রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষিত হাশেম খাল সেতুর নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। ইতিমধ্যে এই সেতুর ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে জানায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। আগামী জুনে সেতুটি চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি। এতে ১১ নম্বর চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের ৫ গ্রামের ২০ হাজার পরিবারের দীর্ঘদিনের দুঃখের অবসান হতে চলেছে। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদের বিশেষ উদ্যোগে এ সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, বৃহত্তর চট্টগ্রাম গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ এর আওতায় উপজেলার ১১ নম্বর চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের কাটাখালী হয়ে দোভাষী বাজার জিসি সড়কের হাশেম খালের ওপর এই সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে। যার চুক্তি মূল্য ৩ কোটি ৭০ লাখ ৮৬ হাজার ৯২৬ টাকা। এটি একটি পিসি গার্ডার সেতু, যা ৩৭ মিটার দীর্ঘ এবং ৭ মিটার প্রস্থ। সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হতে চলেছে। আগামী জুনের মধ্যেই এটি সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।
চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ আজগর আজকের পত্রিকাকে জানান, ইউনিয়নকে দুই ভাগে বিভক্ত করে রেখেছে ইউনিয়নের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া হাশেম খাল। এই খালের পূর্ব ও পশ্চিম পাড়ের কদমতলী, কাটাখালীসহ ৫টি গ্রামের ২০ হাজারেরও বেশি মানুষের বসবাস। যাদের প্রাত্যহিক কাজে এই খাল পাড় হয়ে অপর পাড়ে ইউনিয়নের একমাত্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ, মাদ্রাসা, বাজার ও কৃষিমাঠসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়। ফলে এই এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে হাশেম খালের ওপর সেতু নির্মাণের দাবি করে আসছিলেন।
কাটাখালী গ্রামের কৃষক সুলতার আলী বলেন, ‘আমাদের সবকিছু ওপারে। বাজার করা থেকে শুরু করে বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া, চিকিৎসকের কাছে যাওয়া, খেতের ফসল বিক্রি—সবকিছুই। ভাঙা সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হতো। সেতুটি হলে আমাদের দীর্ঘদিনের কষ্টের অবসান হবে।’
এদিকে সেতুসংলগ্ন ইউপি সড়কটির উন্নয়নকাজ চলমান। এলজিইডির পক্ষ থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সড়কটি ৪ নম্বর মরিয়মনগর ইউনিয়নের কাটাখালী থেকে শুরু হয়ে হাশেম খাল সেতু পর্যন্ত করা হচ্ছে।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষিত হাশেম খাল সেতুর নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। ইতিমধ্যে এই সেতুর ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে জানায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। আগামী জুনে সেতুটি চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি। এতে ১১ নম্বর চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের ৫ গ্রামের ২০ হাজার পরিবারের দীর্ঘদিনের দুঃখের অবসান হতে চলেছে। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদের বিশেষ উদ্যোগে এ সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. দিদারুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, বৃহত্তর চট্টগ্রাম গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ এর আওতায় উপজেলার ১১ নম্বর চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের কাটাখালী হয়ে দোভাষী বাজার জিসি সড়কের হাশেম খালের ওপর এই সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে। যার চুক্তি মূল্য ৩ কোটি ৭০ লাখ ৮৬ হাজার ৯২৬ টাকা। এটি একটি পিসি গার্ডার সেতু, যা ৩৭ মিটার দীর্ঘ এবং ৭ মিটার প্রস্থ। সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হতে চলেছে। আগামী জুনের মধ্যেই এটি সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।
চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ আজগর আজকের পত্রিকাকে জানান, ইউনিয়নকে দুই ভাগে বিভক্ত করে রেখেছে ইউনিয়নের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া হাশেম খাল। এই খালের পূর্ব ও পশ্চিম পাড়ের কদমতলী, কাটাখালীসহ ৫টি গ্রামের ২০ হাজারেরও বেশি মানুষের বসবাস। যাদের প্রাত্যহিক কাজে এই খাল পাড় হয়ে অপর পাড়ে ইউনিয়নের একমাত্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ, মাদ্রাসা, বাজার ও কৃষিমাঠসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়। ফলে এই এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরে হাশেম খালের ওপর সেতু নির্মাণের দাবি করে আসছিলেন।
কাটাখালী গ্রামের কৃষক সুলতার আলী বলেন, ‘আমাদের সবকিছু ওপারে। বাজার করা থেকে শুরু করে বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া, চিকিৎসকের কাছে যাওয়া, খেতের ফসল বিক্রি—সবকিছুই। ভাঙা সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হতো। সেতুটি হলে আমাদের দীর্ঘদিনের কষ্টের অবসান হবে।’
এদিকে সেতুসংলগ্ন ইউপি সড়কটির উন্নয়নকাজ চলমান। এলজিইডির পক্ষ থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সড়কটি ৪ নম্বর মরিয়মনগর ইউনিয়নের কাটাখালী থেকে শুরু হয়ে হাশেম খাল সেতু পর্যন্ত করা হচ্ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে