হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে হবিগঞ্জের ৬৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা পাচ্ছেন ‘বীর নিবাস’। জেলার আটটি উপজেলায় অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একতলা বিশিষ্ট এই বাড়িগুলো নির্মাণ করে দিচ্ছে সরকার।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রথম ধাপে হবিগঞ্জে ৬৩ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এই বাড়ি উপহার দেওয়া হবে। ৬৩টি বাড়িই নির্মাণাধীন রয়েছে। বাড়িগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘বীর নিবাস’।
একেকটি ‘বীর নিবাস’ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ লাখ টাকা।
৬৩টি বাড়ির মধ্যে আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় তিনটি, বানিয়াচংয়ে আটটি, নবীগঞ্জে ১০ টি, বাহুবলে আটটি, চুনারুঘাটে চারটি, সদরে সাতটি, লাখাইয়ে ১২টি ও মাধবপুর উপজেলায় ১১ টি। এরই মধ্যে ঘরগুলোর কাজ প্রায় ৪০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, চলমান ‘বীর নিবাস’ নির্মাণকাজ মনিটরিং করছে জেলা প্রশাসন। কাজের গুণগত মান যেন বজায় থাকে সে জন্য প্রশাসন তৎপর রয়েছে। যেহেতু ঘরগুলো জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে সেহেতু কাজের ক্ষেত্রে এখানে কোনো আপস নেই।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বর্তমানে ৬৩টি ঘর বানানো হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কিছু ‘বীর নিবাস’ তৈরির প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন হলেই যথাযথ প্রক্রিয়ায় শুরু হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে হবিগঞ্জের ৬৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা পাচ্ছেন ‘বীর নিবাস’। জেলার আটটি উপজেলায় অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একতলা বিশিষ্ট এই বাড়িগুলো নির্মাণ করে দিচ্ছে সরকার।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রথম ধাপে হবিগঞ্জে ৬৩ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এই বাড়ি উপহার দেওয়া হবে। ৬৩টি বাড়িই নির্মাণাধীন রয়েছে। বাড়িগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘বীর নিবাস’।
একেকটি ‘বীর নিবাস’ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ লাখ টাকা।
৬৩টি বাড়ির মধ্যে আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় তিনটি, বানিয়াচংয়ে আটটি, নবীগঞ্জে ১০ টি, বাহুবলে আটটি, চুনারুঘাটে চারটি, সদরে সাতটি, লাখাইয়ে ১২টি ও মাধবপুর উপজেলায় ১১ টি। এরই মধ্যে ঘরগুলোর কাজ প্রায় ৪০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, চলমান ‘বীর নিবাস’ নির্মাণকাজ মনিটরিং করছে জেলা প্রশাসন। কাজের গুণগত মান যেন বজায় থাকে সে জন্য প্রশাসন তৎপর রয়েছে। যেহেতু ঘরগুলো জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে সেহেতু কাজের ক্ষেত্রে এখানে কোনো আপস নেই।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বর্তমানে ৬৩টি ঘর বানানো হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কিছু ‘বীর নিবাস’ তৈরির প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন হলেই যথাযথ প্রক্রিয়ায় শুরু হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে