আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর ও রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
যশোরের মনিরামপুর ও অভয়নগরে বোরো ধান পাকার আগমুহূর্তে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবেমাত্র শিষ বেরিয়েছে, এমন খেতে ব্লাস্টের আক্রমণে ধানের রং পরিবর্তন হয়ে চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ রোগে আক্রান্ত খেতে কাঁচা ধান দূর থেকে দেখতে পাকা মনে হচ্ছে। নানা কীটনাশক ছিটিয়েও কৃষকেরা কোনো উপকার পাচ্ছেন না। প্রয়োজনীয় পরামর্শও মিলছে না কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে। ফলে হতাশায় ভুগছেন কৃষকেরা।
মনিরামপুর: উপজেলার মামুদকাটি গ্রামের ভ্যানচালক মোতালেব জমাদ্দার ভুট্ট ইজারা নিয়ে এবার চার বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছেন। তাঁর প্রায় দুই বিঘা জমিতে ব্লাস্টের আক্রমণ দেখা দিয়েছে। টেংরামারী বিলে ১৮ কাঠার খেতের মধ্যে ১৫ কাঠার ধানে ব্লাস্টের আক্রমণে শেষ হয়ে গেছে। বাকি ২৪ কাঠা আক্রান্ত হয়েছে পাশের মাঠে।
মোতালেব জমাদ্দার বলেন, ‘চার বিঘা ধানের জমির মধ্যে দুই বিঘায় রোগ লেগেছে। ধান গাছের মাঝখান কালো হয়ে শিষ শুকিয়ে যাচ্ছে। সকাল-বিকেল বারবার স্প্রে করতিছি। কোনো কাজ হচ্ছে না। টেংরামারী মাঠের ১৫ কাঠা একে বারে শেষ হয়ে গেছে। খেতে কাঁচি নেওয়া লাগবে না মনে হচ্ছে।’
মোতালেব জমাদ্দার বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে বোরোর বীজ আর সার দিছিল। সে বীজ দিয়ে বীজতলা তৈরি করে পরে রোপণ করিছি। অফিসের বীজের খেত এটি। কোনো জাতের বীজ, তা বোঝা যাচ্ছে না।’
এ কৃষক বলেন, ‘কৃষি অফিসের কাউকে কোনো সময় দেখি না। ওষুধের দোকানে গিয়ে বললে, যে বিষ দেয় তা আইনে ছিটাচ্ছি। কোনো কাজ হচ্ছে না।’
মনিরামপুর কৃষি কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। আগের মৌসুমগুলোতে ধানের বাজার দর ভালো যাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার বেশি বোরো আবাদ হয়েছে। উপজেলাজুড়ে সব মাঠে বাতাশে দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন। এর মধ্যে মাজরা, ব্লাস্ট ও ইঁদুরের উৎপাতে হতাশ কয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। উপজেলার সব মাঠে কম বেশি খেত এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
রঘুনাথপুর মাঠের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ধান পাক ধরেছে। গত বৃহস্পতিবার গিয়ে দেখি দুই বিঘা জমিতে ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ১ হাজার ২০০ টাকার বিষ কিনেছি ছিটানোর জন্য। কোনো সময় কৃষি অফিসের লোকজনের দেখা আমরা পাই না। ধানে রোগ হলে নিজেদের মতো করে কীটনাশক দিই।’
ওই মাঠের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, ‘মাঠের প্রায় সব ধান খেতে টুকটাক রোগ দেখা দিয়েছে।’
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়েছি, টেংরামারী বিলের কয়েকটি ধানখেতে ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে। আমরা কৃষকদের টুপার নামক এক ধরনের কীটনাশক ছিটাতে বলেছি।’
মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘ধানগাছ থাকলে, রোগও থাকবে। এবার বিভিন্ন মাঠে বিচ্ছিন্নভাবে হালকা কিছু ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে।’
আবুল হাসান বলেন, ‘টেংরামারী বিলে গত বোরো মৌসুমেও ব্লাস্ট দেখা দিয়েছিল। আমি নিজে গিয়ে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে এসেছি। যেকোনো প্রয়োজনে তাঁদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলেছি, কিন্তু কৃষকেরা অফিসে আসেন না।’
অভয়নগর: অভয়নগরে বোরো ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কৃষি বিভাগের উদাসীনতাকে দায়ী করে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমির মধ্যে চলতি বোরো মৌসুমে ১২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান রোপণ হয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে ৯০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়নি। বাঘুটিয়া ও পায়রা ইউনিয়নে আবাদকৃত জমির মধ্যে আনুমানিক ১৩ হেক্টর জমির ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এ বছর বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৩৪০ মেট্রিক টন।
সরেজমিনে উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বুড়বুড়ি বিল, ধান গড়ার মাঠ, নাতকোয়ার বিলে গিয়ে দেখা গেছে, অধিকাংশ ধানের শিষ সাদা হয়ে চিটায় পরিণত হয়েছে। ধানগাছগুলো মরে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিরি-২৮ জাতের ধান ব্লাস্ট রোগ আক্রান্ত হয়েছে বেশি। ওই বিলের কৃষক রবিউল ইসলামের ৬০ শতাংশ, রফিক মোড়লের ১০ কাঠা, মহিরউদ্দিনের ১৮ কাঠা জমির ধান মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কৃষক আজিজুর রহমান বলেন, ‘ধান রোপণের পর থেকে একদিনও কৃষি অফিসের ব্লক সুপারভাইজার বিলে আসেননি।’
একই অভিযোগ কৃষক রফিক মোড়ল, ইউনুস মোল্যা, প্রদীপ কুমার পাল, কাওছার শেখসহ একাধিক কৃষকের।
কৃষক পরিতোষ কুমার পাল জানান, এক মাস আগে ধানগাছে ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ দেখা দিলে তিনি কৃষি অফিসকে জানান। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা আক্রান্ত ধানগাছ তুলে কৃষি অফিসে নিয়ে আসতে বলেন। সে মোতাবেক তিনি আক্রান্ত ধানগাছ গোড়াসহ কৃষি অফিসে নিয়ে আসলে শুধু পরামর্শ পান, কিন্তু প্রতিকার পাননি।
অভয়নগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘বোরো মৌসুমের শুরু থেকে কৃষকদের ব্লাস্ট রোগ ও প্রতিকার বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে আসছি। ধান রোপণের পর থেকে কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান চলমান রয়েছে। বাঘুটিয়া ও পায়রা ইউনিয়নে ব্লাস্ট রোগ আক্রান্ত ১৩ হেক্টর জমির মধ্যে প্রায় ৭ হেক্টর জমির ধান রিকভারি করা হয়েছে।’
যশোরের মনিরামপুর ও অভয়নগরে বোরো ধান পাকার আগমুহূর্তে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবেমাত্র শিষ বেরিয়েছে, এমন খেতে ব্লাস্টের আক্রমণে ধানের রং পরিবর্তন হয়ে চিটা হয়ে যাচ্ছে। এ রোগে আক্রান্ত খেতে কাঁচা ধান দূর থেকে দেখতে পাকা মনে হচ্ছে। নানা কীটনাশক ছিটিয়েও কৃষকেরা কোনো উপকার পাচ্ছেন না। প্রয়োজনীয় পরামর্শও মিলছে না কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে। ফলে হতাশায় ভুগছেন কৃষকেরা।
মনিরামপুর: উপজেলার মামুদকাটি গ্রামের ভ্যানচালক মোতালেব জমাদ্দার ভুট্ট ইজারা নিয়ে এবার চার বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছেন। তাঁর প্রায় দুই বিঘা জমিতে ব্লাস্টের আক্রমণ দেখা দিয়েছে। টেংরামারী বিলে ১৮ কাঠার খেতের মধ্যে ১৫ কাঠার ধানে ব্লাস্টের আক্রমণে শেষ হয়ে গেছে। বাকি ২৪ কাঠা আক্রান্ত হয়েছে পাশের মাঠে।
মোতালেব জমাদ্দার বলেন, ‘চার বিঘা ধানের জমির মধ্যে দুই বিঘায় রোগ লেগেছে। ধান গাছের মাঝখান কালো হয়ে শিষ শুকিয়ে যাচ্ছে। সকাল-বিকেল বারবার স্প্রে করতিছি। কোনো কাজ হচ্ছে না। টেংরামারী মাঠের ১৫ কাঠা একে বারে শেষ হয়ে গেছে। খেতে কাঁচি নেওয়া লাগবে না মনে হচ্ছে।’
মোতালেব জমাদ্দার বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে বোরোর বীজ আর সার দিছিল। সে বীজ দিয়ে বীজতলা তৈরি করে পরে রোপণ করিছি। অফিসের বীজের খেত এটি। কোনো জাতের বীজ, তা বোঝা যাচ্ছে না।’
এ কৃষক বলেন, ‘কৃষি অফিসের কাউকে কোনো সময় দেখি না। ওষুধের দোকানে গিয়ে বললে, যে বিষ দেয় তা আইনে ছিটাচ্ছি। কোনো কাজ হচ্ছে না।’
মনিরামপুর কৃষি কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। আগের মৌসুমগুলোতে ধানের বাজার দর ভালো যাওয়ায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার বেশি বোরো আবাদ হয়েছে। উপজেলাজুড়ে সব মাঠে বাতাশে দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন। এর মধ্যে মাজরা, ব্লাস্ট ও ইঁদুরের উৎপাতে হতাশ কয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। উপজেলার সব মাঠে কম বেশি খেত এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
রঘুনাথপুর মাঠের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ধান পাক ধরেছে। গত বৃহস্পতিবার গিয়ে দেখি দুই বিঘা জমিতে ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ১ হাজার ২০০ টাকার বিষ কিনেছি ছিটানোর জন্য। কোনো সময় কৃষি অফিসের লোকজনের দেখা আমরা পাই না। ধানে রোগ হলে নিজেদের মতো করে কীটনাশক দিই।’
ওই মাঠের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, ‘মাঠের প্রায় সব ধান খেতে টুকটাক রোগ দেখা দিয়েছে।’
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়েছি, টেংরামারী বিলের কয়েকটি ধানখেতে ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে। আমরা কৃষকদের টুপার নামক এক ধরনের কীটনাশক ছিটাতে বলেছি।’
মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘ধানগাছ থাকলে, রোগও থাকবে। এবার বিভিন্ন মাঠে বিচ্ছিন্নভাবে হালকা কিছু ব্লাস্ট দেখা দিয়েছে।’
আবুল হাসান বলেন, ‘টেংরামারী বিলে গত বোরো মৌসুমেও ব্লাস্ট দেখা দিয়েছিল। আমি নিজে গিয়ে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে এসেছি। যেকোনো প্রয়োজনে তাঁদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলেছি, কিন্তু কৃষকেরা অফিসে আসেন না।’
অভয়নগর: অভয়নগরে বোরো ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কৃষি বিভাগের উদাসীনতাকে দায়ী করে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমির মধ্যে চলতি বোরো মৌসুমে ১২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান রোপণ হয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে ৯০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়নি। বাঘুটিয়া ও পায়রা ইউনিয়নে আবাদকৃত জমির মধ্যে আনুমানিক ১৩ হেক্টর জমির ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এ বছর বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৩৪০ মেট্রিক টন।
সরেজমিনে উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বুড়বুড়ি বিল, ধান গড়ার মাঠ, নাতকোয়ার বিলে গিয়ে দেখা গেছে, অধিকাংশ ধানের শিষ সাদা হয়ে চিটায় পরিণত হয়েছে। ধানগাছগুলো মরে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিরি-২৮ জাতের ধান ব্লাস্ট রোগ আক্রান্ত হয়েছে বেশি। ওই বিলের কৃষক রবিউল ইসলামের ৬০ শতাংশ, রফিক মোড়লের ১০ কাঠা, মহিরউদ্দিনের ১৮ কাঠা জমির ধান মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কৃষক আজিজুর রহমান বলেন, ‘ধান রোপণের পর থেকে একদিনও কৃষি অফিসের ব্লক সুপারভাইজার বিলে আসেননি।’
একই অভিযোগ কৃষক রফিক মোড়ল, ইউনুস মোল্যা, প্রদীপ কুমার পাল, কাওছার শেখসহ একাধিক কৃষকের।
কৃষক পরিতোষ কুমার পাল জানান, এক মাস আগে ধানগাছে ব্লাস্ট রোগের আক্রমণ দেখা দিলে তিনি কৃষি অফিসকে জানান। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা আক্রান্ত ধানগাছ তুলে কৃষি অফিসে নিয়ে আসতে বলেন। সে মোতাবেক তিনি আক্রান্ত ধানগাছ গোড়াসহ কৃষি অফিসে নিয়ে আসলে শুধু পরামর্শ পান, কিন্তু প্রতিকার পাননি।
অভয়নগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘বোরো মৌসুমের শুরু থেকে কৃষকদের ব্লাস্ট রোগ ও প্রতিকার বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে আসছি। ধান রোপণের পর থেকে কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান চলমান রয়েছে। বাঘুটিয়া ও পায়রা ইউনিয়নে ব্লাস্ট রোগ আক্রান্ত ১৩ হেক্টর জমির মধ্যে প্রায় ৭ হেক্টর জমির ধান রিকভারি করা হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে