হাসান আলী নামে এক ফুটপাতের দোকানদার বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে শীতের কাপড়ের চাহিদা বাড়ছে। সারা বছর অন্য কাপড় বিক্রি করি। শীত আসলে শুধু শীতের কাপড় বিক্রি করি। পুরোনো শীতের কাপড় বিক্রিতে অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ।’
সুলতানা বেগম নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘সামান্য বেতনে চাকরি করি। বড় মার্কেটে গিয়ে শীতের কাপড় কেনার সাধ্য নেই। তাই এই হকার্স মার্কেটে এসে কম দামে পুরোনো কাপড় কিনলাম। তবে মনে হচ্ছে, এবার দাম তুলনামূলক একটু বেশি।’
আরেক ক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এই সময়ে ঠান্ডা একটু বেশি পড়েছে। বাচ্চাদের জন্য শীতের কাপড় কিনলাম। সাধ্য যেমন সাধও তেমন। তাই ফুটপাত থেকেই কিনেছি। তবে দাম অনুযায়ী কাপড়ের কোয়ালিটি ভালো।’
ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি শংকর সাহা বলেন, শীত উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও নতুন নতুন পোশাক বাজারে এসেছে। করোনার জন্য ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। লাভ ভালো হলে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারবেন। তবে কোনো ব্যবসায়ী যাতে বাড়তি দাম নিতে না পারে, সে জন্য বাজার মনিটর করা হচ্ছে।
পৌষ মাসের শুরুতেই ময়মনসিংহে জমে উঠেছে শীতের পোশাকের বেচাকেনা। ফুটপাত থেকে শুরু করে একদরের কাপড়ের দোকানগুলোতে বেড়েছে নিম্ন আয়ের ক্রেতাদের ভিড়। এবার শীতে ভালো লাভের আশায় দোকানে নতুন নতুন পোশাক তুলেছেন বিক্রেতারা। সাধ্য অনুযায়ী পোশাক কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারাও।
সরেজমিন গত বৃহস্পতিবার নগরীর এবি গুহ রোড, বাসাবাড়ি মার্কেট, নতুন বাজার, চরপাড়া ও সিকে ঘোষ রোডে শপিং মলে শীতে কেনাকাটা করা ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরাও ক্রেতাদের সাধ্য অনুযায়ী শীতের কাপড় এনেছেন।
তবে ফুটপাত তথা পুরোনো কাপড়ের দোকানে ক্রেতাদের আগ্রহ একটু বেশি। বিত্তবানেরা অভিজাত শপিং মল ও বিপণিবিতানে ছুটছেন। আর নিম্ন ও মধ্যবিত্তের অনেকেই ফুটপাতের পুরোনো কাপড়ের দোকানগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছেন।
গাঙ্গিনাপাড় বারীপ্লাজা মার্কেটের ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমান বলেন, দুই বছর ধরে ব্যবসা নেই বললেই চলে। তবে এবার শীতের আগমনে ক্রেতাদের আগ্রহ দেখা গেছে। তাই ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে দোকানে সোয়েটার, উলের পোশাক, ব্লেজার, ট্রাউজার, জ্যাকেট, চাদর, মাফলার, কানটুপিসহ নানা ধরনের শীতবস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এবার শীতে ব্যবসা ভালো হবে।
বাসাবাড়ি হকার্স মার্কেটের ফুটপাতের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দোকানে ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০-৫০০ টাকা দামের কাপড় পাওয়া যায়। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের কাপড়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন বিক্রি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লাভও বাড়ছে। ব্যবসার পরিবেশ এমন থাকলে কিছুদিন ভালো চলা যাবে।’
হাসান আলী নামে এক ফুটপাতের দোকানদার বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে শীতের কাপড়ের চাহিদা বাড়ছে। সারা বছর অন্য কাপড় বিক্রি করি। শীত আসলে শুধু শীতের কাপড় বিক্রি করি। পুরোনো শীতের কাপড় বিক্রিতে অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ।’
সুলতানা বেগম নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘সামান্য বেতনে চাকরি করি। বড় মার্কেটে গিয়ে শীতের কাপড় কেনার সাধ্য নেই। তাই এই হকার্স মার্কেটে এসে কম দামে পুরোনো কাপড় কিনলাম। তবে মনে হচ্ছে, এবার দাম তুলনামূলক একটু বেশি।’
আরেক ক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এই সময়ে ঠান্ডা একটু বেশি পড়েছে। বাচ্চাদের জন্য শীতের কাপড় কিনলাম। সাধ্য যেমন সাধও তেমন। তাই ফুটপাত থেকেই কিনেছি। তবে দাম অনুযায়ী কাপড়ের কোয়ালিটি ভালো।’
ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহসভাপতি শংকর সাহা বলেন, শীত উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও নতুন নতুন পোশাক বাজারে এসেছে। করোনার জন্য ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। লাভ ভালো হলে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারবেন। তবে কোনো ব্যবসায়ী যাতে বাড়তি দাম নিতে না পারে, সে জন্য বাজার মনিটর করা হচ্ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে